আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। কথায় বলে কষ্টকে ভাগ করে নিলে সেটা কম হয়ে যায় এবং আনন্দকে ভাগ করে নিলে সেটা দ্বিগুণ হয়ে যায়। তাই যেকোনো কারণে আপনি যদি হতাশাগ্রস্ত হন তাহলে আপনার মনের কষ্ট নিজের মধ্যে চেপে না রেখে একে অন্যের সাথে শেয়ার করবেন। কষ্ট শেয়ার করার পর সবার যে ভালোবাসা পাওয়া যায়, সবার সান্তনা পাওয়া যায় যেটা আপনাকে মুভ করতে সাহায্য করবে।
অনেকে আছে যারা এটেন্সান পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের কষ্টের পিকচার স্ট্যাটাস শেয়ার করে। মূলত কম বয়সী ছেলেমেয়েরা এই কাজ করে থাকে। আজ আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে কষ্টের স্ট্যাটাস পিকচার গুলো শেয়ার করব ছেলেদের জন্য। আজকে আমাদের এই পোস্ট ছেলেদের জন্য সাজানো হয়েছে। এটা যদি কষ্টের স্ট্যাটাস এবং ডিপ্রেশনের কোন পোস্ট শেয়ার করতে চাই তাহলে তারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে উপযোগী পিকচার ডাউনলোড করে সেটা শেয়ার করতে পারবে।
আমাদের পোষ্টে আপনাদের কে স্বাগতম। মানুষের জীবনে সুখ ও কষ্ট খাকবেই । মানুষের মাঝে কষ্ট আসতে পারে আপনজনদের কাছ থেকে বা ভালবাসার মানুষটির কাছ খেকে এমন কিছু কষ্ট মানুষের মনের ভিতর চেপে রাখতে কিন্তু সকল কষ্ট মনের ভিতর আটকে রাখা যায়না । কষ্ট মনের ভিতর রেখে দিলে সেই কষ্ট আপনাকে আরও কষ্ট দিবে যা আপনাকে কখনো মানসিক শান্তি দিবেনা । তাই মনের কষ্টকে শেয়ার করা উচিৎ তাহলে মানসিক শান্তি পাবেন । দুঃখের স্ট্যাটাস ও আবেগি কষ্টের স্ট্যাটাস। আমাদের সংগৃহীত কস্টের স্ট্যাটাস ছবি গুলো বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে মনের কষ্ট দূর করতে পারেন ।
হতাশা আপনার চিন্তাভাবনা বিকৃত করে। আপনি যখন হতাশ হন, তখন আপনার মন আপনার উপর কৌতুক খেলতে পারে। আপনার আত্মহত্যার চিন্তা থাকলে অবিলম্বে কাউকে ফোন করুন। আপনার চিন্তার একটি সাময়িক আবেগ বা কষ্ট যাতে আপনাকে আপনার পরিবার কে ক্ষতিগ্রস্থ করতে না পারে।মেয়েদের কষ্ট হলে মেয়েরা কান্নাকাটি করে সেটা সহজেই প্রকাশ করতে পারে। এবং মেয়েদের প্রতি সবাই একটু বেশি সহানুভূতিশীল। কিন্তু ছেলেরা মেয়েদের মত কান্নাকাটি করতে পারেনা। ছেলেটা তাদের মনের কষ্টকে কারো সাথে শেয়ার করতে পারেনা।
কিন্তু কষ্ট ছেলেদেরও হয়। মেয়েদের তুলনায় নিজেদেরকে ক্যারিয়ারে বেশি ডিপ্রেশনে ভুগছে ছেলেরা। তাই ছেলেদের জন্য কষ্টের পিকচার গুলো আমরা তুলে ধরেছি। ছেলেরাও তাদের ডিপ্রেশন কে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সবার সাথে শেয়ার করতে পারে। কষ্টকে চেপে রাখা উচিত নয়। সকলের মাঝে শেয়ার করে মনের কষ্টকে বিসর্জন দিতে হয়। আপনি যখন কষ্টের চাদরে আবৃত হন তখন অন্য ব্যক্তির কথা চিন্তা করা খুব কঠিন এবং আপনি যা ভাবতে পারেন তা হ’ল আপনার নিজের ব্যথা, অভিমান ইত্যাদি।
একটু সময় নিন আপনার ভালো গুলোর দিকে মন ঘুরাতে। একটু চেষ্টা করুন পজিটিভ দিক গুলো মাথায় আনতে। হতাশা 65 শতাংশ সময় উদ্বেগ হিসাবে অভিজ্ঞ হয়। নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি একটি সঠিক রোগ নির্ণয় পেয়েছেন, যাতে আপনি সবচেয়ে কার্যকর চিকিত্সা উপলব্ধ করতে পারেন। সাইকোথেরাপিতে একটি প্রবাদ আছে, “দক্ষতা ছাড়াই কোনও বড়ি নেই।” আপনি যদি ওষুধ খাচ্ছেন তবে আপনারও থেরাপি করা উচিত।
অবিরাম বিরক্তি হতাশার লক্ষণ হতে পারে। যদি পৃথিবী, আপনার জীবন বা আপনার প্রিয়জনেরা আপনাকে নিয়ত টিকিয়ে রাখে তবে কারণটি এমন কিছু হতে পারে যা আপনার অভ্যন্তরে চলছে। এই রাগ আপনাকে হারাতে বা ফিরিয়ে নিতে বাড়াতে পারে আপনার যা প্রয়োজন তা কেউই পাবেন না। দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা হতাশার আরও একটি লক্ষণ হতে পারে। একই সময়ে, ক্রমাগত অস্বস্তিতে থাকা আপনাকে হতাশার কারণ হতে পারে।
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ তাই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী কোন নিউজ ভাইরাল করা সম্ভব। আপনি আপনার মনের কষ্টকে যদি শেয়ার করেন তাহলে সেটা অন্য কেউ দেখে আপনার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারে। আপনি যদি মানসিকভাবে হতাশায় ভোগেন তাহলে তা থেকে উদ্ধার হওয়ার জন্য অনেক অভিজ্ঞ ব্যক্তি আপনাকে টিপস দিতে পারে। এভাবে কষ্টকে শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি আপনার মানসিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এখানে দেওয়া ছেলেদের কষ্টের পিকচার গুলো ছেলেরা শেয়ার করতে পারবে।
Leave a Reply