শিশুদের এক বছর বয়সের পর থেকে অবশ্যই কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো উচিত। কারণ যদি আমাদের শিশুদের পেটে কৃমি থাকে তাহলে সেই প্রেমের কারণে তারা অপুষ্টিতে ভুগতে পারে। শুভরাজিত আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাই এই সকল শিশুরা আজকে যদি অপুষ্টিতে ভোগে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ শোকেসভুকে তারা যদি অপরিপক্ক অবস্থায় এবং স্বাস্থ্যহীনতার নিয়ে বড় হয়ে ওঠে তাহলে অবশ্যই বেশ পিছিয়ে যাবে। কারণ হলো আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আর আগামী দিনের ভবিষ্যৎ বা আগামী প্রজন্মকে যদি সুন্দর বুঝতে পেরে না উঠে তাহলে অবশ্যই দেশের জন্য অনেকটাই অসুবিধে হবে বলেই মনে করছে।
তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এই পোস্ট থেকে জানতে এসেছেন যে কৃমিনাশক ঔষধ বাজারে কোনটা ভালো সে বিষয়টি জানার জন্য। আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে আজকে জেনে নিতে পারবেন যে ক্রিমিনাল আছে ঔষধ আসলে বাজারে কোনটা ভালো সেই ওষুধটা আজকে আপনাদেরকে আমরা সাজেস্ট করব। তবে এক বছর বয়স থেকে
শুরু করে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদেরকে সরকার নিজ দায়িত্বে অর্থাৎ রাষ্ট্র প্রতিটি শিশুকে বছরে দুইবার করে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়াচ্ছে। এতে করে আমাদের বাংলাদেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করা অনেক কিছুই এই ঔষধটি তাদের শিশুদেরকে খাওয়াতে পারছে এবং তারা অবশ্যই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে বড় হচ্ছে বলেই মনে করা হয়।
আমরা জানি সাধারণত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থেকেই তুমি মানুষের আনতে যেতে পারে। তাই মানুষের আনতে গিয়েও যাতে এই কৃমি গুলো বেড়ে উঠতে না পারে মারা যায় সেজন্য সবসময় চেষ্টা করে যেতে হবে। এই কারণে শিশুদেরকে প্রতিবছর কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো উচিত। তবে ক্রিমিনাশক ঔষধ হোক অথবা অন্য যেকোন ঔষধ হোক সেটি অবশ্যই
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করায় বেশি ভালো। তারপরেও আপনারা যদি ছয় মাস অন্তর অন্তর শিশুকে ক্রিমিনাশক ঔষধ খাইয়া থাকেন তাহলে অবশ্যই সেটাতে কোন সমস্যা নেই। এখন দেখা যায় যে বাজারে বিভিন্ন ধরনের কৃমিনাশক ঔষধ পাওয়া যায়। এখন এই বাজারে অসংখ্য কৃমিনাশক ঔষধ এর মধ্যে কোন ওষুধটি বেশি ভালো সে বেশি ছয়টি জানার জন্য মানুষ অবশ্যই খোঁজ করে থেকে।
কারণ তারা জানতে চায় যে যে কোন ঔষধ ভালো এবং সেই ওষুধটি তারা তাদের শিশুদেরকে দিয়ে থাকবে। আমরা আজকে আপনাদেরকে অবশ্যই তুমি নাশক ঔষধ সম্পর্কে আপনাদেরকে ধারণা দেবো। বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলো অনেক উন্নত মানের ঔষধ তৈরি করে থাকে। তাই প্রত্যেকটি কোম্পানিরই ঔষধ খুব খারাপ নয়। অর্থাৎ আপনারা যে কোন কোম্পানি থেকেই ঔষধগুলি ক্রয় করতে পারেন। তবে এ সকল কোম্পানিগুলোর মধ্যেও যে কোম্পানির ঔষধটি সবচেয়ে
বেশি ভালো সেটি এখন আপনাদেরকে দেখাবো বা বলে দেবো। প্রতি তিন মাস পরপর পরিবারের সবাই একটি করে অ্যালবেনডাজল বড়ি সেবন করতে পারেন। মেবেনডাজল হলে খেতে হবে পরপর তিন দিন। সাত দিন পর আরেকটা ডোজ খাওয়া যায়। শিশুদেরও একইভাবে সিরাপ খাওয়াতে হবে। তাই আপনি যদি আমাদের নির্দেশিত এই কোম্পানির ঔষধ সেবন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই কোন ধরনের সার্টিফিকেট ছাড়াই কৃমি নাশ হবে। তাহলে এতক্ষণ যে আপনারা ঔষধ গুলির কথা বুঝে নিলেন তা থেকে আপনাদের অবশ্যই ভালো হবে।
তাহলে আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে অবশ্যই যে সকল বিষয় আপনারা চেয়েছিলেন সব বিষয়গুলি এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। তাই আপনারা যদি এই ধরনের যে কোন তথ্য গুলি জানার জন্য আমাদের এখান থেকে এসে থাকেন তাহলে অবশ্যই দেখে নিতে পারবেন। কারণ যে কোন তথ্য জানার জন্য এখন আর আপনাদের অন্য কোথাও যেতে হয় না। সকল কিছু জানার জন্য বসার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন। তাহলে চলুন আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন এবং আমরাও আপনাদেরকে সবসময় চেষ্টা করে যাবো সঠিক সময় সঠিক তথ্য গুলি উপস্থাপন করার।
Leave a Reply