মানুষকে ভ্রমণের কথা চিন্তা করলেই দুটি বিষয়ের সবচাইতে বেশি আসে। এই দুইটি বিষয়ের মধ্যে একটি সমুদ্র বা নদী অপরটি হলো পাহাড়। অর্থাৎ মানুষকে নদী এবং পাহাড় দুটি সমান ভাবে টানে। তাই বিনোদনের সময় ভ্রমণের সময় আমাদের কে এই বিষয়টি বুঝে নিতে হবে যে পাহাড়ে যাব না নদীতে যাব। পাহাড়ের অভিজ্ঞতা একরকম অন্যদিকে সমুদ্রের অভিজ্ঞতা আরেক রকম হওয়ার কথাই মনে হয়। অর্থাৎ দুইটি ভিন্ন রকম অবস্থার সৃষ্টি হয়। পাহাড়ে গেলে সূর্য পাহাড় অর্থাৎ পৃথিবীপৃষ্ঠ হতে অনেক উপরে ওঠা আর সমুদ্রে গেলে পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে আবার অনেক নিচে নামা।
তাই বলা হয় পাহাড় এবং সমুদ্র দুইটি একটি অপরটির বিপরীত স্থান। মধ্য পন্থা হলো সমতল ভূমি। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে এসেছেন একটি পাহাড়ে ভ্রমণ সংক্রান্ত রচনা লেখার জন্য। আপনাকে পাহাড়ে ভ্রমণ ে কেমন লেগেছিল এবং পাহাড়ে ভ্রমণ করতে হলে কোন কোন জিনিসগুলি আমাদের মনে রাখতে হবে এ সকল বিষয়গুলি অবশ্যই রচনার মধ্যে আপনাকে লিখে দিতে হবে। আমাদের বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে পাহাড় রয়েছে এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলেও পাহাড় রয়েছে।
এই পাহাড়ে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনাকে কোন কোন বিষয়গুলি অবলম্বন করতে হবে সেই সকল বিষয়গুলি আপনাকে বুঝে নিতে হবে বা জেনে নিতে হবে। তাই আমরা পাহাড় এবং নদী বাসু মুদ্র যেখানেই ভ্রমনে যায় না কেন আমাদেরকে অবশ্যই সে সকল প্রকৃতি সম্পর্কে আগে ভালোভাবেই বুঝে নিতে হবে। এ প্রকৃতি সম্পর্কিত তথ্য গুলি আমাদের যদি ঠিকমত না থাকে তাহলে কখনোই আমরা সে সফল এলাকায় ভ্রমণ করতে পারবো না।
পাহাড়ে ভ্রমণের অসুবিধা কোনগুলো অসুবিধা গুলো আমরা কিভাবে সুবিধায় পরিণত করতে পারি সেই সকল বিষয় গুলি আমাদের অবশ্যই বুঝে নিতে হবে। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে একটি পাহাড়ের ভ্রমণকাহিনী সম্পর্কে জানতে এসেছেন আপনারা তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে পাহাড়ে ভ্রমণ সম্পন্ন সকল বিষয়গুলি জেনে
নিতে পারবেন বলেই মনে করছি। কারণ আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই পাহাড়ে ভ্রমণ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব আমাদের এখান থেকে। কারণ হলো অনেক মানুষ রয়েছে যারা পাহাড়কে ভালবাসে এবং সেই পাহাড়েই তারা ভ্রমন করতে বেশি ভালোবাসে। আবার আর এক দেশের মানুষ রয়েছে যারা সমুদ্রে কে ভালোবাসে এবং সমুদ্রের টানে বারবার সেখানে ভ্রমন করতে চায়।
তাই আপনারা আজকে আমাদের এখান থেকে পাহাড়ের ভ্রমন সম্পর্কে রচনা জেনে নিতে পারবেন। একটি পাহাড়ে ভ্রমণে আপনার কেমন অভিজ্ঞতা অর্জন হয়েছে সেই বিষয় সম্পর্কে আপনারা অবশ্যই সেই প্রবন্ধটিতে রচনাটিতে শেয়ার করবেন। আপনাকে সব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানাতে হবে অর্থাৎ পাহাড়ের পরিবেশ কেমন সেখানে গিয়ে আপনি কি কি অসুবিধায় পড়েছিলেন এবং সেই সকল অসুবিধা গুলো কিভাবে মোকাবেলা করলেন আবার কি কি অসুবিধা হতে পারে সব
ধরনের অভিজ্ঞতা গুলো ই আপনি প্রবন্ধ রচনাটিতে স্থান দিতে পারেন। আমরা জানি যে যে কোন বিষয়ে রচনা লিখতে হলে সেই রচনা কে অবশ্যই দীর্ঘ করতে হবে কমপক্ষে পাঁচশো ওয়ার্ডের মধ্যে থাকতে হবে। এবং যেহেতু অনেক গুলো নম্বর সেই রচনাতে থাকে এই কারণে রচনায়তে অবশ্যই মনের মাধুরী মিশিয়ে এবং ভাষা জ্ঞান ঠিক রেখে লেখাই উচিত। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে একটি পাহাড়ে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে যে প্রবন্ধ রচনাটি হয় সেই প্রবন্ধ রচনাটি আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন। সে রচনাটি অবশ্যই আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন।
আমরা আপনাদেরকে একটি পাহাড়ে ভ্রমণ ের কাহিনী সম্পর্কে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো আমাদের এই পোস্ট থেকে। আপনারা এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য রচনা পাওয়ার জন্য অথবা অন্যান্য লেখাপড়ার বিষয়গুলো জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকবেন।তাহলে আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে সকল ধরনের প্রশ্ন গুলি আমাদের এখান থেকে পাবেন যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা বারবার ভিজিট করে থাকেন।
Leave a Reply