একটি শীতের সকাল রচনা

ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ হলেও বাংলাদেশের প্রধানত এখন দুইটি ঋতু বিরাজ করে। একটি শীতকাল আপত্তি গরমকাল বা গ্রীষ্মকাল। শীতকাল প্রকৃতি অনেক রুক্ষ হয়ে থাকে চারিদিকের প্রকৃতিতে নির্জিবিতা প্রত্যক্ষ করা যায়। অর্থাৎ গাছপালা বৃক্ষলতা থেকে শুরু করে মানুষ পশু পাখি প্রাণী সকলের মধ্যে একটি নির্জীবিতা লক্ষ্য করা যায়। দেখে মনে হয় প্রকৃতি যেন কোন রকমে বেঁচে আছে।
আর আমাদের এই সকল প্রকৃতি নিয়ে রচনা লিখতে বলা অনেকদিন থেকেই চলে আসছে। অর্থাৎ যারা শিক্ষার্থী তারা অবশ্যই জানে যে একটি বর্ষার দিন শীতকাল বর্ষাকাল শরৎকাল ইত্যাদি সম্পর্কে রচনা শিক্ষার্থীদের প্রায়শই লিখতে হয়। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে একটি শীতের সকাল সম্পর্কে রচনা আমাদের এখানে দেখতে এসেছেন। একটি শীতের সকাল সম্পর্কিত রচনা আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এখন দেখে নিতে পারবেন।
আমরা আপনাদেরকে একটি শীতের সকাল সম্পর্কিত রচনা এখানে উপস্থাপন করব এবং সেটি দেখে আপনি অবশ্যই শীতের সকল রচনাটি আপনি নিজের ভাষায় লিখে নিতে পারবেন। শীতের সকালের অনেক সৌন্দর্য রয়েছে। চারিদিকে কষা চাদর মুড়ি দিয়ে যেহেতু শীতকাল আসে তাই শীতের সকাল শুরু হয় কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে। সেই সময় গাছে গাছে গাছীরা খেজুরের রস পাড়তে ব্যস্ত থাকে। সেই কনকনে শীতে গাছিরা যখন টাটকা খেজুরের রস গাছ থেকে পেড়ে আনে এবং সেই রাশের স্বাদ কতটা মধুর তা আপনারা পরক্ষণ না করলে কখনোই বুঝতে পারবেন না।
আবার আমাদের দেশের পিঠা বানানোর উৎসব পাপীটা খাওয়ার উৎসব এই শীতকালেই হয়ে থাকে। কারণ হলো শীতকালের নতুন খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি পিঠার স্বাদ অন্যরকম হয়ে থাকে। তাই এ সকল বিষয়গুলো আপনি যদি আপনার রচনায় উল্লেখ না করেন তাহলে হয়তো রচনাটি সম্পন্ন হবে না বলেই মনে করা হয়। শীতকালে সকালের আরো যে সকল বৈশিষ্ট্য রয়েছে সেই বিষয়গুলি হলো বৃদ্ধরা এবং ছোটরা গ্রামের মধ্যে দেখা যায় শীতের জ্বালা সহ্য করতে না পেরে খরকুটা জ্বালিয়ে আগুন এর পাশে বসে থাকে।
এছাড়া মা যখন শীতকালে ভাপা পিঠে বানায় তখন ভাজা পিঠে বানানো দেখতে অনেকটা মজা লাগে। তাই এ সকল বর্ণনার মধ্যে দিয়ে আপনি শীতের সকালের রচনাটি সম্পন্ন করতে পারবেন। এ সকল কথা বলি আপনি যদি গুছিয়ে লিখতে না পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদের রচনাটি আপনি দেখে নিতে পারেন না তবে শীতকালে মজা থাকলেও দেখা যায় যে শীতকালে পশুপাখি ছিন্নমূল শিশুরা ছিন্নমূল মানুষেরা অনেক কষ্ট করে থাকে। যাদের শীতের পোশাক নেই তারা অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে দেনা বিবাদ করে থাকে। তাই শীতকালে অনেকের জন্য মাজার বিষয় হলেও দেখা যায় যে শীতকালটা
অনেকের জন্য অনেকটা কষ্টের বিষয় মনে করা হয়।তাই শীতকালের অভিজ্ঞতা বাসীদের সকালের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে আপনি শুধু মজার কথায় লিখবেন সেটিও কখনো হতে পারে না। শীতকালে রচনা লিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই এ সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে। শীতের সকালের বিষয়টা উল্লেখ করতে হলে আপনাদেরকে জানতে হবে লিখতে হবে পশুদের কথা পাখিদের কথা। গবাদি পশুরা অনেক কষ্টে শীতকালটা অতিক্রম করে। যে সকল পশু শারীরিকভাবে অনেক দুর্বল সেই সকল পশুরা শীতকালে অনেক কষ্ট পেয়ে থাকে।
এ সকল বিষয়গুলো আমাদেরকে অবশ্যই রচনার মধ্যে উল্লেখ করতে হবে। এ সকল কথাগুলি আপনি আপনার অভিজ্ঞতা থেকে বর্ণনা করলে শীতের সকাল সম্পর্কিত রচনাটি সম্পন্ন হবে। তবে আপনারা যদি নিজেরা এ সকল অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে না পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদের নিচে দেওয়া শীতের সকাল রচনাটি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপরে
লিখতে পারবেন। তাহলে আপনারা এখন আমাদের এখানে যাওয়ার শীতের সকাল রচনাটি ভালোভাবে দেখেন এবং এখান থেকে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে শীতের সকাল রচনাটি সম্পন্ন করে ফেলেন। এ ধরনের তথ্য গুলি আপনারা যদি পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটগুলি বারবার ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন তাহলে অবশ্যই পেয়ে যাবেন আপনার পড়াশোনার বিষয়ে যে কোন সংক্রান্ত রচনা বা পত্র।