বটগাছ হল বৃক্ষদের মধ্যে অনেক বড় আকৃতির একটি গাছ। সাধারণত আহাট বাজার অথবা ধর্মীয় স্থানে বট গাছ দেখা যায়। বটগাছ অতি বৃহদাকার গাছ হলেও এর ফল অত্যন্ত ক্ষুদ্র। বট গাছের উপর অনেক পশু পাখি বাসা বাঁধে এবং বট গাছের ফল অনেক পাখির আহার হিসেবে বিবেচিত হয়। একটি বটগাছের আত্মকথা লিখতে গেলে অনেক কিছুই লিখতে হয়। বটগাছ অনেকদিন পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
ফোট কার সাথে ফাঁকা জায়গায় এবং কোন করতে পারি তো না হয় তাহলে ২০০ থেকে ২৫০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের প্রাচীন বটগাছ আমরা দেখতে পাই। তবে বটগাছ মানুষের অনেক উপকার করল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই পট গাছগুলোকে পাওয়া যায় না বা হয় না। কারণ হলো বটগাছ অনেক জায়গা প্রয়োজন হয় ফটকা সাধারণত এর ফল মানুষের জন্য কোন খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়না। হয়তো এ সকল কারণে দেখা যাচ্ছে যে কোন এক সময় ফটকা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হতে পারে।
বর্তমান সময়ে মানুষের চাহিদার প্রেক্ষিতে শুধুমাত্র প্রাচীন জায়গা অর্থাৎ ঈদ্গাহ মন্দির মসজিদ এ সকল ধর্মীয় স্থানে অথচ হাটবাজার গলিতে সাধারণত বট গাছের দেখা পাওয়া যায়। অন্যান্য স্থান থেকে বটগাছকে কেটে উপরে ফেলা হয়েছে। তাই বট গাছকে দেখতে হলে এ সকল স্থান ছাড়া আমরা দেখতে পাই না। তাই পট গাছের আত্মকথা লিখতে গেলে এ সকল দুঃখ কষ্টের কথা নিজেকে বটগাছ মনে করে লেখা যেতে পারে।
সংসারের একজন প্রাচীন ব্যক্তি যেমন সংসার কে আগলে রাখে তেমনি ভাবে বটগাছ তার নিজস্ব লাল ফল আছে দিয়ে অনেক পশুপাখিকে অস্ত্র দেয় প্রশ্রয় দিয়ে থাকে। ব্রডকাস্টের পাতা ইত্যাদি পশু খাচ্ছে এবং ডালপালা জ্বালানি হিসেবে মানুষ কেটে নিয়ে যায়। এত কিছু অত্যাচার সহ্য করে বাট কাজ দীর্ঘদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।
তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখানে এসেছেন একটি গাছের আত্মকাহিনী দেখার জন্য আপনারা অবশ্যই আত্মকাহিনী দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাকে অবশ্যই বট গাছের আত্মকাহিনী সম্পর্কে দেখাবো এবং সচেতন করব। বটগাছ বৃহত্তর গাছ হলেও এই গাছটি দুঃখ কষ্ট সহ্য করে পৃথিবীতে হয়তো আর বেশি দিন টিকে থাকবে বলে মনে হয় না।
একটা বৃহৎ বটগাছ মানুষের জন্য ফলের ব্যবস্থা না করলেও আসলে এই বটগাছ প্রত্যেকদিন কি পরিমাণ অক্সিজেন প্রদান করে সে হিসাব কেউ রাখে না। শুধু দেখে বটগাছ অনেক জায়গা নিয়েছি এতখানি জায়গা আমরা বট গাছের জন্য ছাড়তে পারবো না তাই এ ধরনের তালিকা কোন জায়গাতে থাকে তাহলে অবশ্যই কেটে ফেলা হয়। তাহলে চিন্তা করেন একটা কাছে কতখানি দুঃখ কষ্ট লাগতে পারে এ সকল মানুষের ব্যবহার।
কিন্তু তারপরও সেই কখনো কোন সময় ভাবে না তারা সব সময় সকলকে সমানভাবে ছায়া প্রদান করে থাকে অনেক পশু পাখিকে আশ্রয় দেয় তার টানে অনেক পশুপাখি তার ফল খেয়ে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তারপরও বট গাছের উপকারিতা মানুষ আমি তো দেখতে পায় না। এ সকল বিষয়গুলি আপনি আপনার বট গাছের আত্মকাহিনীতে লিখতে পারবেন। প্রথমে সুন্দরভাবে গুছিয়ে বট গাছের জন্ম লগ্ন থেকে শুরু করে অথবা কোন একটি সময় থেকে শুরু করে আপনি বটগাছের সমস্ত ধরনের কথা নিজের মুখে বসে বলে যেতে পারবেন।
গাছেতে হিসেবে বটগাছের আত্মমর্যাদা এবং বটগাছ মানুষের জন্য অথবা প্রাণীদের জন্য কি কি উপকার করে থাকে এই সকল বিষয়গুলি সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে হবে। পরিশেষে বট গাছের যন্ত্রণা কি খুব আপনি আলোকপাত করবেন। তাহলে মূলত বট গাছের আত্মকথা লেখা হয়ে যাবে। তারপরেও আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সে বটগাছের আত্মকথা দেখে নিতে পারেন এতে আপনার উপকার হবে বলে মনে করি। এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন বলে আশা করি।
Leave a Reply