রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেন বিশ্বকবি। এশিয়া য় সর্বপ্রথম নোবেল বিজয়ী এই কোভিদ প্রতিভা ছিল অনন্য। বাংলা সাহিত্যের এমন কোন শাখা নেই যে সাক্ষাতে আমাদের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পদচারণা নেই। যদিও বাংলা সাহিত্য প্রাচীনকাল থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত অনেক কবি লেখকদের পদচারণা হয়েছে। এর মধ্যে থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলাম এরা হলেন অনন্য প্রতিভাশালী কবি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং কাজী নজরুল ইসলামকে বাদ দিয়ে বাংলা সাহিত্য অনেকটাই প্লান হয়ে যায়। যদিও বাংলা সাহিত্য কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকল কোভিদ লেখকগণের কৃতিত্ব অংশীকার্য তারপরেও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিষয়টি আরেকটু অন্যরকম। অনেকগুলি ছোট গল্প প্রবন্ধ কবিতা গান নাটক পদাবলী ছোটগল্প সহ অনেক বিষয়ে তার দক্ষতা ছিল। এবং প্রতিটি লেখার মধ্যেই একটা আভিজাত্য ভাব ছিল। রবীন্দ্রনাথের গান কবিতা লেখা মানে সেখান থেকে সাধারণ মানুষ কিছু বুঝতে পারে কিছু শিখতে পারে কিছু জানতে পারে।
আমাদের এই প্রিয় কবি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আরো প্রতিভা ছিল তাকে অনেক সময় দার্শনিক বলেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ বলাকার একটি কবিতা হল বলাকা। যেখানে তিনি দেখিয়েছেন এবং সকল মানুষকে মনে করিয়াছেন যে এই বিশ্ব আসলে স্ত্রীর নয় এটি সব সময় চলমান রয়েছে।
গাছপালা ঘরবাড়ি সকল কিছুই আপাত দৃষ্টিতে যদিও মনে হয় স্থির কিন্তু আসলে স্থির নয়। এটি বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলতে গেলেও সেটিই দাঁড়ায়। কারণ আমরা জানি আমাদের এই পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর 24 ঘন্টায় এক পাক ঘুরতে পারে। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে আসলে পৃথিবীর মধ্যে অবস্থিত সকল কিছুই চলমান রয়েছে। পৃথিবীর গতির সাথে আমাদের গতির তুলনা করলে আমরাও আসলে পৃথিবীর সাথে চলমান অবস্থায় ২৪ ঘন্টাই চলমান রয়েছি। আমরা জানি যে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন আপনাকে অবশ্যই আপনার প্রিয় কবি সম্পর্কে লিখতে বলতে পারে।
তাই আবার যদি বলেন আমার প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাহলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে যত ধরনের তথ্য দেওয়া সম্ভব একটি রচনার মধ্যে সকল ধরনের তথ্যসংবলিত একটি রচনা লিখতে হবে আপনাকে। তাহলে অবশ্যই একটি রচনায় বা রচনা লিখে আপনি রচনার মধ্যে রচনার জন্য বরাদ্দকৃত যত নম্বর থাকবে সমস্ত নম্বরই আপনি পেতে পারেন। আপনারা জানেন যে একটি প্রশ্ন পত্রে রচনায় অনেক বেশি নম্বরি থাকে।
এই নম্বর অযথাই হেলায় হারানো কখনোই ঠিক হবে না। তাই আমরা আপনাদের জন্য আজকে আমার প্রিয় কবি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সংবলিত একটি রচনা আপনাদেরকে দেখাবো। সে রচনাটি যদি আপনারা ভালোভাবে বুঝে পড়ে নেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরীক্ষার পড়া অনেক এগিয়ে থাকলো। পরীক্ষার জন্য আমরা খুব কষ্ট করে সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি যথাযথভাবে দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেই।
আর এই প্রস্তুতি যেন অবশ্যই ভালো হয়ে থাকে তাই আপনাদেরকে আজকে আমরা এখান থেকে রচনাটি দেখিয়ে দেব। রচনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত দেখার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখে যেতে হবে। তাহলে অবশ্যই আপনারা পেতে পারেন বা দেখে নিতে পারেন আমার প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য। বাংলা দ্বিতীয় পত্রের যেহেতু প্রশ্নের উত্তর তাই আপনাকে সকল বিষয় মাথায় রেখে উত্তরগুলি দেওয়া উচিত বলে মনে করি।
কারণ একটি রচনার মধ্যে আপনাকে যে তথ্যগুলি দেওয়ার প্রয়োজন হয় সে সকল তথ্যগুলি আমরা এখন ব্যবহার করব। রচনা লিখনে যেহেতু নম্বর বেশি থাকে সেই কারণে আপনি সকল ধরনের তথ্যগুলি নিয়ে একটি বড় অর্থাৎ যতোটুকুন সম্ভব বড় রচনা লেখার চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে স্যারের মন পাওয়া যাবে না। তাহলে চলুন আপনারা এখন নিচে দেওয়া এই আমার প্রিয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে রচনাটি দেখে নিতে পারেন এবং বুঝে নিতে পারেন। আপনারা এ ধরনের যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট টা ভিজিট করে রাখতে পারেন।
Leave a Reply