বরঞ্চ একটি ফল অথবা সবজি বললেই বেশি ভালো হয়। কারণ স্কোয়াশ হল সবজি আকারে বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারে ব্যাপকভাবে পরিচিত। স্কোয়াশ ফলটি সাধারণত শীতকালের সবজি হিসেবেই বাজারে বেশি দেখা যায়। অর্থাৎ এই স্কোয়াশ ফলটি আমাদের বাংলাদেশ প্রাচীনকাল থেকে ছিল এ কথা বলা যাবে না। কারণ হলো বেশ কিছু বছর পূর্ব থেকে স্কোয়াশ ফলটি আমরা বাংলাদেশে দেখে থাকি। এই ফলটি সাধারণত দেখতে শসা এবং মিষ্টি কুমড়ার মধ্যে কোন ছবি। অর্থাৎ আমরা এর আগে সুকুমার রায়ের হাসির কবিতা পড়েছিলাম সেটার একটা চরিত্র ছিল হাঁসজারু। হাঁস এবং সজারুর মিলিত রূপ হলো হাঁসজারু।
তেমনি ভাবে আমরা যদি বলি বা দেখি স্কোয়াশফলটি তাহলে এরকমই হারজারুর মত একটি ফল হল স্কোয়াশ ফল। যা মিষ্টি কুমড়া এবং চাচার মিলিত রূপ বলেই মনে হয়। এই স্কোয়াশ আমাদের বাংলাদেশের কোন সবজি নয় এটি বাইরের বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়াতে ব্যাপকভাবে এই ফসলটির চাষ হয়ে থাকে। আমরা এর আগেই বলেছি যে স্কোয়া সাধারণত মিষ্টি কুমড়ার মত একটা সবজি মাত্র। তবে মানুষের শরীরের জন্য এই স্কয়ার ফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত উপকারী একটি ফল বা সবজি। কারণ হলো এই ফলটি খেলে শরীর থেকে অনেক কিছুই বিদায় নিতে পারে অর্থাৎ অনেক রোগ শরীর থেকে বিদায় নিতে পারে এই ফলটি নিয়মিত খাওয়ার জন্য। ক্যান্সার ডায়াবেটিস হৃদরোগ এ এই স্কয়ার ফল বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এছাড়া এই ফলটি যেহেতু বাইরের দেশ এর সবজি কিন্তু বর্তমানে এটি বাংলাদেশের ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। স্কোয়াশ কয়েকটি জাতের হয়ে থাকে। তবে এই স্পর্শের মধ্যে সবচাইতে বেশি মিষ্টি কুমড়ার মত যে রঙের যাত্রী হয়ে থাকে সেটি বাজারে বেশি বিক্রয় হয়ে থাকে। এই কারণে এই সবজি চাষে অনেক চাষীদের আগ্রহ বাড়ছে। ব্যাপকভাবে বাবা বাণিজ্যিকভাবে এই স্কোয়াশ চাষ করে অনেক বেকার লাভবান হয়েছে এবং বর্তমানে বেকারত্ব থেকে তারা বেরিয়ে এসেছে।
তাই বেকারত্ব ঘোচাতে অর্থাৎ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক থেকে চাঙ্গা করতে অবশ্যই স্কোয়াশ চাষের বিকল্প নেই। এই সবজিটি অনেকটা মিষ্টি কুমড়ার মত দেখতে হলেও এটি মিষ্টি কুমড়ার মত অত বড় গাছ হয় না।অল্প বয়স এবং অল্প জায়গাতে প্রচুর পরিমাণে স্কোয়াশের চাষ করা হয় এই কারণে অনেক ব্যক্তি এখান থেকে লাভবান হতে পেরেছে। ভাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এই পোস্টে এসেছেন স্কলারশীর ছবি দেখার জন্য আপনারা অবশ্যই স্কয়ার ফলের ছবি অর্থাৎ বিভিন্ন জাতের ছবিগুলো আপনাদের জন্য তুলে ধরব।
যেহেতু বাংলাদেশের চাষীরা ব্যাপক পরিমাণে এই স্কোয়াশ ফলের চাষ করে যাচ্ছেন তাই এটি খুব আশাভাংযোগ রূপে দেখা দিচ্ছে আমাদের বাংলাদেশ। সাধারণত শীতকালে এই সবজিটি বাংলাদেশে চাষ করা হয়ে থাকে। কারণ এই স্কোয়াশফলের ছবি যে সকল দেশের চাষ করা হয় সে সকল দেশগুলি সাধারণত শীত প্রধান দেশ আর তাই বাংলাদেশে যদি এই ফলটি চাষ করা হয় তাহলে অবশ্যই শীতকালে চাষ করতে হবে। ছোট একটি গাছে অনেকগুলি ফসল ফলে অর্থাৎ এটি চাষ করতে বা এটি অনেক বড় লতানো গাছ নয়। অল্প জায়গার মধ্যে এই গাছটিতে প্রচুর পরিমাণে স্কয়ার ফল ধরে থাকে।
হাইব্রিড জাতের এই বাঁশ চাষ করতে বা চাষ করে অনেক লাভবান হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক কৃষক। তাই স্কোয়াশ চাষের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের কৃষি বিভাগও অনেক সাফল্য দেখতে পাচ্ছে আগামী দিনে। এই কারণে আপনারা যারা এতক্ষণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন যে স্পোর্টস ফলের ছবি দেখার জন্য। আপনারা এখন নিচে এক এক করে স্কোয়াশালের ছবিগুলো দেখতে থাকুন।
আপনার যদি কোন ছবি ডাউনলোড করে নিতে ইচ্ছা করে আপনারা অবশ্যই সেটিও করতে পারবেন বলেই মনে করি। কারন আমাদের এখান থেকে স্কয়ার ছবি র বা যেকোনো ছবি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হবে না।
Leave a Reply