স্বাধীনতা সংগ্রামী ছবি ডাউনলোড

আমাদের এই বাংলাদেশ বহু হাসপাতালের পর 1971 সালে পশ্চিম পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। এর পূর্বে আমাদের এই অঞ্চল অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশে বিভিন্ন শাসন প্রচলিত ছিল। অর্থাৎ ১৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে আরবিয় এক খলিফা অর্থাৎ এখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খিলজী বাংলাদেশ বা ভারতীয় উপমহাদেশে সুলতানে আমল শুরু করে। এরপর বিভিন্ন রাজ রাজার প্রশাসনের হাত ধরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন। যদিও বলা হয় নবাব সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন স্বাধীন নবাব কিন্তু নবাব সিরাজউদ্দৌলার রাজ্যের রাজ ভাষা বা রাজ পরিবারের ভাষা ছিল ফার্সি অর্থাৎ তিনি বাঙালি রাজা ছিলেন না।
শুধুমাত্র এর পূর্বে রাজা শশাঙ্ক ছিলেন বাঙালি রাজা। এখান থেকে হাত বদলের পর নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও যদি নবাব ছিলেন তার পরেও তিনি বাঙালি নবাব ছিলেন না। এরপর নবাব সিরাজউদ্দৌলার পলাশীর প্রান্তে পরাজিত হলে শাসনভাব চলে যায় ইংরেজদের হাতে। ইংরেজরা ভারতীয় উপমহাদেশ প্রায় ২০০ বছর শাসন করেন। ইংরেজরা এই ভারতীয় উপমাদেশ এমনি এমনি ছেড়ে চলে যাননি। ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে ইংরেজদের কে দাঁড়াতে বা ইংরেজদের কাছ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন করার জন্য অনেক বাঙালি জাতির বা ভারতীয় উপমহাদেশের অনেককেই জীবন দিতে হয়েছে।
ইংরেজদের হাত থেকে এই উপমহাদেশ স্বাধীন করার জন্য যে সকল সংগ্রামী সৈনিক সেই সময় জীবন দিয়েছেন বা যুদ্ধ করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন ব্যক্তি হলেন আমাদের বাংলাদেশের চট্টগ্রামের মাস্টারদা সূর্যসেন। এছাড়াও বাদল দীনেশ ক্ষুদিরাম বসু প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার সহ অনেক ব্রিটিশ সংগ্রামী বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশ কে ইংরেজদের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অনেক বছর পর্যন্ত সংগ্রাম করে গেছেন।
এদের মধ্যে আরেকজন উল্লেখযোগ্য হলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস। পরবর্তীতে যে জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে বিশেষ করে ধর্মের ভিত্তিতে ভারতীয় উপমহাদেশ ভারত এবং পাকিস্তান নামক দুইটি দেশ এ স্বাধীন হয় বা ভাগ হয়ে যায়। যেহেতু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম অর্থাৎ বাংলাদেশ সহ যে যে অঞ্চলগুলি মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ অঞ্চল ছিল সেগুলি পাকিস্তান এবং যেগুলি হিন্দু জনবহুল এলাকা সেগুলি
হল হিন্দুস্থান এভাবে হিন্দুস্থান এবং পাকিস্তান নামক দুটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়। আমাদের বাংলাদেশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে অর্থাৎ পাকিস্তান। পরবর্তীতে পাকিস্তান সরকার অর্থাৎ বিশেষ করে পশ্চিম পাকিস্তানের লোকজন বা শাসকগণ বাংলাদেশের ওপর শাসন জারি করতে থাকে এবং বাংলাদেশকে শাসনের নামে শোষণ করতে থাকে। পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার ২১ বছরের মধ্যেই পাকিস্তানের শাসকগণের মুখোশ খুলে যায়।
তারা বাংলাদেশ থেকে সকল কিছু নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যেতে থাকলো এবং বাংলাদেশের জনগণকে সবকিছু থেকে বঞ্চিত করল। বাংলাদেশের প্রথম আঘাত হানে বা আঘাত আসে ভাষার উপর। পাকিস্তানি শাসকগণ বাংলা ভাষাকে বাদ রেখে উর্দু পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার চেষ্টা করে। বাঙালি ছাত্র সমাজ তাদের কে রুখে দেয়। এবং সেখান থেকেই বাঙালি জাতির আন্দোলন দানা বাঁধতে থাকে একের পর এক আন্দোলন হয়।
সর্বশেষ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে যখন পাকিস্তান এর সামরিক শাসকেরা বাঙালি জাতির কাছে অর্থাৎ বাঙালি জাতির নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকৃতি জানায় তখন শুরু হয় বাঙ্গালী জাতির একটি যুদ্ধ অর্থাৎ বাংলাদেশকে স্বাধীন করার যুদ্ধ। সেই স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবি আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন।














আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এখন সেই সকল স্বাধীনতার সংগ্রামীদের ছবি বা স্বাধীনতা সংগ্রামের বিভিন্ন ধরনের ছবি রয়েছে সেই ছবিগুলো আপনারা অবশ্যই এখন পাবেন। আমরা আমাদের ওয়েব সাইটে স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল ধরনের ছবি রয়েছে আর সেই ছবিগুলো দেখে আপনারা যদি কোন ছবি নিতে চান তাহলে অবশ্যই সেই ছবিগুলি এখান থেকে নিতে পারবেন।
সেই ছবিগুলো দেখে যদি আপনার কোন ছবি পছন্দ হয় তাহলে অবশ্যই সেটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের এক্সট্রা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে আশা করি।