আমার প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল রচনা

বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এদেশে প্রতি দুই মাস পর পর ঋতু বদল হয়ে থাকে। অর্থাৎ বারো মাসে ৬ টি ঋতু। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত নামক ছয়টি ঋতু রয়েছে। এই ছয়টি ঋতুর মধ্যে বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন ঋতু পছন্দ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের এই ছয়টি ঋতুর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ সকল বৈশিষ্ট্য গুলি যখন প্রকৃতিতে চোখে পড়ে তখনই আপনি বুঝতে পারবেন যে এই ঋতু চলে এসেছে। বাংলাদেশের প্রকৃতি আপনাকে জানিয়ে দেবে যে কখন কোন ঋতুর আগমন ঘটছে।
রচনা আমাদের শিক্ষাজীবনে অবশ্যই লিখতে হয়। তৃতীয় শ্রেণী থেকে শুরু করে উপরের উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত সকল পরীক্ষাতেই বাংলা এবং ইংরেজি এই বিষয় দুইটিতে রচনা লিখতে হয়। যদিও পড়াশোনার ক্ষেত্রে কারিকুলামের অনেক পরিবর্তন এসেছে তারপরেও বাংলা দ্বিতীয় পত্র এবং ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র এই বিষয় দুটিতে আমাদেরকে বাংলা এবং ইংরেজি বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে রচনা লিখতে হয়। তারই প্রেক্ষিতে আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন যে, আমার প্রিয় ঋতু সম্পর্কে রচনা লিখনে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্র বিষয়টিতে দেখা যায় যে একজন শিক্ষার্থী সেই ভাষা অর্থাৎ যে ভাষার ব্যাকরণ সেই ভাষাটি কত সুন্দর করে লিখতে পারছে। এবং প্রতিটি বাক্য শুদ্ধ হচ্ছে কিনা এবং তার লিখনে আর কোন দোষ ত্রুটি রয়েছে কিনা এসব বিষয়গুলি দেখতে হয় । এইসব বিষয়গুলিতে যেন প্রত্যেকটি শিক্ষার্থী ভালো ফলাফল অর্জন করে সেই দিক গুলি খেয়াল করা হয়। এ কারণে কোন ভাষার ব্যাকরণ ওই ভাষাকে ওই শিক্ষার্থী কেমনভাবে শিখলো বা জানতে পারলো সে বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিক অবলম্বন করে পরীক্ষা নিতে হয়।
তাই ভাষাটি ভালোভাবে শিখতে পেরেছে বা তার ব্যাকরণ ভালোভাবে জানতে পেরেছে এই সকল কারণ গুলি দেখার জন্য আমাদেরকে দেখে নিতে হয় সেই ভাষার ব্যাকরণগত দিক। আর সেই ভাষার ব্যাকরণগত দিকগুলি দেখার জন্য ভাষার ব্যবহার কিভাবে ভাষা লিখতে হয় এবং কত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারে এইসব বিষয়গুলি তাদের বোঝানো হয়ে থাকে। তারা এই ভাষা সম্পর্কে কতটুকু বুঝতে পারল সেই বিষয়গুলি দেখার জন্য বিবেচনা করার জন্যই আমাদেরকে শিক্ষার্থীদের কে ওই বিষয়ের কোন একটি বিষয় সম্পর্কে রচনা লেখার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
শিক্ষার্থীরাও চেষ্টা করে থাকে যে সেই বিষয়ে রচনা লিখতে কত রকম পারদর্শিতারা সেটি শিক্ষকদেরকে বোঝানোর জন্য যত সুন্দর করে পরে তত সুন্দরভাবেই লিখতে থাকে। তাই আজকে যেহেতু বাংলাদেশের প্রকৃতি সম্পর্কিত ষড়ঋতুর মধ্যে আমার যে ঋতু টি বেশি প্রিয়, সেই প্রিয় ঋতু সম্পর্কে লিখতে বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয় ঋতু সম্পর্কে যত ধরনের তথ্য দিয়ে সেই রচনাটি লিখতে পারে শিক্ষকরা সে বিষয়টি খেয়াল করে থাকে। এছাড়াও শিক্ষার্থীগণ আরো চেষ্টা করে থাকে যেন রচনার প্রতিটি বাক্য যেন ভালো হয় এবং প্রতিটি শব্দ যেন ব্যাকরণ মিশ্রিত হতে পারে।
তাই বিভিন্ন ধরনের প্রকৃতির মাধুর্য মিশিয়ে চেষ্টা করে যায় একজন শিক্ষার্থী পুরোদস্তরে ভালো শিক্ষার্থী হতে। রচনাটা তাদের লিখতে হয় এই কারণে যে রচনাতে অনেক বেশি নম্বর রয়েছে। যদি তারা রচনা না লিখে তাহলে রচনায় যে নম্বরটা রয়েছে সে নম্বরটি পুরোপুরি মাইনাস হয়ে যাবে। আর তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে নিয়ে রচনা লিখতে থাকে। তাহলে চলুন আপনারা আর দেরি না করে এখন দেখে নিতে পারেন যে আমার প্রিয় ঋতু অথবা আমার প্রিয় ঋতু বর্ষাকাল সম্পর্কে রচনাটি।
যে শিক্ষার্থীর বর্ষাকাল ভালো লাগবে তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে বর্ষাকাল রচনাটি তার প্রিয় ঋতুর রচনা হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে বর্ষাকাল রচনাটি দিতে হলে তাকে অবশ্যই বর্ষাকালের বিভিন্ন ধরনের গুনোগান বা উপকার সব বিষয় সম্পর্কেই অবগত করাতে হবে শিক্ষককে। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে নিতে পারেন।