তাজমহল ভারতের আগ্রায় অবস্থিত, সপ্তম আশ্চর্যের একটি। তাজমহল আসলে ভারতের উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত। তাজমহলের ইতিহাস থেকে জানা যায় যে এটি মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দো বানু বেগম যিনি মমতাজ মহল নামে পরিচিত ছিলেন। তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এই অপূর্ব দুটি নির্মাণ করা হয় বলে মনে করা হয়ে থাকে। এইসব হোটেল নির্মাণ শুরু হয় ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে যাওয়া সম্পূর্ণ হয়েছিল ১৬৫৩ খ্রিস্টাব্দে। তাজমহলকে নিয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করে থাকে।
এটিকে কেউ সম্রাট শাহজাহানের প্রেমের নিদর্শন হিসেবে দেখতে চাই আবার কেউ মনে করেন এত বড় স্থাপত্য শিল্প আসলে শুধু ভারতের জন্য নয় সমস্ত পৃথিবীর জন্যই এটি একটি গৌরবের বিষয় বলে মনে করা হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে তাজমহলের ছবি দেখতে এসেছেন তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে তাজমহলের ছবি দেখে নিতে পারবেন। কারন আমরা আপনাদের জন্য আজকে অবশ্যই তাজমহলের সুন্দর সুন্দর ছবি অর্থাৎ বিভিন্ন অ্যাঙ্গলে বিভিন্ন দিক থেকে যে ছবি তোলা হয়েছে সেই ছবি সম্পর্কে আপনাদেরকে অবশ্যই বিস্তারিত জানাবো।
তাজমহল কে নিয়ে অনেক বিতর্ক ছিল এবং বর্তমানে সেটি আছে বলেই মনে করা হয়ে থাকে। তাজমহল তৈরিতে শ্রমিকের ২০ বছর সময় লেগেছিল এবং পরবর্তীতে সে সকল শ্রমিকদের কে সম্রাট শাহজাহান হত্যা করেন এরকম জনস্রুত রয়েছে। তাজমহল কে মুঘল স্থাপত্য শিল্পের একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন হিসেবে মনে করা হয়ে থাকে। এই নির্মাণ শিল্পে ভারতীয় এবং ইউরোপীয় স্থাপত্য শিল্পের সম্মেলন ঘটানো হয়েছে।
তাজমহলের সাদা মার্বেলের গম্বুজাকৃতি রাজকীয় সমাধিটি বেশি সমাদৃত। এই তাজমহলকে ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করে এবং এটি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য স্থাপনা। তাজমহল কে বিশ্ব ঐতিহ্যের সর্বজনীন প্রশংসিত শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়ে থাকে। তবে ভারতে অনেক দিন ধরে একটি তথ্য কথা চলে আসছে এবং হিন্দু মহল দাবি করে আসছে যে তাজমহল আসলে মুঘল সম্রাট শাহজাহান তৈরি করেননি।
তিনি সেখানকার স্থানীয় জমিদারের শিব মন্দির দখল করে সেটিকে বিভিন্নভাবে বিকৃত করে তাজমহল নামে চালিয়ে দেন। পি এন ওক-জেনে 1964 সালে ভারতের ইতিহাস নতুন করে রচনার জন্য একটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। এবং এই ইনস্টিটিউটের গবেষণা থেকে তারা সন্দেহাতীতভাবেই প্রমাণ করেন যে, তাজমহল আসলে একটি শিব মন্দির সেটি কখনোই সম্রাট শাহজাহানের তৈরি কোন স্থাপত্য কর্ম নয়। তাজমহল নিয়ে যত ধরনেরই বিচার কথা হোক না কেন আজকে আপনাদের আমরা অবশ্যই তাজমহলের ছবি দেখাবো।
অপরাধী তো আজকে আমাদের এখানে ছবি দেখার জন্য এসেছেন আপনারা অবশ্যই ঠিক কাজ করেছেন কারণ আমরা আপনাদেরকে আজকে অবশ্যই বিভিন্ন দিক থেকে তোলা তাজমহলের সকল ছবিগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আপনারা এই তাজমহলের ছবিগুলো দেখতে থাকেন এবং যদি কোন ছবি আপনার পছন্দ হয় বা ছবিগুলো যদি আপনার নেওয়ার থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা এখান থেকে সে ছবিগুলো ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। ছবিগুলো ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হবে না।
তাই আপনারা যে কোন তথ্য চাইলে অবশ্যই আপনার স্মার্টফোন থেকে সেটি পাবেন বলেই আশা করি। কারণ যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য এখন আর সেই তথ্যের উৎস স্থলে যেতে হবে আমার নয় আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে তার ইন্টারনেট সংযোগে আপনি পেয়ে যাবেন সকল ধরনের তথ্য গুলো।
আর এই ধরনের তথ্যগুলো পাওয়ার জন্য আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে সকল ধরনের তথ্যগুলি অবশ্যই সকলের আগে পাবেন বলে মনে করি। তাহলে চলুন আমরা এখন দেখে নিতে পারি তাজমহলের ছবিগুলো।এ ধরনের যে কোন তথ্য পেতে বা পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে যদি আমাদের পাশে থাকেন তাহলে অবশ্যই সব তথ্য গুলো আপনি সবার আগে পাবেন বলেই আমরা বিশ্বাস করি।
Leave a Reply