একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা ১৫০ শব্দের

ভূমিকা – ভ্রমণ করতে কার না ভালো লাগে। অনেক অনেক দূর ভ্রমণে যেতে আমাদের অনেকের মনের প্রবল ইচ্ছা। কিন্তু নানা অসুবিধার কারণে আমরা অনেক সময় দূরের ভ্রমণে যেতে পারি না। দূরের ভ্রমণে না যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে তারা টাকা-পয়সার অভাব। আমরা সকলেই পিসির বাড়ি মাসির বাড়ি মামার বাড়ি অথবা যেকোন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। কিন্তু দূরের কোনো ভ্রমণ আমাদের সকলের কাছে অনেক দিনের আশা আকাঙ্ক্ষা। তাই আমরা সকলেই চাই দূরের কোনো ভ্রমণে যেতে এবং সেখানে গিয়ে আমরা আনন্দ ও সেই জায়গাটিকে উপভোগ করতে চাই। অচেনাকে চেনা ও অজানাকে জানার জন্যই তো মানুষ বেরিয়ে পড়ে আর সেই সূত্রেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হয়ে ওঠে মধুর। মানবজীবনে ভ্রমণের গুরুত্ব বর্তমান কাল হল বিজ্ঞানের যুগ আর এ যুগে মানুষ দৈনন্দিন জীবনে বৈচিত্রহীন একঘেয়েমিতে কাটায়। তার এই একঘেয়েমি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য মানুষের মনে ভ্রমণের তাগিদ প্রচন্ডভাবে বেড়ে যায়। তাই ভ্রমণ পিপাসা মানুষেরা অচেনাকে চেনা ও অজানাকে জানার জন্য তারা পৃথিবীর উদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য অভিজ্ঞতা লাভের জন্য বেরিয়ে পড়ে। ভ্রমরের মধ্য দিয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে পরিচিত হয়ে তাকে আপন করে নেওয়ার মনোবৃত্তি জন্মায়। দীর্ঘদিন সীমিত গণ্ডির মধ্যে মানুষেরা আবদ্ধ থাকার ফলে মানুষের মনে সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। তাই ভ্রমণ মানুষের মনের সেই সংকীর্ণতা ও মানসিক জনতাকে দূর করে। তাই যেকোনো ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আর গুরুত্ব আমাদের সকলের কাছে অপরিসীম। ডাউনলোড ফ্রী পিডিএফ ভ্রমণের জন্য প্রস্তুতি গত গ্রীষ্মকালে শিলং ভ্রমণ এর অভিজ্ঞতা আমার স্মৃতিতে অম্লান হয়ে আছে। গ্রীষ্মকালের শুরুতেই যখন বাবা আমাদের সকলকে জানালেন যে বার্সেলোনা রাতে যাব তখন আমরা সবাই আবেগ ও উত্তেজনায় অধীর হয়ে উঠি। আর আবেগ ও উত্তেজনার সাথে আমরা অপেক্ষা করছিলাম সেই দিন কবে আসবে শেষ অব্দি সমস্ত কিছু গুছিয়ে নিয়ে মে মাসের এক সকালে গোয়াহাটি ট্রেনে চেপে বসলাম। ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি গুয়াহাটিতে নেমে চেপে বসলাম 104 কিমি দূরে শিলং যাবার উদ্দেশ্যে। আর পাঁচটা পাহাড়ি শহর অর্থাৎ কুলু, মানালি, সিমলা, দার্জিলিংয়ের থেকে আলাদা ছিল। শিলং পৌঁছে যা দেখলাম তা আশা করি জীবনে ভোলা যাবে না। শহরের একদিকে রয়েছে সুইট ফলস আর অন্যদিকে পাহাড়ের গা বেয়ে নেমেছে জোড়া ঝরনা যেন জমজ ভাই। ঝরনা দেখে আমরা সকলে খুব আনন্দিত হয়েছিলাম এবং ঝরনা ঠেকিয়ে দারুণভাবে উপভোগ করেছিলাম। আমরা গিয়েছিলাম শিলং পিঠ রেলিং বাঁধানো প্রায় সমতল পাহাড়ের চূড়া যা শিলং এর সবথেকে বেশি উঁচু ভিউ পয়েন্ট। সেখান থেকে দেখা যায় শিলং শহর, খেলনার মতো ছোট ছোট বাড়ি আর বাগান, চোখে পড়ে সবুজ ঘাসে ভরা অন্তহীন এক সমুদ্র। এরপরে আমরা সবাই মিলে গেলাম শিলং এর কাছে চেরাপুঞ্জিতে যেখানে সব সময় বৃষ্টি ঝরে আত্মার সঙ্গে রয়েছে অজস্র সুন্দর ঝর্ণাধারা। এই চেরাপুঞ্জি কে নিয়েই কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত লিখেছিলেন ” চেরাপুঞ্জি থেকে একখানা মেঘ ধার দিতে পারো…”। এরপর আমরা গেলাম লিভিং রতে এটা একটা কুমারী বন কারণ এ পর্যন্ত কোনো কাঠুরে বা চোরাশিকারির হাত ছুঁতে পারেনি এই বনকে। এই বনের অদ্ভুত কাহিনী শুনে আমরা সবাই অবাক হয়েছিলাম। সর্বশেষে বলতে গেলে শিলংয়ের এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে আমাদের সকলের মন ভরে গিয়েছিল ও তার সাথে আমাদের সকলের চোখ জুড়িয়ে গিয়েছিল। উপসংহার শিলং এর সৌন্দর্য উপভোগ করার পর আমরা সকলে নির্দিষ্ট সময়ে ফিরে এসে বাড়ির পথে রওনা জন্য গাড়ি ধরতে হলো কিন্তু ওই হৃদয় জুড়ে হয়ে গেল শিলং ভ্রমণের স্মৃতি। এখনো মনে পড়ে সেই ঝর্ণার সৌন্দর্য, লেকের অপূর্ব মাধুর্য, সেখানকার লোক সংস্কৃতি এবং সর্বোপরি ” শেষের কবিতা ” এই উপন্যাসের স্মৃতিবিজড়িত স্থান এর প্রকৃতি। এই শিলং ভ্রমণ এর অভিজ্ঞতা আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের কে রচনা লিখতে হয়। সেই রচনা গুলোতে কখনো কখনো কত শব্দের হবে সেই বিষয়টি উল্লেখ করা থাকে। উঁচু ক্লাসের রচনা হলে মোটামুটি ভাবে ২৫০ থেকে ৩০০ শব্দের মধ্যে লিখতে হয়। আর ছোট ক্লাসে রচনা লিখতে হলে অবশ্যই ১০০ থেকে ১৫০ শব্দের রচনা লিখতে হয়। আজকে যেহেতু একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা এবং সেটি 150 শব্দের মধ্যে লিখতে হবে তাই অবশ্যই এটি ছোট ক্লাসের জন্য প্রযোজ্য হবে। রচনা লিখতে হলে অবশ্যই বিষয়বস্তু গুলি ভালোভাবে উপস্থাপন করতে হয়। প্রত্যেকটি রচনার ক্ষেত্রেই বিভিন্ন বিষয়বস্তু থাকে এবং এই বিষয়বস্তু

সম্পর্কে যদি আপনি ভালভাবে উল্লেখ করতে না পারেন তাহলে রচনাটি খুব ভালো হয় না। তবে যে কোন বিষয়বস্তু জানার পরও অনেকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেনা বা গুছিয়ে লিখতে পারেনা। কারণ সেই সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা না থাকার কারণেও এ বিষয়টি ঘটে আবার কেউ কেউ অত্যন্ত ছোট ক্লাসের শিক্ষার্থী হওয়ার কারণে তারা কিভাবে লিখতে হবে সে বিষয়টি বুঝে উঠতে পারে না। তবে সোনালী লিখতে হলে মোটামুটি ভাবে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেই সে বিষয়টি সম্পর্কে রচনা লেখা সম্ভব বলে মনে করা হয়। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এসেছেন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি রচনা লিখতে হবে।

বর্তমান সময়ে আমরা বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করে থাকি। এই ভ্রমণের বিষয়গুলি যথাযথভাবে উল্লেখ থাকলে বা যাত্রা শুরু থেকে যাত্রা শেষ পর্যন্ত বিষয়টি সুন্দরভাবে উল্লেখ করা থাকলে আপনি নিজে নিজেই ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনা লিখে ফেলতে পারবেন। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের কে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের প্রবন্ধ গল্প ইত্যাদি পাঠ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে। পাঠ্য বইয়ের সেই পড়া এবং ভাষাগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার শিক্ষার্থীকে সেই ভাবে বুঝিয়ে

দিলে অবশ্যই সেই শিক্ষার্থী ১৫০ শব্দের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনা লিখে ফেলতে পারবে। তার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার শিক্ষার্থীকে খুব সুন্দর ভাবে বলে বোঝাতে হবে যে রচনাটি কোথায় থেকে শুরু করতে হবে এবং কিভাবে শেষ করতে হবে এ সকল বিষয়গুলি। কারন আমরা সব পরিবারের মানুষ জানি কোথাও না কোথাও কখনো না কখনো অবশ্যই ভ্রমন করে থাকি। তাই সকল শ্রমনের বিষয়গুলি যদি আমরা ভালোভাবে একজন শিক্ষার্থীকে বোঝাতে পারি শিখাতে পারি তাহলে অবশ্যই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সব বিষয়ে উল্লেখ করা হয়ে যাবে বলেই আশা করি।

তবে ভ্রমণে প্রথম থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত যাত্রা পথের বর্ণনা সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখতে পারলেই আসলে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনা সম্পন্ন হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এবং শিক্ষার্থীদেরকে অবশ্যই সে বিষয়গুলি অর্থাৎ রচনার সূচনা থেকে শুরু করে রচনার মধ্যে যে পয়েন্টগুলি উল্লেখ করতে হবে সেই পয়েন্টগুলি সম্পর্কে সচেতন ভাবে তাদেরকে বুঝিয়ে দিলেই তারা তাদের মধ্যেকার সেই কথাগুলো ভাষাগুলো বা শব্দগুলো যথাযথভাবে উল্লেখ করতে পারবে।

তারপরেও আপনারা যদি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নিজ ভাষায় লিখতে নাও পারেন তাহলে কোন সমস্যা নেই কারণ আমরা এখন আপনাদের জন্য অবশ্যই ১৫০ শব্দের একটি কথা সম্পর্কে রচনা আপনার এদেরকে দেখাচ্ছি। আমাদের এখানে উল্লেখ করা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা রচনাটি আপনারা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন এবং কোন কোন বিষয়গুলি এখানে উল্লেখ করা হয়েছে সেই সকল বিষয়গুলি আপনারা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন বলে আশা করি।

ভূমিকা 

ভ্রমণ করতে কার না ভালো লাগে।অনেক অনেক দূর ভ্রমণে যেতে আমাদের অনেকের মনের প্রবল ইচ্ছা। কিন্তু নানা অসুবিধার কারণে আমরা অনেক সময় দূরের ভ্রমণে যেতে পারি না।দূরের ভ্রমণে না যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে তারা টাকা-পয়সার অভাব।আমরা সকলেই পিসির বাড়ি মাসির বাড়ি মামার বাড়ি অথবা যেকোন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি।কিন্তু দূরের কোনো ভ্রমণ আমাদের সকলের কাছে অনেক দিনের আশা আকাঙ্ক্ষা। তাই আমরা সকলেই চাই দূরের কোনো ভ্রমণে যেতে এবং সেখানে গিয়ে আমরা আনন্দ ও সেই জায়গাটিকে উপভোগ করতে চাই।অচেনাকে চেনা ও অজানাকে জানার জন্যই তো মানুষ বেরিয়ে পড়ে আর সেই সূত্রেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হয়ে ওঠে মধুর।

মানবজীবনে ভ্রমণের গুরুত্ব

বর্তমান কাল হল বিজ্ঞানের যুগ আর এ যুগে মানুষ দৈনন্দিন জীবনে বৈচিত্রহীন একঘেয়েমিতে কাটায়।তার এই একঘেয়েমি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য মানুষের মনে ভ্রমণের তাগিদ প্রচন্ডভাবে বেড়ে যায়।তাই ভ্রমণ পিপাসা মানুষেরা অচেনাকে চেনা ও অজানাকে জানার জন্য তারা পৃথিবীর উদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য অভিজ্ঞতা লাভের জন্য বেরিয়ে পড়ে।ভ্রমরের মধ্য দিয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে পরিচিত হয়ে তাকে আপন করে নেওয়ার মনোবৃত্তি জন্মায়।দীর্ঘদিন সীমিত গণ্ডির মধ্যে মানুষেরা আবদ্ধ থাকার ফলে মানুষের মনে সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়।তাই ভ্রমণ মানুষের মনের সেই সংকীর্ণতা ও মানসিক জনতাকে দূর করে। তাই যেকোনো ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আর গুরুত্ব আমাদের সকলের কাছে অপরিসীম।

ভ্রমণের জন্য প্রস্তুতি

গত গ্রীষ্মকালে শিলং ভ্রমণ এর অভিজ্ঞতা আমার স্মৃতিতে অম্লান হয়ে আছে।

গ্রীষ্মকালের শুরুতেই যখন বাবা আমাদের সকলকে জানালেন যে বার্সেলোনা রাতে যাব তখন আমরা সবাই আবেগ ও উত্তেজনায় অধীর হয়ে উঠি।

আর আবেগ ও উত্তেজনার সাথে আমরা অপেক্ষা করছিলাম সেই দিন কবে আসবে শেষ অব্দি সমস্ত কিছু গুছিয়ে নিয়ে মে মাসের এক সকালে গোয়াহাটি ট্রেনে চেপে বসলাম।

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি

গুয়াহাটিতে নেমে চেপে বসলাম 104 কিমি দূরে শিলং যাবার উদ্দেশ্যে।

আর পাঁচটা পাহাড়ি শহর অর্থাৎ কুলু, মানালি, সিমলা, দার্জিলিংয়ের থেকে আলাদা ছিল। শিলং পৌঁছে যা দেখলাম তা আশা করি জীবনে ভোলা যাবে না।শহরের একদিকে রয়েছে সুইট ফলস আর অন্যদিকে পাহাড়ের গা বেয়ে নেমেছে জোড়া ঝরনা যেন জমজ ভাই। ঝরনা দেখে আমরা সকলে খুব আনন্দিত হয়েছিলাম এবং ঝরনা ঠেকিয়ে দারুণভাবে উপভোগ করেছিলাম।আমরা গিয়েছিলাম শিলং পিঠ রেলিং বাঁধানো প্রায় সমতল পাহাড়ের চূড়া যা শিলং এর সবথেকে বেশি উঁচু ভিউ পয়েন্ট।

সেখান থেকে দেখা যায় শিলং শহর, খেলনার মতো ছোট ছোট বাড়ি আর বাগান, চোখে পড়ে সবুজ ঘাসে ভরা অন্তহীন এক সমুদ্র।এরপরে আমরা সবাই মিলে গেলাম শিলং এর কাছে চেরাপুঞ্জিতে যেখানে সব সময় বৃষ্টি ঝরে আত্মার সঙ্গে রয়েছে অজস্র সুন্দর ঝর্ণাধারা।এই চেরাপুঞ্জি কে নিয়েই কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত লিখেছিলেন ” চেরাপুঞ্জি থেকে একখানা মেঘ ধার দিতে পারো…”।এরপর আমরা গেলাম লিভিং রতে এটা একটা কুমারী বন কারণ এ পর্যন্ত কোনো কাঠুরে বা চোরাশিকারির হাত ছুঁতে পারেনি এই বনকে।এই বনের অদ্ভুত কাহিনী শুনে আমরা সবাই অবাক হয়েছিলাম।সর্বশেষে বলতে গেলে শিলংয়ের এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে আমাদের সকলের মন ভরে গিয়েছিল ও তার সাথে আমাদের সকলের চোখ জুড়িয়ে গিয়েছিল।

উপসংহার

শিলং এর সৌন্দর্য উপভোগ করার পর আমরা সকলে নির্দিষ্ট সময়ে ফিরে এসে বাড়ির পথে রওনা জন্য গাড়ি ধরতে হলো কিন্তু ওই হৃদয় জুড়ে হয়ে গেল শিলং ভ্রমণের স্মৃতি।এখনো মনে পড়ে সেই ঝর্ণার সৌন্দর্য, লেকের অপূর্ব মাধুর্য, সেখানকার লোক সংস্কৃতি এবং সর্বোপরি ” শেষের কবিতা ” এই উপন্যাসের স্মৃতিবিজড়িত স্থান এর প্রকৃতি।এই শিলং ভ্রমণ এর অভিজ্ঞতা আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

আমাদের এখানে অভিজ্ঞতা রচনাটি দেখার পর সেই বিষয়গুলি ওইভাবে উপস্থাপন করতে হবে আমাদের এই রচনা পড়ে নিয়ে লিখে ফেলতে পারবেন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনাটি। তাহলে এখন আপনারা প্রথমে এই রচনাটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে দেখে নিন অর্থাৎ রচনাটি পড়ে নিন। প্রয়োজনে আপনার অফিসে আমাদের এই রচনাটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। কারণ আমাদের এখান থেকে যে কোন তথ্য ছবি অন্যান্য অনেক কিছুই ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। এসব বিষয়গুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাকে আলাদা কোন চার্জ গুনতে হবে না। তাহলে এখন আপনারা রচনাটি ভালোভাবে পড়তে থাকেন।

About Arafat Mia 985 Articles
Bangla Date Today is the best website for providing Bangla date information based on Bengali calendar. This website publishes all type of date information in Bengali, English and Arabic Calendar.

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*