শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া শিখতে হলে অবশ্যই বাংলার পাশাপাশি বাংলা দ্বিতীয় পত্র অর্থাৎ বাংলা ব্যাকরণ কে পড়তে হয়। আবার ইংরেজি সাহিত্য বা ইংরেজি বিষয়টার সাথে সাথে ইংরেজি গ্রামার যাকে আমরা ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র বলি সেটিও পড়তে হয়। এখন কোন ভাষার ব্যাকরণ পড়তে হয় এই কারণে যে সেই ভাষা ভালোভাবে লিখতে পড়তে এবং বলতে পারার জন্য। তাই আমাদের বাঙালি শিক্ষার্থীদেরকে অবশ্যই বাংলা ভাষা বোঝার জন্য বাংলা ভাষা ভালো করে লিখতে পড়ার জন্য
বাংলা দ্বিতীয় পত্র বা বাংলা ব্যাকরণ পড়তে হয় ভালোভাবে। বাংলা ব্যাকরণ পড়ার জন্য ব্যাকরণের বিভিন্ন বিষয়গুলি তো অবশ্যই থাকে। আমার এই ব্যাকরণ গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত হল কিনা সেই বিষয়ে সম্পর্কে জানার জন্য আমাদেরকে বাংলা ব্যাকরণের আরো কিছু অংশ থাকে যেগুলি সেখানে প্রয়োগ থাকে সেই প্রযুক্তি কেমন শেখা হচ্ছে সে বিষয়গুলি জেনে নিতে হয়।
তাই বাংলা ব্যাকরণকে ভালোভাবে জানার জন্য কেমন ভাবে জানলাম সে বিষয়টি বোঝার জন্য রচনা দরখাস্ত এবং পত্র বা চিঠি সম্পর্কে আমাদের লিখতে দেয়। তেমনি একটি বিষয় হলো আজকে বর্ষার দিন সম্পর্কে নিজের অভিজ্ঞতা নিজের বন্ধুকে জানানোর জন্য পত্র লিখতে হবে। আমাদের সবকিছু দূরের নিকট আত্মীয়দের কে জানানোর জন্য অবশ্যই চিঠিপত্র লিখতে হত।
কিন্তু বর্তমান সময়ে এখন আর চিঠিপত্র লিখতে হয় না এখন মুঠোফোনের যুগ তাই আমরা সবকিছু মুঠোফোনে কথা বলে অথবা ভিডিও কলের মাধ্যমে সবকিছু দেখিয়ে দিতে পারি। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন আমাদেরকে অবশ্যই সব কিছু কথাবার্তা চিঠির মাধ্যমে আদান-প্রদান হত। অর্থাৎ প্রায় ২ দশক পূর্বেও দেখা যেত যে দূরের কাউকে কিছু লেখার জন্য জানানোর জন্য অবশ্যই চিঠিপত্র আদান-প্রদান করা হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে চিঠিপত্রের বিষয়টি একেবারেই নেই বললেই চলে।
এখন এই চিঠি পত্র লেখা শেখার জন্য এবং ভাষা শেখার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বর্ণনা দিতে হতো। বন্ধুর কাছে কিভাবে চিঠি লিখতে হয় সেই বিষয়গুলি এই ব্যাকরণে শেখানো হতো। এই কারণে একটি বর্ষার দিন বা বৃষ্টির দিনের সমস্ত অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি লিখতে হতো। তাই আজকে আপনাদেরকে এই বিষয়ে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত বলবো। যুগ যতই চেঞ্জ হোক শিক্ষার্থীরা এখনো বন্ধুর কাছে চিঠি পিতার কাছে চিঠি বা মা-বাবার কাছে কিভাবে চিঠি লিখতে হয় এই বিষয়গুলি এখনো শিখে রাখতে হয় বাংলা ব্যাকরণের ক্ষেত্রে। তাই একজন বন্ধুকে কিভাবে চিঠি
লিখবেন সে বিষয়টি সম্পর্কে বাংলা ব্যাকরণে বিভিন্ন রচনার বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে সেটি লিখতে হতো। আজকে আপনারা আমাদের এখানে একটি বর্ষার দিনের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুকে চিঠি লিখতে হবে এই বিষয়টি রয়েছে। একটি বর্ষার দিন কেমন করে কাটলো কেমন বৃষ্টি হল এই সকল সম্পর্কে আপনি আপনার বন্ধুকে জানাবেন। পত্র লেখার ক্ষেত্রে যে ব্যাকরণের নিয়ম আছে এখানে ছয়টি অংশ থাকে একটি পত্রের মধ্যে। পত্রের এই ছয়টি অংশ আপনাকে অবশ্যই দেখাতে হবে তাহলে এই পত্র লেখার সম্পন্ন হল বলে মনে করা হয়।
শুরুতে আপনি মঙ্গল উচ্চারণ করবেন এবং তারিখ দেবেন। এরপর পত্রের বিষয়বস্তু সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হবে। পরিশেষে তার সুস্বাস্থ্য কামনা করবেন এবং আপনি কে চিঠি লিখছেন সেই ঠিকানাটি অবশ্যই দেবেন। এরপর চিঠির জন্য আপনাকে খাম আঁকতে হবে। খামে দুইটি অংশ থাকবে একটি অংশ অর্থাৎ বামে এবং অপরটি প্রাপকের অংশ সেটি গানে লিখতে হবে। এভাবে আপনি একটি পত্রের ছয়টি অংশ নির্দিষ্ট ভাবেই বোঝাতে হবে।
তাহলে আপনার পত্র লেখা সম্পন্ন হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তারপরও আপনারা এখন আমাদের দেওয়া এই পত্রটি বিস্তারিতভাবে পড়ে নিতে পারবেন। আমাদের এই পত্রটি পড়ে আপনি অবশ্যই বন্ধুকে একটি বৃষ্টির দিনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানিয়ে পত্র লিখতে পারবেন। তাহলে আপনারা আগে আমাদের এখান থেকে পত্রটি ভালোভাবে দেখে নিতে পারেন। এ ধরনের যে কোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন।
Leave a Reply