সার বলতে আমরা বুঝি যে যা দ্বারা বা যে দ্রব্য দ্বারা উদ্ভিদের আরও অত্যাচার করে তোলে তাকেই আসলে সার বলা হয়ে থাকে। আমরা জানি সারপ্রধানত তিন প্রকারের হয়ে থাকে। এই তিন প্রকারের ষাঁড়ের মধ্যে রয়েছে জৈব সার এবং রাসায়নিক সার। আজকে আমাদের আপনাদেরকে জানাতে হবে যে একটি জৈব সারের নাম। জৈব সার সাধারণত কিভাবে উৎপন্ন হয় সেই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের জেনে নিতে হবে।
সবুজ সার মূলত তৈরি হয় গাছের লতাপাতা পচিয়ে সবুজ সার তৈরি হয়। যেমন ধরছে কালাই অথবা পাঠ জাতীয় ফসল গুলি বপন করার কিছুদিন পর অর্থাৎ চারা থাকতে সেগুলি আবার নাঙ্গল দিয়ে মাটি চাপা দিয়ে দিতে হয় তারপর কিছুদিন থাকলেই সেই ফসলটি পচে মাটিতে সার হয় এবং এভাবে সবুজসার উৎপন্ন হয়ে থাকে। এই সব মাটিকে যথেষ্ট উর্বর করতে পারে। আমরা ফসল ফলানোর জন্য রাসায়নিক সারগুলো ব্যবহার করে থাকি।
কিন্তু রাসায়নিক সার জমিতে বেশিদিন ব্যবহার করলে জমির উর্বরতা শক্তি আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর এর রাসায়নিক শারমিনকে জাহ াজ যাতে করে পূর্বেরাসক্তি নষ্ট করতে না পারে সেজন্য মাঝেমধ্যে জমিতে জৈব সার দিতে হয়। যুব সার ব্যবহারের জমির তেমন কোন ক্ষতি হয় না কিন্তু জমির উর্বরতা শক্তি ঠিক থাকে। এবং রাসায়নিক সারের পরিমাণও কমানো যেতে পারে যদি কোন জমিতে সঠিক পরিমাণে জৈব সার দেওয়া হয়ে থাকে।
তাহলে এখন কথা হচ্ছে যে আমরা এই জৈব সার কোথায় পাব কিভাবে তৈরি করব। বাজারে জৈব সার খুব একটা ক্রয় বিক্রয় হয় না অর্থাৎ জৈব সার নিজেদেরকেই তৈরি করে নিতে হয়। জৈব সার তৈরি করতে হলে আমাদের কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। যেমন করে আমাদেরকে সব তৈরি করতে হয় নিজেদেরকে তেমনিভাবে যৌবসারণ নিজেদেরকেই তৈরি করে নিতে হয়। এখন আমরা দেখব যে এই জৈব সার কিভাবে তৈরি করা যায় সেই বিষয়টি।জৈব সার আসলে তৈরি হয় বা তৈরি করা যায় বিশেষ করে গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে।
অর্থাৎ এ সকল গরু-গোবর লতাপাতা অথবা অন্যান্য আরো কিছু একসঙ্গে দীর্ঘদিন পচিয়ে সেটির জমিতে ব্যবহার করতে হয়। না এগুলি জৈব সার নামে পরিচিত। গ্রামের বাড়িতে যারা কৃষিকাজ করে থাকে তাদের হাঁস-মুরগি গরু ছাগল ইত্যাদি পালন করে থাকে তারা। হাঁস মুরগি গরু ছাগল ইত্যাদির বেশটা ভালোভাবে পচাতে হয় অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই গোবর বা গোবরের সঙ্গে লতাপাতা ইত্যাদি খরকুটো পচিয়ে গোবর সার তৈরি করতে হয়। তাহলে আপনারা মোটামুটি ভাবে বুঝে নিতে পারলেন যে জৈব সার কিভাবে তৈরি করতে হয়।
বাড়ির সাথে একটি গর্ত করে গবাদিপশুর সেই বিষয়গুলি সাথে অন্যান্য খরকুটো লতাপাতা শব্দ দীর্ঘদিন ধরে পচাতে হয় এবং দীর্ঘদিন পচানোর পর সেটি তুলে শুকাতে হয় তারপর শুকায় গেলে সেটি জমিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও আরো অন্যান্য পদ্ধতিতে গোবর সারকে পচিয়ে অথবা হাঁস মুরগির বিষ্ঠাকে পচিয়ে জৈব সার তৈরি করা হয়।
এই যুব সরকারী জমির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনারা যেহেতু আজকের জৈব সারের নাম জানতে চেয়েছিলেন তাই আজকে আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এখান থেকে জৈব সারের নামটি ইতিমধ্যেই বলে দেওয়া হয়েছে। আপনারা আমাদের এখান থেকে জৈব সার কিভাবে তৈরি করা যায় সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে জেনে নিতে পারলেন।
একটি জৈব সারের নাম তাহলে আমরা ইতিমধ্যেই আপনাদের জানানোর ব্যবস্থা করা হলো এবং আপনারাও জেনে নিতে পারলেন। জৈব সার যদি ব্যবহার করা হয় তাহলে জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায় আর এই কারণে প্রতিবছর জমিতে জৈব সার দেওয়া অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করা হয়। যেভাবে বলা হলো আপনারা এভাবে নিজেরাই যৌগ সব তৈরি করে জমিতে ব্যবহার করতে পারেন। এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে পাশে থাকতে পারেন।
Leave a Reply