আমরা সবাই জানি যে একটি সন্তান জন্ম দিতে হলে পুরুষের শুক্রানুর সাথে মেয়েদের ডিম্বাণু নিষিদ্ধ হতে হয়। এখন কথা হচ্ছে যে মেয়েদের ডিম্বাণু কতদিন জীবিত থাকতে পারে। অর্থাৎ ডিম্বানু সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে কতদিন এটি শরীরের মাঝে বেঁচে থাকতে পারে সে বিষয়টি আপনারা জানার জন্য আজকে আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন। আপনাদের অবশ্যই আমরা এখন এখান থেকে মেয়েদের শরীরে
ডিম্বাণু কত দিন বেঁচে থাকতে পারে তৈরি হওয়ার পর সে বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করব। সাধারণত একটা সময় থাকে অর্থাৎ মেয়েদের পিরিয়ড শুরু হওয়ার পর থেকে সাধারণত ১০ দিনের মধ্যে ডিম্বাণুগুলো তৈরি হয়। অর্থাৎ তখন থেকে কতদিন পর্যন্ত ডিবানো গুলো বেঁচে থাকতে পারে বা নিষিদ্ধ হওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে পারে সে বিষয়টি আজকে আমরা এখান থেকে জানব। আমরা সাধারণত দেখি যে ডিম্বাণুর চাইতে শুক্রাণু বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারে।
অর্থাৎ সাধারণত ডিম্বাণু তৈরি হওয়ার পর এটি ২৪ ঘন্টার মত বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু একই সময়ে যদি শুক্রাণু তৈরি হয় তাহলে সেটি মেয়েদের শরীরে তিন থেকে চার দিন সে বেঁচে থাকতে পারে। তাই দেখা যায় যে একটি সন্তান উৎপাদন করার ক্ষেত্রে যে বিভিন্ন নিয়ম কানুন আমরা মেনে চলি সে সকল নিয়ম কানুন কলি খুব সূক্ষ্মভাবে না জানতে পারলে অবশ্যই আপনার অনাকাঙ্ক্ষিত কোন সন্তান এসে যেতে পারে।
কারণ গতানুগতিক যে নিয়ম গুলির দ্বারা আপনি বিষয়টি বুঝবেন সেটি হবে না। কারণ হলো আপনি একটি নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত প্রটেকশন ছাড়া শারীরিক মিলন করতে পারেন এ কথা ঠিক। কিন্তু বিষয় হল যে শারীরিক মিলন করলেন কিন্তু ডিম্বাণু ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু আপনার শরীর থেকে যাওয়া হঠাৎ পুরুষের শরীর থেকে যাওয়া শুক্রাণু যেহেতু তিন চার দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে তাই দেখা যাচ্ছে যে একটি ডিম্বাণু তৈরি হওয়ার পর 24 ঘন্টা পর মারা গেল কিন্তু আবার তো ডিমানো তৈরি হবে এবং সেই ডিম আলুর সাথে সেই শুক্রাণু নিষিদ্ধকরণ হতে পারে।
তাই সব দিক থেকে বিবেচনা করার পর আপনাকে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এখন আসলে আমরা যে বিষয়টি আজকে জানতে এসেছি সেই বিষয়টি সম্পর্কে আরেকটু আলোকপাত করা নেওয়া যেতে পারে। এখানকার আসল প্রশ্ন ছিল যে ডিম্বাণু মেয়েদের শরীরে কতদিন বেঁচে থাকতে পারে। মোটামুটি ভাবে এই প্রশ্নের উত্তরটি আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই এতক্ষণে দিয়ে দিয়েছি।
কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তরটি যদি আরো ভালো করে আপনাদের কে বোঝানো হয় তাহলে আপনারা দেখবেন যে বিষয়টি কি। এখানে উল্লেখযোগ্য, ডিম্বাণুর আয়ু ২৪ ঘণ্টা হলেও শুক্রাণু মহিলার দেহে ৩ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাই ওভাম নিঃসরণের ৪-৫ দিন আগেও প্রোটেকশন ছাড়া শারীরিক ভাবে মিলিত হলে কনসিভ করার সম্ভাবনা বাড়ে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ওভাম নিষিক্ত না হলে সেটি নষ্ট হয়ে যায়। এতক্ষণে মনে হয় আপনাদের অবশ্যই বিষয়টি ক্লিয়ার হয়ে যাওয়ার কথা।
তাহলে আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রশ্নের উত্তরটি পেলেন বলেই আমরা মনে করব। এ ধরনের যেকোন প্রশ্নের উত্তর বা তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকলে দেখবেন যে আপনার প্রাত্যহিক জীবনে যে ধরনের তথ্য উপাত্ত গুলি প্রয়োজন তা অবশ্যই পেয়ে যাবেন। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের নানা বিষয় নিয়ে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে থাকি।
তাই আপনি যদি আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন তাহলে অবশ্যই পাবেন বলে আশা রাখি। কারণ আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি সকল ধরনের তথ্য সবার আগে সঠিকভাবে আপনাদের কাছে তুলে ধরার। তাই আপনার সকল ধরনের চাহিদা মেটানোর জন্য অর্থাৎ যে কোন ধরনের তথ্য পাওয়ার চাহিদা মেটানোর জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন।
Leave a Reply