জারবে রাসুলের ইংরেজি নাম হল Gerbera. ঝারবালা হচ্ছে এস্টারেসি একটি গনের উদ্ভিদের নাম। আসলে জার্মান পরিবেশবিদ ট্রাগোট জরবার প্রথম এই ফুলের গণটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন আর এই কারণে তার নাম অনুসারেই এই ফুলটির নাম রেখে দেওয়া হয়। আপনারা জানেন কোন বিজ্ঞানী যদি কোন প্রযুক্তি আবিষ্কার করে থাকেন তাহলে সেই বিজ্ঞানের নাম অনুসারে
সেই প্রযুক্তি অথবা মৌল অথবা যে জিনিস ওই বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছেন তার নাম অনুসারে রেখে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ১৭১০ সাল থেকে 1743 সালের মধ্যে পরিবেশবিদ রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং কাল লিনিয়াসের বন্ধু ছিলেন। বর্তমান বিশ্বে ফুলের বাজারে চাহিদার তুঙ্গে যে ফুলগুলো রয়েছে তার মধ্যে জড়বেরা ফুল অন্যতম বলেই স্বীকার করে নিতে হয়। কারণ বাণিজ্যিক এই ফুলটি প্রায় বিশ্বের সকল দেশেই কমবেশি পাওয়া যায়।
এবং বাজারে যে ফুলগুলি সবচেয়ে বেশি বিক্রয় হয়ে থাকে সেই ফুলগুলোর মধ্যে জারবেরা ফুল অন্যতম হিসেবেই দেখা হয়ে থাকে। আর এ কারণেই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও জরবেরা ফুলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সাধারণত জার্বেলা ফুলের পূর্ণ বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের রশ্মির প্রয়োজন হয়ে থাকে। বর্তমানে এই ফুলের চাষ আমাদের বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে হয়ে থাকে। কারণ হচ্ছে এই ফুলের চাহিদা যেহেতু দিন দিন বেড়ে চলেছে এই কারণেই এই ফুলের চাষ ও বৃদ্ধি
পাচ্ছে আমাদের বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশে। আপনারা যারা আজকে আমাদের এই পোস্টে এসেছেন জরবেরা ফুলের ছবি দেখার জন্য। আপনারা অবশ্যই এই ফুলের ছবি আমাদের পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এখান থেকে যত সুন্দর সুন্দর জড়বেরা ফুলের ছবি পাওয়া যায় সকল ছবিগুলোই আপনাদের উদ্দেশ্যে এখানে আজকে উপস্থাপন করব। এই ফুলের ছবিগুলো দেখতে দেখতে আপনার যদি কোন ফুল এর ছবি দিতে ইচ্ছা করে বা প্রয়োজন হয়ে পড়ে তাহলে অবশ্যই আপনি সেটি নিয়ে নিতে পারবেন।
কারণ আমাদের এখান থেকে যেকোনো ছবি অথবা তথ্য আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন অনায়াসেই। তাই ছবিগুলো অবশ্যই আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। সাধারণত দেখে থাকি যে এই যার বেড়া ফুলের গাছটি বহু বর্ষজীবী বীরুৎ শ্রেণীর একটি উদ্ভিদ। মাটি ভেবে এবং স্থান ভেদে খাদ্য এবং পরিচর্যার ভেদেও এই উদ্ভিদের উচ্চতা সাধারণত 30 থেকে 50 সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এই গাছ দেখতে অনেকটা গুচ্ছাকার বা ঝোপ পূর্ণ হয়ে থাকে। এই ফুল গাছের প্রত্যেকটি কাণ্ডের অগ্রভাগে ফুল ফুটে থাকে।
এই ফুলগুলো সাধারণত লাল হলুদ সাদা কমলা ও গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। বিভিন্ন রঙের ফুল হওয়ার কারণে মানুষের কাছে এর আকর্ষণীয় তাও বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত এই ফুল বছরের সব সময় অল্প পরিমাণে ফুটে থাকলেও এপ্রিল এবং মে মাসে এই ফুল বেশি পরিমাণে ফুটে থাকে। জাবেদা ফুলটি সাধারণত সব জলবায়ুতেই জন্মাতে পারে কিন্তু সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো এই জরবেরা ফুলটি পূর্ণ বিকশিত হতে বা সম্পূর্ণরূপে ফুটতে সূর্যের কিরণ প্রয়োজন রয়েছে। অর্থাৎ ফুল ফোটার জন্য সূর্যের আলো পূর্ণাঙ্গ রূপে প্রয়োজন হয়।
সাধারণত যে কোন উৎসবে অর্থাৎ সামাজিক ধর্মীয় অথবা রাজনৈতিক বিভিন্ন ধরনের উৎসবে নারীদের মাথায় বা নারীদের খোঁপায় এই ফুল গুঁজে রাখতে দেখতে পাওয়া যায়। তাই আপনারা আজকে আমাদের এখান থেকে এই জবের ফুলের ছবিগুলো সুন্দরভাবে দেখে নিতে পারবেন। যেহেতু আগেই বলা হয়েছে যে জর কইরা ফুলের বিভিন্ন ধরনের রঙের হয়ে
থাকে তাই সব রংয়ের ফুল গুলোর ছবি আপনাদেরকে আমরা এখানে দেখাবো। আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে সেই ফুলের ছবিগুলো দেখতে থাকেন এবং যদি কোন ফুলের ছবি অর্থাৎ সবগুলো ছবিও যদি আপনাদের নেওয়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনারা সেগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকতে পারেন।
Leave a Reply