আমরা জানি আমাদের শিক্ষা জীবন শুরু হয় ক্লাস ওয়ান থেকে। তবে ক্লাস ওয়ানের পূর্বেও প্রাথমিক বলে শ্রেণী বর্তমানে রয়েছে। অর্থাৎ প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হওয়ার পূর্বেও যেহেতু প্রা প্রাথমিক বলে আরেকটি শ্রেণি রয়েছে তাই সেখান থেকেই শিক্ষা জীবন শুরু বলে আমরা ধরে নিতে পারি। এছাড়াও বর্তমান সময়ে আরো বেশি কিছু দেখা যায়। অর্থাৎ ব্যবসায়িক স্কুলগুলিতে অর্থাৎ কিন্ডার গার্ডেন স্কুল গলিতে কোরআনের আগেও আরো দুইটি থেকে তিনটি ক্লাস হয়ে থাকে।
এই ক্লাসগুলোকে বিভিন্ন নামে যেমন নার্সারি প্লে বা কেজি ওয়ান কেজি ২ এ ধরনের নামকরণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু মোটামুটি ভাবে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় ক্লাস ওয়ান থেকে এম এ ক্লাস পর্যন্ত অর্থাৎ বাংলায় বললে প্রথম শ্রেণী থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত ক্লাস রয়েছে। একজন শিক্ষার্থী ক্লাস ওয়ান থেকে মাস্টার্স পাশ করার পর কোন একটি বিশেষ বিষয়ে সে আলাদাভাবে ডিগ্রী অর্জন করতে পারে। অর্থাৎ দেখা যায় যে তিনি ওই বিষয়ে বেশি অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান অর্জন করতে চাচ্ছেন। তাহলে তাকে গবেষণাবেশ ভিত্তিক এই বিষয়ের উপর কোন কিছু চালিয়ে যেতে হবে।
অর্থাৎ আরো ভালো করলে করে বললে বলা যায় যে তিনি যদি কোন বিষয়ে পিএইচডি বিক্রি লাভ করতে চান তাহলে সংশ্লিষ্ট বিষয় সংক্রান্ত কোনো সামাজিক সমস্যা বা সামাজিকভাবে উপকৃত হবে এমন কোন বিষয় নিয়ে তাকে অধিক গবেষণা করতে হবে। গবেষণা করে সেই গবেষণা অনুযায়ী কোন ফলাফল অর্জন করতে হবে তাহলে তিনি ওই বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রী গ্রহণ করেছেন বলে আমরা বুঝে নিতে পারি। তবে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করার জন্য আমরা জানি তাকে কোন তত্ত্বাবধায়ক এর তত্ত্বাবধানে বা সুপারভাইজারের তত্ত্বাবধানে বিষয়টি করে নিতে হয়।
তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখানে পিএইচডি ডিগ্রির ফুল ফর্ম কি সে বিষয়টি জানতে এসেছেন। আপনারা এখন অবশ্যই আমাদের এখান থেকে পিএইচডি এর ফুল ফর্ম কি সে বিষয়টি আপনাদেরকে অবশ্যই জানিয়ে দেওয়া হবে। এতক্ষণ আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলাম যে পিএইচডি আসলে কি এবং কি বিষয় নিয়ে পিএইচডি করা যায় এই সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে।
কিন্তু বর্তমান সময়ে আপনাদেরকে অবশ্যই পিএইচডি কথাটির ফুল ফর্ম অর্থাৎ একে কি বলা হয় সে বিষয়টি আপনাদেরকে জানাবো। একজন ব্যক্তি যদি পিএইচডি করতে চান তাহলে অবশ্যই তাকে সেই বিষয়ে সাফল্যের সহিত ফলাফল অর্জন করতে হবে অর্থাৎ একটি মার্কস এর বিষয় রয়েছে এখানে। কমপক্ষে 60% মার্কস নিয়ে পাস করার পর তিনি আবেদন করলে তাকে সেই বিষয়ে পিএইচডি করার সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে।
এবং তিনি এই পি এইচডি কনসাফার ভাইজান এর তত্ত্বাবধানে করবেন সে সকল বিষয়ে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হয়। তারপরে তাকে পিএইচডি করার সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে। যেকোনো সাবজেক্টে মাস্টার্স পাশ করার পর তিনি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে পারেন।
যদি তিনি যার তত্ত্বাবধানে রয়েছেন তিনি সেই বিষয়টি সম্পর্কে তাকে অবগত করাতে পারেন এবং এই বিষয়ে অবশ্যই তাকে একটি গবেষণামূলক বই বা তার গবেষণা পেপার সকলের কাছে তুলে ধরতে হবে। সাধারণভাবে আমরা পিএইচডি এর অর্থ বুঝি মাস্টার্স অফ ফিলোসফি ।
তাহলে এই শব্দটি দিয়ে বিস্তারিতভাবে কি বোঝায় আপনাদেরকে তা এখন বলছি শুনুন । ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি, পিএই. ডি., বা ডিফিল; লাতিন: philosophiae doctor বা doctor philosophiae) হল সর্বোচ্চ একাডেমিক স্তরে সর্বাধিক সাধারণ ডিগ্রী যা অধ্যয়নের কোর্সের পরে দেওয়া হয়।
তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদের এখান থেকে পিএইচডি এর ফুল ফর্ম কি সে বিষয়ে অবগত হতে পারলেন। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি তে ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে। তাহলে আপনারা অবশ্যই সব ধরনের তথ্য আমাদের এখান থেকে পাবেন বলে আশা করি।
Leave a Reply