আসলে ঘড়ি এমন একটি যন্ত্র যেটি দ্বারা বা যে যন্ত্রের দ্বারা আমরা সময় নির্ণয় করে থাকি। বর্তমান এই অত্যাধুনিক পৃথিবীতে সময় নির্ণয় জানাটা অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ প্রতিটি কাজ সময় নির্ধারণ করেই হয়ে থাকে। তাই সময় নির্ণয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দেওয়াল ঘড়ি এমনই একটা যন্ত্র যা সময় নির্ণয় করতে সাহায্য করে থাকে। বিভিন্ন ডিজাইনের বিভিন্ন রকমের দেয়াল ঘড়ি রয়েছে।
তবে ঘড়ি বিভিন্ন রকমের হয় দেওয়াল ঘড়ি টেবিল ঘড়ি হাত ঘড়ি এবং বর্তমানে আরও একটি ঘড়ি রয়েছে সেটা হচ্ছে ডিজিটাল ঘড়ি। তবে সময় নির্ণয় করার জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। একটা সময় ছিল তখন হচ্ছে বালির দ্বারা তৈরি ঘড়ি। এছাড়াও আমরা দেখেছি সূর্য ঘড়ি। ঘরে সবসময়ের জন্যই প্রয়োজন। বর্তমান সময় মানুষ দিনরাত 24 ঘন্টা কাজের মধ্যে রয়েছে। অর্থাৎ কেউ দিনের কাজ করে আবার কেউবা রাত্রিতে কাজ করে।
এজন্যই দিনরাত 24 ঘণ্টা সময় মানুষ কাজের মধ্যে রয়েছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে মানুষের এমনটি ঘটেছে। প্রাচীনকালের মানুষরা ঘড়ি না দেখলেও অনেক সময় তারা তাদের আইডিয়াতে সময় বলে দিতে পারতো রাত্রি কত বছর আর দিনের কত বছর সময় এখন। কিন্তু ঘড়ির বিকল্প নেই। সবাই জানার জন্য অবশ্যই ঘড়ির প্রয়োজন রয়েছে সে দেওয়াল ঘড়ি হোক অথবা হাত ঘড়ি হোক অথবা ডিজিটাল ঘড়ি হোক।
এই কারণে প্রযুক্তিবিদরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতির সাথে ঘড়ির বিষয়টা সংযোজন করে দিয়েছে। মোবাইল কম্পিউটার ল্যাপটপ বা এ ধরনের আরো অনেক ডিভাইস রয়েছে সে সকল ডিভাইসের সাথে আপনার সময়ের বিষয়টা সংযোজন করা হয়েছে। অর্থাৎ এখন প্রত্যেকটা জায়গাতেই সময় দেখার জন্য ঘড়িটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাই আমরা এখন দেখব বিভিন্ন ধরনের দেয়াল ঘড়ির ছবি। প্রাচীনকাল থেকেই বা আধুনিক যুগের শুরু থেকেই বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি বিশেষ করে দেয়াল ঘড়ি প্রচলন ছিল।
আমরা আধুনিক যুগের প্রবেশের পূর্ব থেকেই দেখতে পাই যে ইউরোপের শিল্প বিপ্লবের পর থেকে যে তথ্যপ্রযুক্তির বিষয়টা উন্নতি হতে থাকে তখন থেকেই বিভিন্ন জায়গায় বড় বড় শহরে বড় বড় সব ঘড়ি বানানো হয়েছিল। আমাদের বাংলাদেশের মধ্যে অনেক জায়গাতেই এ ধরনের বিশাল উঁচু উঁচু জায়গায় অনেক বড় বড় ঘড়ি বসানো ছিল। উত্তরা গণভবন অর্থাৎ নাটোরের রাজবাড়ীর প্রধান ফটক এ একটি বিশাল ঘড়ি স্থাপন করা হয়েছিল।
সেই ঘড়ির ঘন্টার আওয়াজ অনেক দূর থেকে শোনা যাচ্ছিল। এবং তখন মানুষ ঘড়ির কাঁটা না দেখেও ঘন্টার আওয়াজ শুনে কতটা বাজলো সে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হতে পারত। তাই বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি আমাদের দেশে প্রচলিত রয়েছে। অনেক তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির কারণেও বর্তমানে দেয়াল ঘড়ির আধুনিক সব রূপে সাজানো হয়েছে।
সেই আমার ঘড়িগুলোর ছবি এখন আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। দেওয়াল ঘড়িগুলো আসলেই অনেক সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের হয়ে থাকে। সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের দেওয়াল ঘড়িগুলো এখন আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখবেন এবং যদি কোন ঘড়ির ছবি বা সবগুলো ঘড়ির ছবি আপনাদের নেওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই সেই দেওয়ালের ছবিগুলো এখান থেকে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো ছবি এবং তথ্য ও পাত্র গুলো ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন ধরনের চার্জ প্রযোজ্য হয় না।
তাই ঘড়ি শুধু সময়ের জন্য প্রয়োজন এমন বিষয় না ভেবেও দেখা যায় যে বাড়ির বা ঘরের সৌন্দর্য বর্ধনের ক্ষেত্রেও সুন্দর সুন্দর দেওয়াল ঘড়িগুলো রাখা হয়ে থাকে। তাই আমরা এখন বিভিন্ন ধরনের ছোট থেকে বড় এবং বিভিন্ন ডিজাইনের দেয়াল ঘড়ির ছবিগুলো আপনাদের উদ্দেশ্যে উপস্থাপন করছি। সেই ছবিগুলো আপনারা যদি ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনারা তা নিতে পারবেন।এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে যদি আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে সব ধরনের তথ্যগুলি আপনারা পেয়ে যাবেন বলে আশা করি।
Leave a Reply