যে কোন রচনা লিখতে হলে আগের শিক্ষার্থীরা রচনাটি একেবারে হুবহু মুখস্ত করে পরে পরীক্ষার খাতায় লিখেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে ঘোষণা করলো আর হুবহু মুখস্ত না করে সে বিষয়টি মোটামুটি ভাবে বুঝে নিয়ে তারপরে নিজের ভাষা দিয়ে শিক্ষার্থীরা বর্তমান সময়ে লিখে থাকে। তাই একটি বর্ষার দিন রচনা লিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই দিন সম্পর্কে আগে
ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে তারপর আপনি সেই রচনা টি লিখতে পারবেন। তাই আপনারা যারা আমাদের এখানে এসেছেন একটি বর্ষার দিন এর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আলোচনা লেখার জন্য। বিশেষ ক্ষেত্রে বর্ষার দিন বর্ষাকালে হয়ে থাকে। বর্ষাকালের প্রতিটা দিন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বর্ষার দিন হিসেবে বিবেচিত হয়। আমাদের ষড়ঋতুর বাংলাদেশে দুই মাস পরপর ঋতুর বদল হয়।
কিন্তু মোটামুটি গ্রীষ্মকালের পর থেকে গ্রীষ্মকালের মাঝামাঝি সময় থেকে শরৎকালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বর্ষাকাল হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। কারণ গ্রীষ্মকালের পেছনের দিকে অর্থাৎ বৈশাখ মাসে বিভিন্ন সময় দেখা যায় কালবৈশাখীর ঝড় একসাথে বৃষ্টি। এবং কিছুদিন পর থেকে আজরে বৃষ্টি পরতে থাকে একেবারে সেটি আশ্বিন মাস পর্যন্ত এরকম ধরনের বৃষ্টি হয়ে থাকে।
তাই বাংলাদেশের বর্ষাকাল মোটামুটি ভাবে জৈষ্ঠ্য মাস থেকে শুরু করে আশ্বিন মাস পর্যন্তই বর্ষাকাল হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। কিন্তু খাতায়-কলমে বর্ষাকাল বলতে আষাঢ় শ্রাবণ মাস বর্ষাকাল। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে বর্ষাকাল অনেকটা পরিবর্তন হচ্ছে। এখন আর আমাদের এই দেশে বর্ষাকালে ঝড় ঝড় বৃষ্টি হয় না বিশেষ ক্ষেত্রে খরায় পরিণত হয়। তবে বর্ষাকালে এখন পর্যন্ত বন্যা হয়ে যায় প্রায় প্রতি বছরই। এবং কোন কোন অঞ্চলে দুই একবার থেকেও বেশি বন্যা হয়ে থাকে।
বর্ষাকালের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো চারিদিকে নদী নালাখাল বেলপুকুর মাঠঘাট জলে ভরে যায়। তাই বর্ষার মুখর একটি দিন সম্পর্কে আমরা যদি ভালোভাবে বর্ণনা করতে পারি তাহলে বর্ষার দিন রচনাটি হয়ে যাবে। বর্ষাকালের বৃষ্টির দিন আমরা অনেক সময় দেখি এবং বর্ষাকালে ঘটনাটা বেশি ঘটে সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়ে সারা দিন পর্যন্ত সেই বৃষ্টি চলতে থাকে সূর্য মামার মুখ দেখা যায় না।
তবে আমাদের বাংলাদেশে কিছুকাল পূর্বেও শুধু একদিন না দিনের পর দিন এভাবে সাত দিন থেকে 15 দিন পর্যন্ত ২৪ ঘন্টা কখনো জুড়ে কখনো আসতে তবে সব সময় প্রায় বৃষ্টি পড়ত। ভাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে একটি বৃষ্টির দিন বা বৃষ্টি দিনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনা দেখতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে একটি বৃষ্টির দিন রচনা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করে আপনি অবশ্যই লিখে ফেলতে পারবেন বৃষ্টির দিন রচনা টি।
তবে মুখস্ত করে সেই রচনাটি লেখা প্রয়োজন নেই আপনারা অবশ্যই একটি রচনা লিখতে কি কি প্রয়োজন সেই বিষয়গুলি ভালোভাবে দেখে নেওয়ার পর শুধুমাত্র অভিজ্ঞতা থেকে এবং কোন কোন পয়েন্ট দিলে রচনাটি ভালো হয় সেই সকল বিষয় সম্পর্কে জেনে আপনি রচনাটি লিখে ফেলতে পারবেন।
রচনা লেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই সূচনা দিয়ে শুরু করতে হবে। পরবর্তীতে বর্ষার দিন সম্পর্কে বিস্তারিত ঘটনা দিতে হবে। এরপরে এই বর্ষার দিন আপনার কেমন লাগে বা মানুষের জনজীবন কেমন থাকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা দিবেন। তারপরে আপনাকে অবশ্যই এ বছর দিনের উপকারিতা বিষয়টি কি সেই সম্পর্কে কিছু লিখতে হবে উল্লেখ করতে হবে। এরপর বর্ষার দিনের উপকারিতা সম্পর্কেও আপনাকে তুলে ধরতে হবে।
সর্বশেষ উপসংহার লিখে আপনি আপনার দিন রচনাটি শেষ করতে পারবেন। এভাবে একটি বর্ষার দিন বর্ষার দিনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে লিখে একটি বৃষ্টির দিনের রচনা শেষ করতে পারবেন। তবে এই রচনাটি ভালোভাবে লেখার জন্য আপনি আমাদের দেওয়া একটি বৃষ্টির দিন অথবা বৃষ্টির দিনের ভালোভাবে দেখে পর্যবেক্ষণ করে আপনি নিজের মতো করে রচনাটি লিখতে পারবেন। তাহলে আমাদের এই রচনাটি আপনি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকেন। প্রয়োজনে আপনি রচনাটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন আপনার কাছে।
Leave a Reply