আমাদের শিক্ষার্থীদের অনেক ধরনের রচনা লিখতে আসে। শিক্ষার্থীরা যখন রচনা লিখে তখন তাদেরকে নানা বিষয় রচনা লিখতে হয়। তাই আজকে আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য গ্রীষ্মের একটি দুপুর রচনা কিভাবে লিখা যায় বা লিখতে হয় সেই সকল বিষয় সম্পর্কে আমরা এখন আমাদের এখান থেকে দেখাবো। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে দৃশ্যের দুপুর রচনা লেখা দেখতে এসেছেন তারা অবশ্যই পেয়ে যাবেন।
কারণ আমরা আজকে আমাদের এখান থেকে একটি গ্রীষ্মের দুপুর রচনা আপনাদের উদ্দেশ্য আমরা উপস্থাপন করব। তবে তার আগে আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে যে কোন রচনা লিখতে হলে কোন কোন বিষয়গুলি আপনাকে জানতে হবে। যে কোন বিষয় রচনা লিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই সেই বিষয়টি সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান রাখতে হবে।
সেই বিষয়টি সম্পর্কে যদি জ্ঞান না থাকে তাহলে কখনোই ভালো রচনা লিখা সম্ভব হবে না। আমরা জানি যে যে কোন ভাষা যদি ভালোভাবে লিখতে পড়তে বলতে পারতে হয় তাহলে অবশ্যই সেই বিষয়ে যে গ্রামার বা ব্যাকরণ রয়েছে সেটি আমাদের ভালোভাবে জেনে নিতে হয়। বাংলা ভাষাকে ভালোভাবে লিখা পড়া এবং জানার জন্য অবশ্যই বাংলা ব্যাকরণ বই পড়তে হয়।
তাই আমাদের শিক্ষার্থীদের কে অবশ্যই প্রথম থেকেই এই বাংলা ভাষা লিখা পড়া বা জানার জন্য বাংলা ব্যাকরণ বিষয়টি সংযোজন করা হয়েছে। প্রাথমিক শ্রেণী থেকেই এই বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বিষয়টি সবাইকে জানতে হয়। আর বাংলা দ্বিতীয় পত্র ভাষাটি বোঝার জন্য জানার জন্য এবং প্র্যাকটিস করার জন্য আমাদেরকে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের রচনা দরখাস্ত সারাংশ সারমর্ম ইত্যাদি বিষয়গুলি জানতে হয়। ভাষাকে ভালোভাবে জানার জন্য এসব বিষয়গুলি আমাদের চর্চা রাখতে হয়।
তারই প্রেক্ষিতে আজকে আমরা দেখি প্রাথমিক শ্রেণী থেকেই বাংলা দ্বিতীয় পত্রের এবং ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে ইংরেজি রচনা সংযোজন করা হয়। ভাষা শেখার জন্য ব্যকরণ কতটুকুন শিখেছে ভাষার প্রয়োগ কেমন হচ্ছে এ সকল বিষয় জানার জন্যই বাংলা দ্বিতীয় পত্র বাংলা রচনা এবং দরখাস্ত শিক্ষার্থীদের লিখতে হয়। রচনাগুলি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে হয় বিভিন্ন ফল ফুল পাখি বা অন্য যেকোন বিষয় সম্পর্কে রচনা লিখতে হয়।
আজকে যেহেতু আমরা গ্রীষ্মের দুপুর এই সম্পর্কে রচনা লিখব তাই আমাদেরকে অবশ্যই বাংলাদেশের ঋতু বৈচিত্র্য সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ প্রতি দুই মাস পর পর আমাদের দেশের ঋতু বদল হয়। বছরের ছয়টি ঋতু আসে এবং যায়। গ্রীষ্ম ঋতুই বাংলা বছরের প্রথম ঋতু। এই ঋতুতে প্রকৃতি একেবারে রুক্ষ ভাব ধারণ করে। অর্থাৎ এ সময় সূর্য খারাপ হবে কিরণ দেওয়ার কারণে আমাদের এই অঞ্চল উত্তপ্ত থাকে। উত্তপ্ত থাকার কারণে খাল বিল নদী নালা পুকুর সবকিছু শুকিয়ে যায়। মাঠের ফসল পুড়ে যায়।
এরপর কখনো কখনো গ্রীষ্মের বিকেলে কালো মেঘে ছেয়ে যায় মুহূর্তের মধ্যেই। শুরু হয় কালবৈশাখীর ঝড়। তারপর আবার কিছুক্ষণের জন্য এলাকাটি শান্ত স্নিগ্ধ কমল মনে হয়। এরপর আবার একই রকম অবস্থা সৃষ্টি হয়। এভাবে গ্রীষ্মকাল সম্পর্কে পুরো পরি বর্ণনা দিতে পারেন আপনি। এবং একটি রচনা যেভাবে লিখতে হয় প্রথমে সূচনা তারপর গ্রীষ্মকাল কখন, গ্রীষ্মকালের উপকারিতা, গ্রীষ্মকালের অপকারিতা ইত্যাদি বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে লেখার পর, সূচনা বা অন্যান্য পয়েন্ট লেখার শেষে একেবারে আপনাকে লিখতে হবে উপসংহার।
এভাবে আপনি গ্রীষ্মকাল রচনাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে লিখে যেতে পারেন। তাহলেই আপনার গ্রীষ্মকাল রচনাটি লেখা হয়ে গেল। এভাবে নিজে নিজে যদি লিখতে না পারেন তাহলে আমাদের দেওয়া এই রচনাটি ভালোভাবে দেখে নিতে পারেন। প্রয়োজনে আমাদের দেওয়া এই রচনাটি আপনি মুখস্ত করেও লিখে দিতে পারেন আপনার পরীক্ষার খাতায়। এই ধরনের যেকোনো তথ্য উপাত্ত ছবি বা আরো অন্যান্য কিছু যেগুলি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনে আসে সেই ধরনের বিষয়গুলি দেখে নিলে অবশ্যই আপনার ভালো হবে। তাই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন।
Leave a Reply