বর্তমান সময়ে লেখাপড়া শুরু হয় পঞ্চম শ্রেণী থেকে। কারোর পঞ্চম শ্রেণী একটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী। এই পঞ্চম শ্রেণীতে লেখাপড়া করার অর্থ হলো যে তারা আগামী বছর নতুন একটি শ্রেণী বা নতুন একটি স্কুলে গিয়ে ভর্তি হতে হবে। বাংলাদেশের স্কুলগুলোকে প্রধানত তিনটি অংশে বিভক্ত করা হয়েছে। এই তিনটি অংশের মধ্যে হল একটি প্রাথমিক অংশ নিম্ন মাধ্যমিক অংশ এবং মাধ্যমিক অংশ। বাংলাদেশের প্রাথমিক স্কুলগুলোতে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা শেখানো হয়।
পঞ্চম শ্রেণীতে একটি সমাপনী পরীক্ষার মাধ্যমে তারা সেই প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিত্যাগ করে নতুন ভাবে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভর্তি হতে হয়। নিম্ন মাধ্যমিক এবং মাধ্যমিক এগুলো মাধ্যমিক বিদ্যালয় নামেই পরিচিত। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম িক শ্রেণী পর্যন্ত মাধ্যমিক এবং নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল। তাই আজকে এই পাঠে আপনারা যারা ক্লাস ফাইভের আমার জীবনের লক্ষ্য রচনাটি দেখার জন্য এসেছেন তারা অবশ্যই এখন এখান থেকে অর্থাৎ আমাদের এই পোস্ট থেকে আপনারা দেখে নিতে পারবেন।
পঞ্চম শ্রেণীর পড়াশোনা একটু কঠিন একথা আমরা আগেই বলেছি। সকল বাবা মা এদের লক্ষ্য থাকে এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনাটা তারা যেন কৃতিত্বের সহিত ফলাফল অর্জন করে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই পঞ্চম শ্রেণীর পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তাই নতুনভাবে কাউকে আর বৃত্তি পরীক্ষা অর্থাৎ প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হয় না। শিক্ষা সমাপনী বা প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার অংশগ্রহণ করলে তাদের সেই ফলাফল অনুযায়ী সরকার ঘোষিত যে মেধাবৃত্তি সেটি দেওয়া হয়ে থাকে।
তাই আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে আমার জীবনের লক্ষ্য ক্লাস ফাইভ এর উপযোগী যে অনুচ্ছেদ রচনাটি হয় সেটি আপনারা অবশ্যই এখন দেখে নিতে পারবেন। যে কোন বিষয়ের রচনা সম্পর্কে জানতে হলে একটা সময় আমরা ব্যাকরণ বইয়ের রচনা অংশ দেখতে যেতাম। বিভিন্ন লেখকগণ তাদের মেধা এবং লেখনী দিয়ে ফুটিয়ে তুলত বাংলা দ্বিতীয় বা ইংরেজি দ্বিতীয় মত কঠিন বিষয় গুলি। কিন্তু বর্তমান সময়ে আর সেই ধরনের রচনা ভাব সম্প্রসারণ গান অথবা ছবি এই সকল বিষয় সম্পর্কে তাকে আর সেখানে যেতে হবে না।
অর্থাৎ আপনি আপনার জায়গায় বসে থেকেই সবকিছু দেখে নিতে পারবেন। তাই তারই প্রেক্ষিতে আজকে আপনারা পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পড়ার মতো বালিকার মত উপযোগী একটি রচনা যা হল আমার জীবনের লক্ষ্য। আমরা এখন এই আমার জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে দেখে নিতে পারব। কারন আমরা আপনাদেরকে আমার জীবনের লক্ষ্য কি সেই সম্পর্কে সুন্দর সুন্দর রচনা এখন এখানে দেখাবো।
কারণ পঞ্চম শ্রেণীর লেখাপড়া নিয়ে প্রতিটি বাবা মাই উদ্বিগ্ন থাকে। কারণ এ সকল অবুঝ শিক্ষার্থীদের ছেলেমেয়েদের যেহেতু বুঝতে অনেকটা কষ্ট হয় তাই বাবা-মা অভিভাবক অথবা শিক্ষকগণ তাদের নিয়ে অনেকটাই বিপদে থাকেন। সেই কারণে তাদের নিয়ে দুশ্চিন্তারও অভাব নেই।
আমরা এখন আপনাদেরকে দেখাবো যে ক্লাস ফাইভের জন্য বা ক্লাস ফাইভ এর শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী আমার জীবনের লক্ষ্য বিষয়ক অনুচ্ছেদ রচনাটি। এখানকার অল্প কথায় সুন্দরভাবে রচনাটি লিখতে হবে। কারণ আমরা সবাই জানি যে এই পঞ্চম শ্রেণীর পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী যেহেতু প্রাথমিক ভিত্তি পরীক্ষার ফলাফল হয়ে থাকে তাই অবশ্যই পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত।
আর পরীক্ষাটি যদি আমরা গুরুত্বসহকারে নিয়ে থাকি তাহলে অবশ্যই ভালো বই থেকে ভালো জায়গা থেকে আমার জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে রচনা টি বেছে নেওয়া। তার কারণ হলো যদি আপনি মানসম্মত রচনা না লিখেন তাহলে শুরুতেই হোঁচট খেলেন বলেই মনে করা হয়ে থাকে।
কারণ এই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা কখনোই অনেক সুন্দর ভাষায় তারা রচনা লিখতে পারবে না। এই কারণে তাদের উচিত হবে যে সুন্দর কোন রচনা আগে দেখে নিয়ে বা সেই রচনাটি মুখস্ত করে নিয়ে তার সঙ্গে নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখে নিতে পারবে আমার জীবনের লক্ষ্য রচনাটি। তাহলে আপনারা দেখে নিন ভালো করে আমার জীবনের লক্ষ” বিষয়ে রচনা।
Leave a Reply