আর্যভট্ট হলো ভারতীয় ১০ ঘনত্বের যে দশমিক সংখ্যা সেই সংখ্যার জনক। তিনি শূন্য আবিষ্কার করেন। বলতে গেলে বলা যায় যে আর্য ভট্ট ছিলেন ভারতীয় গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যার ধ্রুপদী যুগের একজন ভারতীয় গণিতবিদ পদার্থবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। অর্থাৎ প্রাচীন ভারতের সবচাইতে পুরাতন বা প্রাচীন গণিতবিদদের মধ্যে অন্যতম একজন ব্যক্তি।
বর্তমান গণিতের এই অবস্থায় অর্থাৎ আধুনিক এই যুগে নিয়ে আসার জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন এই ভারতীয় গণিতবিদ। ভারতে গণিতের উত্থানের সূচনা করেছিলেন এই আর্যভট্ট। তার হাত ধরে গণিতের অনেক সূত্র আবিষ্কৃত হয়। যেমন তিনি পাই এর মান নির্ধারণ করেছিলেন। এই গণিতবিদ গুপ্ত যুগে আর্য পটিয়া এবং আর্য সিদ্ধান্তের মতো বিখ্যাত গ্রন্থ রচনা করে ইতিহাসের পাতায় তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখে দিয়েছিলেন।
ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহের নাম এই গণিতবিদের নামে অর্থাৎ আর্যভট্ট নামে রাখা হয়। সবদিক দিয়ে বিবেচনা করলে দেখা যায় যে ভারতীয় উপমহাদেশের একজন সূর্যসন্তান হিসেবেই তাকে সকলে আজ পর্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে থাকেন। গণিতের বহু সমস্যার সমাধান করে গেছেন এই ব্যক্তি। চন্দ্রগ্রহণ এবং সূর্য গ্রহণের মত জটিল বিষয়ের ব্যাখ্যা করে গেছেন তিনি বেশ সাবলীল ভাষায় এবং গাণিতিক ভাষায়।
পৃথিবীর তার নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ণন যাদের আলোর প্রতিফলন ফাংশন এর একক ইত্যাদি সম্পর্কে তিনি বিস্তারিতভাবে মানুষের উপকারের জন্য করে গেছেন। তাই মানুষের সভ্যতার জন্য এই ব্যক্তিটি বিশেষ উপকার করে গেছেন বলেই মনে করা হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এইখানে বা এই পোস্টে এসেছেন যে, আর্যভট্টের ছবি দেখার জন্য। আপনারা অবশ্যই এই মহাপুরুষের ছবি আজকে আমাদের এই পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারবেন।
যেহেতু এই মহান ব্যক্তি আধুনিক সভ্যতার জন্য পূর্ণরূপে অংশগ্রহণ করেছেন এবং আজকে তার জন্যই গণিতের এত উন্নতি সাধন হয়েছে তাই এই ব্যক্তির ছবি অবশ্যই আপনারা আজকে আমাদের এখান থেকে পাবেন বলে আমরা আপনাদেরকে দৃঢ় ভাষায় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। এই ব্যক্তিই π এর মান ৪ দশমিক স্থানে সঠিক, পৃথিবীর ব্যাস, পার্শ্বীয় বছরের দৈর্ঘ্যের গণনা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কিত তার সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত করেছেন যা আজকেও
এই আধুনিক পৃথিবীতেও সেটির উপরই কার্যকর হয়ে থাকে। এই ব্যক্তিটি পরবর্তীতে আরো জাতের উপর প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তারা হলেন ভাস্কর প্রথম, ব্রহ্মগুপ্ত, বরাহমিহির, লল্লা, কেরেলা স্কুল অফ এন্থোনমি এন্ড ম্যাথমেটিক্স, ইসলামী জ্যোতির্বিদ্যা সহ আরো অনেক কিছুতেই। এই মহান ব্যক্তি ধনী সংক্রান্ত সংখ্যার স্বরলিপির একটি সিস্টেম তৈরি করেছিলেন। তার বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে পরবর্তী ভাষ্যকার ব্রহ্মপুত্র তার অনেক বিষয়ের সমাধান করতে পেরেছেন।
তাই ভারতীয় উপমহাদেশের এই মহান গণিতবিদ কে ভুলে যাওয়া কোন গণিতবিদের জন্য কখনোই ঠিক হতে পারে না। এখনো পর্যন্ত যারা গণিতকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করে থাকেন তাদের জন্য একজন প্রেরণার মানুষ এই আর্যভট্ট। তাই আমরা আজকে আমাদের এই পোস্ট থেকে মহান মনিষী আর্যভট্টের ছবি আপনাদেরকে অবশ্যই দেখাবো। এবং এখান থেকে যদি কোন ছবি আপনাদের নিতে ইচ্ছা করে তাহলে অবশ্যই আপনারা সেই আর্য ভট্টের ছবি আমাদের এখান থেকে নিয়ে নিতে পারবেন। ভারতীয় উপমহাদেশের এই গণিতবিদ কে নিয়ে আজ পর্যন্ত অনেক ব্যক্তি বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেছেন।
সেই সময় ভারতীয় উপমহাদেশের এত বড় পন্ডিত ব্যক্তি সারা বিশ্বের গণিতের জন্য যে অবদান রেখে গেছেন তাই সারা বিশ্বের মানুষ অবশ্যই এখনো তাকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে থাকেন। আপনারা আজকে আমাদের এখান থেকে আর্যভট্টের ছবিগুলো দেখতে থাকবেন এবং যদি কোন ছবি আপনাদের নিতে ইচ্ছা করে তাহলে অবশ্যই সেই ছবিগুলো আপনার ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আর এই ছবিগুলো ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। এ ধরনের যেকোন তথ্য জানার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন।
Leave a Reply