মানুষের জীবন সব সময় একই রকম চলবে এটি হতে পারে না। কখনো সুখ এবং কখনো দুঃখ এই দুইটি নেই মানুষের জীবন। অবশ্য কখনো কখনো সুখ-দুঃখ বা অন্য কিছু জীবনে ঘটে যেতে পারে। তাই মানুষ যখন দুঃখে থাকে তখন বিভিন্ন ধরনের দুঃখের কবিতা পড়তে চায়। আজকে আপনারা এ ধরনের অনেক দুঃখের কবিতা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদের জন্য অবশ্যই দুঃখের কবিতা গুলো এখন আপনাদের এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করব। কারণ কোন কিছু চাইলে এখন আর না পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আপনি ইচ্ছামতো অবশ্যই আমাদের এখান থেকে দুঃখের কবিতা গুলো দেখে নিতে পারবেন।
অনেক লেখক কবি অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের দুঃখের কবিতা তারা তাদের মেধা দিয়ে লিখে গেছেন। প্রায় সমস্ত কোভিদ এ ধরনের দুঃখের কবিতা গুলো রয়েছে। এ দুঃখের কবিতা গুলি এখন আপনাদের সামনে আমরা হাজির করার চেষ্টা করব। তাহলে এই দুঃখের কবিতা গুলো এখন আপনারা দেখার চেষ্টা করুন। যেমন এখানে আমরা কবিতার মাথার দুঃখের কবিতা দুই একটি লাইন আপনাদেরকে দেখানোর চেষ্টা করি।
তারপরে পুরো কবিতাটি আপনারা আমাদের এখানে দেখে নিতে পারবেন। তবে প্রথমে ই কবিতার দুই একটি লাইন দেখানোর চেষ্টা করি।জীবনে অনেক পথ পেড়িয়ে এসেছি।
মন ভাঙাভাঙির পর্ব জিতে
ভুল বোঝাবুঝির সমাধান করে …
এ ধরনের লাইন গুলো দেখলেই আপনারা বুঝে নিতে পারবেন যে এই কবিতাগুলো দুঃখ কবিতা।
এ ধরনের আরো অনেক দুঃখের কবিতা রয়েছে সেই কবিতা গুলি এখন আপনাদেরকে পূর্ণাঙ্গ আকারেই আমরা এখানে তুলে ধরব। শুধু দুঃখের কবিতা নয় আমরা এখান থেকে আপনাদেরকে দুঃখের ছবিগুলো দেখাবো। দুঃখ নিয়ে অনেক নামকরা কবি সাহিত্যিক তাদের সাহিত্যে বর্ণনা করে গেছেন। যেমন কাজী নজরুল ইসলাম তার কবিতা লিখেছেন, হে দরিদ্র তুমি মোরে করেছো মহান, তুমি দানিয়াছ মোরে খ্রীষ্টের সম্মান।
এধরনের দুঃখের কবিতা গুলি এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে যাই। শুধু দুঃখের কবিতা নয় এর সাথে সাথে আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই দুঃখের ছবিগুলো এখানে দেখানোর চেষ্টা করি। দুঃখের কবিতা গুলি দুঃখের সময় পড়লে অবশ্যই মন ভালো হয়ে যাবে। কারণ আমরা দুঃখের সময় অবশ্যই দূষিত ধরনের বিষয়গুলি মনে চলে আসে আমাদের। সেখান থেকে কিভাবে দুঃখকে সম্বল দিবো সেজন্য আমাদের অনেক কিছু করে নিতে হয়।
দুঃখের কবিতা পড়তে পড়তে দুঃখের সময় গুলো পার হলে অবশ্যই একটি সময় আসবে তখন আপনার জীবন সুখে ভরে যাবে। সুখ এবং দুঃখ দুটি পাশাপাশি অবস্থান করে। জীবনে যখন দুঃখ আসে তার আশেপাশে অবশ্যই সুখ থাকে। তাই দুঃখ যদি এসে থাকে তাহলে তা চিরজীবনের জন্য এসেছে এ কথা কখনো ভেবে নিতে হবে না। দুঃখে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে
তার কারণ হলো ধৈর্যই ধর্ম। ধৈর্য ধরলে যে কোন সময় এই বিষয়টি পরিবর্তন হবেই হবে। তাই আপনারা যদি মনে করে থাকেন যে দুঃখ যখন এসেছে এটি চিরজীবনের জন্য থেকে যাবে সেটি কখনোই ঠিক নয়। যেহেতু দুঃখ এবং সুখ পাশাপাশি অবস্থান করে তাই দুঃখের পরের সময়টাই সুখের সময়। আবার সুখের পরের সময়টাই দুঃখের একটু ভেবে রাখতে হবে।
কারণ দুঃখ যদি একবার এসে যায় পরবর্তীতে সুখ আসবে আবার সুখ যদি একবার এসে যায় সেই সুখটা সারা জীবনের জন্য থাকবে এটিও কখনও ভাবা ঠিক নয়। আবার আরেকটি বিষয় হলো দুঃখের সময় পার হতে অনেক সময় লাগে এটি সকলে ভেবে থাকে। কারণ হচ্ছে দুঃখ কষ্টের সময় পার হতে চায় না কিন্তু সুখের সময় অতি আনন্দে দেখতে দেখতেই পার হয়ে যায়। তাই আপনাদের সব সময় দুঃখের সময় একটু ধৈর্য ধরে সময় ধারণ করে এরকম দুঃখের কবিতা গুলি পড়তে পড়তে সময় কাটান। আজকে এখন আপনারা দেখে নিতে পারেন দুঃখের কবিতা গুলো তাই কবিতাগুলো পড়তে থাকেন এখন।
Leave a Reply