রুই কাতলাম রিগেল ইত্যাদি মাছগুলো আমাদের দেশীয় কার্প জাতীয় মাছ। অর্থাৎ এই মাছগুলি বাংলাদেশের প্রাচীনকালের অভিজাত মাছ হিসেবে প্রচলিত। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে রুই কাতলা মেডিকেল এই মাস গুলো চাষ করা হচ্ছে। কিন্তু এই মাছগুলো অল্প সময়ের মধ্যে বেশি খাবার এবং অন্যান্য ভিটামিনের কারণে তারা অল্প সময়ের মধ্যেই বড় করে তুলছে।
এই কারণে এই মাছগুলি অত ভালো লাগেনা বা খেতে স্বাদ লাগেনা। কিন্তু আমাদের দেশীয় মাছ অর্থাৎ খালে বিলে যে মাছগুলো উৎপাদন হয় সেই মাছগুলোর মধ্যে কোইশিং মাগুর বা দেশীয় প্রজাতির এই মাছগুলি অত্যন্ত সুস্বাদু হয়ে থাকে। আর দেশীয় মাছগুলোর সাথে যদি এই কাপ জাতীয় মাছগুলি পালন করা হয় তাহলেও দেখা যায় যে সেই মাছগুলো অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে।
তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখান থেকে এই দেশীয় কাপ জাতীয় মাছ অর্থাৎ কাতলা মাছের ছবি দেখতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই কাতলা মাছের ছবি আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই আজকে কাতলা মাছের ছবি দেখাবো। কাতলা মাছ সাধারণত অনেক বড় পর্যন্ত হতে পারে। একটি কাতলা মাছ সর্বোচ্চ ৩৫৪০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। তবে ৩৫-৪০ কেজি মাছ হতে হলে এই মাছ অবশ্যই গভীর নদীতে বসবাস করতে হয়। এবং আমরা দেখি বর্ষাকালে অনেক বড় বড় মাছ অনেক সময় ধরা পড়ে নদী থেকে।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এই কারণে আমাদের দেশে মাছের কোন অভাব নেই। প্রচুর পরিমাণে মাছ খাল বিল নদী-নালাতে পাওয়া যায়। এবং এ সকল মাছগুলি অবশ্যই আমাদের দেশীয় মাছ হয়ে থাকে। দেশের প্রজাতির মাছগুলোর মধ্যে অবশ্যই রুই, কাতলা, মৃগেল, এই মাছগুলোর সাথে সাথে দেশীয় মাছ যেমন রোল মাগুর শিং পুটে চিতল বোয়াল সহ আরো যে দেশীয় মাছগুলি রয়েছে সেই মাছ গুলির সাথে এই মাছগুলো আমরা পেতে পারি। যেহেতু মাছ বাংলাদেশের মানুষের প্রিয় খাদ্য তালিকার মধ্যে একটি।
এই কারণে আমাদের নদীমাতৃক বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষকে বলা হয় মাসে ভাতে বাঙালি। বাঙালিরা মাছ বেশ পছন্দ করে থাকে। এই কারণে খাবারের সাথে যতই রেসিপি থাকুক না কেন বাঙ্গালীদের জন্য মাছ থাকা আবশ্যক বলেই মনে করা হয়। আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখান থেকে কাতলা মাছের ছবি দেখার জন্য এসেছেন আপনারা অবশ্যই এই দেশীয় প্রজাতির কাতলা মাছের ছবি আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন বা আমরা অবশ্যই আপনাদেরকে দেখাবো।
দেশি প্রযুক্তির বা বেশি প্রজাতির এই কাতলা মাছ অনেক পূর্ব থেকেই মাছ গুলির মধ্যে একটি। অর্থাৎ আমরা যখন মাছের কথা ভাবি তখন বাংলাদেশের মাছ গুলির মধ্যে রয়েছে রুই কাতলা ইলিশ শীতল বোয়াল ইত্যাদি মনে আসে সবার আগে। কাতলা মাছের মাথা বড় কিন্তু এর বডিউ বেশ চওড়া হয়ে থাকে। সাধারণত যে আকৃতির কাতল মাছগুলি আমাদের বাজারে বিক্রয় করে সেগুলির মধ্যে দেখা যায় যে প্রায় এক কেজি থেকে শুরু করে 5 থেকে 10 কেজি পর্যন্ত কাতলা মাছ আমাদের বাজার গুলিতে বেশি পরিমাণে বিক্রয় করা হয়।
কিন্তু এছাড়াও সমুদ্রবা নদীতে বড় হওয়া অনেক বড় বড় কাতলা মাছও আমরা দেখতে পাই। কখনো কখনো রাজনীতি থেকে ধরা পড়ে প্রায় ২৫-৩০ থেকে ৩৫ কেজি ওজনের কাতলা মাছ। বড় কাতলা মাছ অবশ্যই অনেকটাই সুন্দর। তবে ছোট ছোট কাতলা মাছ অর্থাৎ যেগুলো এক দেড় কেজি ওজনের হয়ে থাকে সেই সকল মাছগুলো অনেক ভালো হয়ে থাকে। কারন আমাদের দেশেও এই মাছ গুলি অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। তাহলে আপনারা যারা আজকে এই কাতলা মাছের ছবিগুলো আমাদের এখানে দেখার জন্য এসেছেন তারা অবশ্যই এখন এই কাতলা মাছের ছবিগুলো এখান থেকে দেখে নিতে পারেন। এ ধরনের ছবিগুলো অর্থাৎ কাতলা মাছের ছবিগুলো আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে দেখেন।
Leave a Reply