বাংলাদেশ থেকে অনেক শ্রমিক পৃথিবীর অনেক দেশেই গিয়ে থাকেন। পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই বাংলাদেশের শ্রমিকদের দেখতে পাওয়া যায়। কারণ হলো পৃথিবীর সবচাইতে জনঘনত্ব দেশ হলো আমাদের এই বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। আর এই দুঃখ জনশক্তি গুলো বিদেশে রপ্তানি করেই বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে। এই কারণে আমাদের উচিত হবে যে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি করেই বাংলাদেশকে উন্নতির স্বর্ণ শিখরে পৌঁছে দেওয়া। কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যের একটি ছোট্ট দেশ। তবে এই দেশটি অত্যন্ত ছোট হলে কি হবে এখানে রয়েছে অনেক প্রাকৃতিক সম্পদের ভান্ডার। অর্থাৎ তেলে সমৃদ্ধ এই দেশ।
এই দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে তেল উত্তোলন করা হয় যা বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানি করা হয়ে থাকে। তেল রপ্তানি করে কুয়েত রাষ্ট্রটি ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এজন্য পৃথিবীর সকল দেশের কাছে একটি পরিচিত নাম বা জনপ্রিয় নাম হল কুয়েত। পৃথিবীর ধনী রাষ্ট্র গুলোর মধ্যে একটি রাষ্ট্র এবং এই দেশের জনসংখ্যা কম তাদের মাথাপিছু আয় বেশি। মাথাপিছু আয় বেশি এজন্য তাদের মুদ্রাস্ফীতির হার কম আর এসব বিষয়গুলি বিবেচনা করলে দেখা যায় যে পৃথিবীর অন্যান্য ঢাকা বিপরীতে কুয়েতি মুদ্রার দাম অনেক বেশি।
আর অন্য দিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায় যে বাংলাদেশের মুদ্রা স্মৃতির হার বেশি এবং এই দেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি মাথাপিছু আয় কম ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনা করলে দেখা যায় যে পৃথিবীর অনেক দেশের চাইতেই অর্থাৎ অনেক দেশ বলতে ম্যাক্সিমাম দেশের চাইতেই বাংলাদেশের টাকার মান অনেকটাই কম। এজন্য আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে দেখতে এসেছেন যে, কুয়েতের ১০০ টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা হতে পারে এই বিষয়টি।
আপনাদেরকে আমরা আগেই বলেছি যে পৃথিবীর অন্যান্য যে কোন দেশের চাইতে কুয়েতের টাকার মান অনেক বেশি। আর বাংলাদেশের টাকার বিপরীতে এটি তো প্রায় অনেক বেশি। আর এই কারণে আপনারা আজকের যে বিষয়টি দেখতে এসেছেন অর্থাৎ কুয়েতের ১০৩ আর সমান বাংলাদেশি কত টাকা এই বিষয়টি অবশ্যই আমাদের এখান থেকে আজকে জেনে নিতে পারবেন।
কারণ আপনাদেরকে আমরা এখন অবশ্যই এ বিষয়টি জানানোর ব্যবস্থা করব বা জানিয়ে দেব। কারণ হলো আমাদের বাংলাদেশ থেকে যেহেতু অনেক শ্রমিক কর্মচারী কুয়েতে কাজ করে থাকেন এবং সেই যারা ওইখানে অর্থাৎ কুয়েতে কাজ করে তারা অবশ্যই তাদের পিতা-মাতা ভাই বোন আত্মীয়-স্বজন বা স্ত্রী সন্তানের কাছে তাদের উপার্জিত টাকা পাঠাবেন। তাই উপরের দিত টাকা পাঠাতে হলে তাদেরকে অবশ্যই দেখে নিতে হবে যে কুয়েতের ১০০ টাকা পাঠালে বাংলাদেশে কত টাকা পাবে।
এখন আমরা নিঃসন্দেহে জানি যে কুয়েতের টাকার মান অনেক বেশি এই কারণে কুয়েত থেকে যদি ১০০ টাকা কেউ বাংলাদেশে পাঠায় তাহলে অবশ্যই অনেক টাকায় বাংলাদেশে পাওয়া যাবে। কিন্তু শুধুমাত্র অনেক টাকা বাংলাদেশে পাওয়া যাবে এটি কোন ভিত্তি হলো না আমাদেরকে অবশ্যই একেবারে নির্দিষ্ট করে বলে দিতে হবে যে কুয়েতের ১০০ টাকা হলে বাংলাদেশে কত টাকা পাওয়া যাবে এই বিষয়টি।
তাহলে চলুন আমরা আর দেরি না করে অবশ্যই এখন দেখে নিতে পারি যে কুয়েত থেকে যদি কেউ 100 টাকা পাঠায় তাহলে বাংলাদেশে সেই কুয়েতের ১০০ টাকা কত টাকা হবে সে বিষয়টি হিসাব করে দিই। তাহলে চলুন এখন আমরা দেখে নিতে পারি কুয়েতের ১০০ টাকার সাথে বাংলাদেশের টাকার বিনিময় মূল্য। তাহলে আপনারা এখানে দেখে নিতে পারলেন যে বা আমরা দেখাতে পারি যে, কুয়েতের ১০০ দিনার=৩৫২৪৩ বাংলাদেশী টাকা।
তাহলে আপনারা আমাদের এখান থেকে অবশ্যই আজকে দেখে নিতে পারলেন যে কুয়েতের ১০০ দিনের সমান বাংলাদেশের প্রায় ৩৫২৪৩ টাকা হয়ে যাবে। তাহলে আপনি কুয়েতে গিয়ে অল্প টাকা বেতন এর চাকরি করলেও দেখা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের অনেক টাকা হবে। তাই আপনারা যদি কুয়েতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই বিভিন্ন হিসাব নিকাশ করে তারপরে যাবেন বলেই মনে করি।
Leave a Reply