আমাদের ভারতীয় ওই উপমহাদেশে আলপনা একটি বিশেষ স্থান জুড়ে রয়েছে। প্রাচীন বাংলার ইতিহাস থেকে দেখা যায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের আলপনা ব্যবহার করা হয়েছে। সে সময়কার কল্পনা করি বিভিন্ন প্রাকৃতিক রং অথবা প্রকৃতি থেকে উপাদানগুলি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। বাঙালি সংস্কৃতির দিকে দেখলে সে প্রাচীন বাংলা থেকে এই বিষয়গুলি আমাদের সমাজে চলে আসছে।
তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে আলপনার ছবি দেখতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে আলপনার ছবিগুলো দেখে নিতে পারবেন। এ কথা সত্য যে এখনো বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সেটি সামাজিক রাজনৈতিক ধর্মীয় বা পারিবারিক যে কোন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে আলপনা এখনো সেই আগের মতই প্রযোজ্য রয়েছে আমাদের সমাজে। এই আলপনা সংস্কৃতিটি একেবারে বাঙালি সংস্কৃতি রূপেই দেখা হয়ে থাকে।
বাগানের কেশরী কালচার এর সাথে একেবারে মিশে আছে আলপনার ছবিগুলো। এখনো দেখা যায় ভারতীয় উপমহাদেশের হিন্দু বা সনাতনী বিভিন্ন ধর্মে উৎসবের ক্ষেত্রে এই আলপনা গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া ক্ষুদ্র নিকৃষ্টতার মধ্যেও দেখা যায় এই আলপনার প্রচলন এখনো তাদের ধর্মীয়ভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে করা হয়ে থাকে। তাই আপনার রং রোগ এবং
সে সকল ডিজাইন যারা আজকে আমাদের দেখতে এসেছেন তারা অবশ্যই থেকে এই বিষয়গুলি ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন।আমরা তাদের উদ্দেশ্যে আজকে আলপনার ছবিগুলো আমাদের এই পোস্টটির নিচে দিয়ে দেব। সেখান থেকে তারা কল্পনা গুলো দেখতে থাকবে এবং যদি প্রয়োজন বোধ করেন সেগুলো নেওয়ার তাহলে অবশ্যই সেগুলি তারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এখনো দেখা যায় যে বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠানেও আলপনার ব্যবহার হয়ে থাকে।
বিভিন্ন জাতীয় প্রোগ্রাম যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা দিবস ইত্যাদি বিষয়গুলিতে বিভিন্ন জায়গায় আলপনার গুলো দেখা যায়। এছাড়া বাঙালি হিন্দু-মুসলিম আদিবাসী ক্ষুদ্র নিকৃষ্ট সকলের বিয়ের অনুষ্ঠানগুলোতে তারা সারা বাড়ি নয় বিভিন্ন ধরনের আলপনা করে থাকেন। তবে প্রাচীন বাংলার আলপনার চাইতে বর্তমান সময়ের চেয়ে আলপনা সেটি একটু ভিন্ন রকমের। বর্তমান সময়ের আলপনাকে অবশ্যই ক্লাসিক্যাল বিষয়টি লেখা হয় এবং স্থায়ী রং দিয়ে সকল
আলপনা করা হয়ে থাকে। কিন্তু প্রাচীনকালে বা প্রায় দুই তিন দশক আগে যে আলপনা গুলি করা হতো সেগুলি সাময়িক কিছুক্ষণের জন্য কল্পনা করা হতো। কারণ তখন রঙের ব্যাপারে এতটা আধুনিক হয়নি তখনকার সমাজ। এখনো দেখা যায় যে গ্রাম বাংলার বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে চালের গুড়া বা এই জাতীয় সাধারণ দিয়ে আলপনা আঁকা হয়ে থাকে। তবে হিন্দুদের পূজা পার্বণ বা বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে অথবা অন্যান্য দিবসেও আলপনা আঁকা হয়ে থাকে বিভিন্ন জায়গায়।ঘরবাড়ি রাস্তাঘাট মন্দির ইত্যাদি সকল জায়গাতেই সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য আলপনা আঁকা হয়ে থাকে।
তাই আজকে যেহেতু আপনারা আলপনা সম্পর্কে জানতে এসেছেন আপনার ছবি আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন আলপনার ডিজাইন আপনারা দেখতে চান তাই অবশ্যই এগুলো আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারেন। আমরা এখন আপনাদেরকে অবশ্যই সমাজে যে সকল আপনার ডিজাইনগুলো প্রচলিত রয়েছে সেই সকল আলপনা ডিজাইনগুলো আপনাদেরকে দেখাবো। অনেক ক্ষেত্রে এখনো আমরা বিভিন্ন অফিস অথবা অন্য কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাড়ির সৌন্দর্য বর্ধনের কারণে বাড়িতে দেয়ালে অথবা অফিসের দেয়ালে মেঝেতে বিভিন্ন ধরনের আলপনা আঁকা হয়।
সেই আলপনা গুলোর ছবি এখন আপনাদেরকে দেখাবো। এই আলপনা গুলোর ছবি যদি আপনাদের পছন্দ হয় তাও আপনারা সেগুলো নিতে পারবেন। আমাদের এখান থেকে কোন ধরনের ছবি অথবা অন্য কোন তথ্য ডাউনলোড করে দিতে আপনাদের এক্সট্রা কোন চার্জ প্রযোজ্য হয় না। ছবিগুলো পছন্দ হলে আপনারা অবশ্যই নিয়ে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আমরা এখন এই আলপনা গুলো এক এক করে দেখে নিতে থাকি। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই সব রকমের তথ্যই আপনারা পাবেন বলে আশা করি।
Probir
Leave a Reply