আমার প্রিয় ঋতু রচনা

একজন মানুষের যেকোনো হৃদয় হতে পারে। আমাদের বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। বাংলাদেশের দুই মাস পরপর ঋতু বদল হতে থাকে। প্রতি দুই মাসকে নিয়ে একটি ঋতু গঠিত হয় সেদিক থেকে দেখতে গেলে বাংলাদেশে ১২ মাসে ৬ টি ঋতু। ছয়টি ঋতুর মধ্যে যে কোন ব্যক্তির যেকোনো হৃদয় পছন্দ হতে পারে। কারণ প্রত্যেকটারই চুরি আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সেই ঋতু গুলি আমরা চিনতে পারি। যেমন কারো যদি শীতকাল ভালো লাগে সেটি তার প্রিয় ঋতু।
শীতকাল ভালোলাগার অনেকগুলো বিষয় রয়েছে। যেমন শীতকালে বাংলাদেশের প্রকৃতি অনেকটা রুক্ষ হলেও এই সময়তে অনেক মজার মজার খাবার তৈরি হয়ে থাকে। যেমন শীতকালীন অনেকগুলি পিঠা বাংলাদেশের প্রচলিত রয়েছে সেই পিঠা খাওয়ার মরসুম বলতেই আমরা বিশেষ করে শীতকালটাতেই বেশি বেছে নিয়ে থাকি। এছাড়াও বাংলাদেশের আরেকটি ঐতিহ্য হলো শীতকালের খেজুরের রস বা খেজুরের গুড়। খেজুরের রস এবং খেজুরের গুড় উভয় খাদ্যই প্রত্যেকটা মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি খাবার। এছাড়াও রয়েছে এই খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করা অনেক ধরনের পিঠা যেমন ভাপা পিঠা।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার হল ভাপা পিঠা। ভাপা পিঠার নাম শুনলেই মনে হয় যেন শীতকাল কারণ ভাপা পিঠা খেজুর রস এবং খেজুর গুড় শব্দগুলি শীতকালের সাথে একেবারে মিশে যায়। তাই শিক্ষার্থীরা প্রিয় রচনা আমার প্রিয় ঋতু যদি লিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদের যে কার্ডটা বেশি পছন্দ হবে সেই কালটি আপনার প্রিয় রীতি হিসেবে দেখানো হবে বা দেখাতে হবে। যদি কোন শিক্ষার্থীর বর্ষাকালটি অনেক পছন্দের হয়ে থাকে তাহলে সে শিক্ষার্থী বর্ষাকালকে প্রিয় ঋতু হিসেবে বলতে পারবে। বর্ষাকালের সুযোগ সুবিধা টা এই রচনার মাধ্যমে আপনাদেরকে তাহলে অবশ্যই তুলে ধরতে হবে।তবে যদিও আপনাকে বর্ষাকালের শুধু সুবিধা গুলি জানাতে বলা হবে এমন নয়।
বর্ষাকাল এর সুবিধা গুলির কারণে আপনি বর্ষাকাল আপনার প্রিয় ঋতু হবে তেমনিভাবে আপনাকে এটাও বলতে হবে যে আপনার প্রিয় ঋতু কি কি কারণে খারাপ বা অন্যজনের কাছে প্রিয় ঋতু নাও হতে পারে সেই বিষয়টি। এছাড়া আরো দুইটি ঋতু আমাদের সকলের চোখে পড়ার মতো এর একটি হল বসন্ত ঋতু এবং অপরটি হল শীত ঋত। উভয় ঋতুতেই মানুষকে কনফিউজড বা হৃদয়ের সমাধান মত ঘটনা রয়েছে। যেমন বর্ষাকালে বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে যাওয়াটা অনেকটাই সহজ। কারণ হলো খাল বিল নদী-নালা সকল ক্ষেত্রেই শুধু জল আর জল দেখতে পাওয়া যায়। আর এই জলপথকে ব্যবহার করে প্রতিটি বাড়ির মানুষ শহর থেকে গ্রাম এবং গ্রাম থেকে শহরে তাদের যেতে তেমন কোন অসুবিধা হয় না।
এ কারণে ষড়ঋতুর মধ্যে বর্ষা ঋতু কেউ অনেকে সেরা ঋতু বা পিরিত বলে থাকেন। আমার বসন্ত ঋতু কেউ অনেকেই প্রিয় ঋতু বলে থাকেন। বসন্ত ঋতুতে বাংলাদেশের সমস্ত উদ্ভিদ রঙ্গিন রূপ ধারণ করে। রঙ্গিন রূপ অর্থাৎ প্রকৃতি ফুলেফলে চারিদিকে সে যায় এই কারণে এই দৃশ্য গুলি যদি আমরা ছবির মাধ্যমে দেখে থাকি তাহলে অবশ্যই একটি আনন্দদায়ক এবং সুখকর বিষয় বলেই মনে করা হয়।
তাহলে চলুন আমরা এখন আমার প্রিয় ঋতু রচনাটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনাদেরকে দেখাই। এবং আপনারা আরও একটি বিষয় স্পষ্ট করে এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন তা হল এই যে একটি রচনা অর্থাৎ প্রিয় রচনা লিখতে হলে কোন কোন পয়েন্টগুলি আমাদের উল্লেখ করতে হবে সে বিষয়টি। কারণ অবশ্যই আমাদের জানা বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ক্ষেত্রেই পরীক্ষাতে রচনা লিখার জন্য অনেক নম্বর ওখানে দেওয়া থাকে। তাই যেহেতু অনেকটা নম্বর রচনা লেখার মধ্যে থাকে এই কারণে আমাদের উচিত হবে সেই নগর এর মধ্যে থেকে যতটা সম্ভব সেই নম্বরগুলি কালেকশন করে নেওয়া। তাই এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়া বা এখন আপনাকে এই প্রিয় ঋতু সম্পর্কে রচনাটি নিচে থেকে সম্পূর্ণভাবেই দেখে নিতে পারব।