বাংলা দ্বিতীয় পত্র এবং ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র এই বিষয়টিতে আমাদেরকে ছোট থেকেই অর্থাৎ শিক্ষার্থী জীবনের প্রায় শুরু থেকেই রচনা লিখতে শুরু করানো হয়। বাংলা ভাষা কেমন ভাবে শিখলাম এবং কতটুকু জানলাম বাক্য লিখা সম্পূর্ণ ঠিক হলো কিনা এবং বাক্যের ব্যবহার কতটুকু ঠিক হলো এই সকল বিষয়ে সংক্রান্ত জানার জন্য অবশ্যই রচনা লিখতে হয়। শিক্ষার্থী জীবনের শুরু অর্থাৎ ক্লাস টু থেকে শুরু করে পরবর্তী শ্রেণীগুলোতে অর্থাৎ প্রায় দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই
বাংলা দ্বিতীয় পত্র অথবা ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের ক্ষেত্রে আমাদের রচনা লিখতে হয়। তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন যে একটি নদীর আত্মকথা সম্পর্কে রচনা দেখার জন্য। আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে একটি নদীর আত্মকথা সম্পর্কিত রচনাটি দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই একটি নদীর আত্মকথা রচনাটি আমাদের এই পোস্টের দেবো এবং এখান থেকে আপনারা দেখে নিতে পারবেন কিভাবে একটি নদীর আত্মকথা রচনাটি লিখতে হয়।
যেকোনো রচনা লিখার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই সেই সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। যেই নদীর আত্মকথা সম্পর্কে আমাদের রচনা লিখতে হবে সেই নদীর আত্মকথা সম্পর্কে আমাদের জেনে নিতে হবে। একটি নদীর আত্মকথা সম্পর্কে রচনা লিখতে হলে নদীর আদ্রপান্ত সম্পর্কে আপনাকে জেনে নিতে হবে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে নদীর অভাব নাই। জলের মতো চড়িয়ে আছে চারিদিকে নদী। এই নদীগুলো যদি আমরা জানতে চাই তাহলে এই নদীগুলো সম্পর্কে আমাদের নদীর সম্পন্ন বিষয়গুলি জেনে নিতে হবে।
এই নদীর সৃষ্টিকথা থেকে শুরু করে এই নদী কোথায় গিয়ে পড়েছে এই সম্পর্কিত সব বিষয়গুলিই আজকে নদীর আত্মকথা রচনাটিতে আপনাদেরকে তুলে ধরতে হবে। অর্থাৎ নদী যবে থেকে সৃষ্টি হয়েছে তখন থেকে মানুষের উপকার করে চলেছে এবং শেষ পর্যন্ত তিনি কি বলতে চান অর্থাৎ নদী মানুষের মত কি বলতে চায় সেই বিষয়গুলি আপনাকে ফুটিয়ে তুলতে হবে রচনার মধ্যে। যদিও নদী কথা বলতে পারে না কিন্তু নদী মানুষের উপকার করে আবার অনেক ক্ষেত্রে অপকারও হয়ে থাকে সেই সম্পর্কে বিষয়গুলি আপনাকে নদীর মধ্যে বা নদীর চরিত্র গ্রহণ করে সেই সম্পর্কে আপনি নিজেই লিখে যেতে হবে।
নদীর দুকূল বয়ে অনেক গণমানুষ বসবাস করে থাকে। সেই সকল গ্রামবাসীরা এই নদী থেকে অনেক ধরনের উপকার গ্রহণ করে থাকে। হঠাৎ নদীকে কেন্দ্র করে সেই সকল গ্রামবাসীর জীবনাবর্তন হয়ে থাকে। নদী থেকে যা কিছু পায় তা দিয়েই তাদের জীবন ধারণ হয়ে থাকে। তাই নদী মানুষের জন্য অনেক ধরনের উপকার করে থাকে এবং সেই সকল বিষয়গুলি অবশ্যই নোট একটি নদীর আত্মকথায় উঠে আসতে হবে।
তবে কখনো কখনো নদীর অধিক জল গ্রহণ করতে না পারায় তার দুকুল উপসে পড়ে গ্রাম প্লাবিত হয় এবং সেই প্লাবনেও অনেক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে তখনও মানুষ নদীকে সর্বনাশা উপাধি দিয়ে থাকে। কিন্তু নদী সর্বনাশা হতে পারে না যদিও সারা জীবন সে মানুষের জন্যই কাজ করে থাকে সকল পানীয় জলের সংস্থান করে থাকে তারপরেও এই উপাধি অনেক সময়
পেতে হয়। তাই একটি নদীর সমস্ত দুঃখ কষ্ট কে ফুটিয়ে তুলতে হবে একটি নদীর আত্মকথা রচনাটিতে। আপনারা আমাদের এখান থেকে সেই একটি নদীর আত্মকথা থেকে এই বিষয়গুলি তে আপনাদের অবশ্যই তুলে ধরতে হবে। এ ধরনের যাবতীয় তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকেন তাহলে অবশ্যই সকল ধরনের বিষয়টি ভালো হয়ে থাকে।
তাই আপনারা যদি আপনার দৈনন্দিন জীবনের সকল ধরনের তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই বিষয়টি ভালো হয়। তাই আপনাদেরকে আমরা বারবার বলে থাকি যে সকল ধরনের তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পাশে থাকবেন।
Leave a Reply