গ্রিন হাউজ গ্যাস সম্পর্কে আমরা অনেকেই বিভিন্ন রকমের কথা বলে থাকি। গ্রিন হাউজ গ্যাস সম্পর্কে সকলেরই কমবেশি ধারণা রয়েছে এ কথা আমরা বিশ্বাস করতেই পারি। এখন প্রথমে আমাদের আসলে দেখে নিতে হবে গ্রীন হাউস টি কি । তারপর গ্রিন হাউজ গ্যাস সম্পর্কে আলোচনা করা যাবে।
আমরা জানি শীত প্রধান দেশে বিভিন্ন ধরনের সবজি অথবা শস্য উৎপাদন করার জন্য এক ধরনের বিশেষ কাচের ঘর তৈরি করা হয়। এই কাচের বিষয় ধরনের ঘরকেই আসলে গ্রীন হাউজ বলা হয়ে থাকে। আর এই হাউজের মধ্যে যে গ্যাসের উৎপন্ন হয় সেটাকে গ্রিন হাউজ গ্যাস বলা হয়ে থাকে। কারণ হলো পৃথিবীতে বা সেই শীতকালে শীত প্রধান এলাকাগুলোতে কাঁচের ঘর যখন তৈরি করা হয় সেই গাছের ঘরের মধ্যে আলো সাথে সাথে তার প্রবেশ করে।
অর্থাৎ সূর্য রশ্মি যখন কাচের ঘরে প্রবেশ করে কাঁচের মধ্যে দিয়ে তখন তার সঙ্গে অবশ্যই তা ঢুকে পড়ে। এখন রাত্রিবেলা যখন সূর্যের আলো থাকে না তখন সেই তাপ আর বের হতে পারে না। আর এই কাব্যের না হওয়ার কারণেই সে কাচের ঘরে একরকম গ্যাস উৎপন্ন হয়ে থাকে সেটি আসলে গ্রীন হাউজ গ্যাস। আসলে বায়ুমণ্ডলের যে সকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকারিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সে সকল গ্যাসকে গ্রিন হাউজ গ্যাস বলা হয়।
তাই দেখা যায় যে আসলে গ্রিনহাউজ এর কারণেই এই সকল গ্যাসের প্রভাব হয় এবং গ্রীন হাউজের সুধী একটি মাত্র গ্যাস তা নয়। গ্রিন হাউজ গ্যাসের মধ্যে অনেকগুলো গ্যাস রয়েছে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে জানতে এসেছেন যে দুই একটি বা একটি গ্রিন হাউজ গ্যাসের নাম আপনারা অবশ্যই সেই বিষয়টি আমাদের এখান থেকে আজকে জেনে নিতে পারবেন।
আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই একটি গ্রিন হাউজ গ্যাসের নাম আপনাদেরকে এখান থেকে বলে দেওয়ার চেষ্টা করব। একটি গ্রিন হাউজ প্রভাবের মৌলিক কারণ। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রাথমিক গ্রিনহাউস গ্যাস গুলোর মধ্যে বিভিন্ন গ্যাস রয়েছে। আর সেই গ্যাসের নাম গুলো জানার জন্যই আপনারা যেহেতু আমাদের এখানে এসেছেন তাই আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই এই গ্রীন হাউস গ্যাসের নামগুলি বলে দেবো এবং তা আপনারা অবশ্যই জেনে নিতে পারবেন। এই গ্রীন হাউস গ্যাস পৃথিবীর জন্য হুমকি স্বরূপ।
এই গ্রীন হাউজ গ্যাসের প্রভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অর্থাৎ ১৭৫০ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সময়টিতে মধ্যেই পৃথিবীতে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা প্রায় 40% বৃদ্ধি করেছে। আর এই বৃদ্ধি মূলত হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি গুলি যেমন কয়লা পেট্রোল প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি কোরআনের ফলে।
তাই আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে পৃথিবীর উষ্ণতা যাতে না বাড়ে তাহলে পৃথিবী আগের মতো থাকবে এবং পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়লে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদেরকে মোকাবেলা করতে হবে। এবং এক সময় হয়তো আমাদেরকে এই পৃথিবী ধ্বংসের সম্মুখীন হতে পারে। আমাদের পৃথিবীর ক্ষতির কারণ যদি না হয় তাহলে আমাদের সব সময় এই কার্বন নিঃসরণের হার একটু একটু করে হলেও কমাতে হবে।
তাই আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে অবশ্যই দুই একটি এই গ্রিন হাউজ গ্যাস অর্থাৎ যেগুলি পৃথিবীর কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা দিন দিন বাড়াচ্ছে সেই সকল গ্রীন হাউজ গ্যাসের নাম দেখে নিন। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রাথমিক গ্রিনহাউস গ্যাস গুলোর মধ্যে আছে জলীয় বাষ্প, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, এবং ওজোন গ্যাস। তাই আমাদের
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে ভালোভাবে বাঁচতে পারে তার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই গ্রীন হাউজ গ্যাস যাতে কম্বে স্মরণ হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়বে কিন্তু যে প্রযুক্তি গুলি থেকে পৃথিবীর বায়ু আরো দূষণ হয় কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বাড়তে থাকে সেই প্রযুক্তি গুলোর ব্যবহার সীমিত করায় আমাদের সভ্যতা কে টিকিয়ে রাখতে পারে। এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন।
Leave a Reply