বিভিন্ন সময়ে আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের রচনা লিখতে দিয়ে থাকি। সেই সকল রচনাবলীর মধ্যেও বিভিন্ন ধরনের রচনায় থেকে যায়। তবে আজকে আপনাদের জন্য দেখাবো যে একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ করার রচনা কিভাবে লিখতে হয় সেই বিষয়টি। আমরা বিভিন্ন ধরনের রচনায় লিখে থাকি এবং প্রত্যেকটি রচনা লেখার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই সেই বিষয় সম্পর্কে একটু ভালো জ্ঞান থাকতে হয়। ভালো জ্ঞান না থাকলে আমাদের অবশ্যই সেই বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে নেওয়ার পর রচনাটি লিখতে হয়।
তবে সাধারণত আমরা কোন রচনা লেখার জন্য সেই রচনা কে মোটামুটি ভাবে মুখস্ত করে ফেলি। মুখস্ত করার পর সেই রচনা লিখতে শুরু করি এবং লাইন বাই লাইন সমস্ত কিছুই মুখস্ত করে তারপর রচনাটি লিখতে শুরু করি। এখানে দেখা যায় যে মুখস্ত করার পর রচনাটি কখনো কখনো আমরা লিখতে গিয়ে ভুল করতে পারি অর্থাৎ ভুলে যাই সেই কারণে। কিন্তু আপনারা যদি বিষয়টি মুখস্ত না করেন তাহলে সেই বিষয়টি সম্পর্কে একটু ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করলেই রচনাটি লেখা সম্পন্ন করতে পারবেন।
কারণ মুখস্ত জিনিস বেশি সময় থাকে না এবং অনেক সময় সেটি ভুলেও যেতে হয়। ভুল করার কারণ হলো মানুষের স্মৃতি সবকিছুই ধরে রাখতে পারে এমন নয়। সে কারণে দেখা যায় যে রচনা বিষয়বস্তু মনে থাকলেও রচনার সম্পূর্ণ বিষয় যে মনে থাকবে এমন হতে পারে না।তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখানে একটি ঐতিহাসিক স্থানের রচনা দেখার জন্য এসেছেন সে বিষয়টি আপনারা অবশ্যই পাবেন। কারণ আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ বিষয় সম্পর্কে রচনা
এখানে লিখে দিব এবং এই বিষয়টি দেখার পর আপনারা নিজেরাও সেই ঐতিহাসিক স্থান বিষয়ে রচনাটি লিখতে পারবেন। ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ঐতিহাসিক স্থানটা কেমন হবে এবং কে জন্য সেই স্থানটি ঐতিহাসিক এই সকল বিষয়গুলি দিয়ে আপনাকে রচনা শুরু করতে হবে। তারপর সেই স্থানের ঐতিহাসিক গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে বলবেন। সেই স্থানের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিস্তারিতভাবে বলার পর আপনি সেখানে কোন ইতিহাস জড়িত রয়েছে অর্থাৎ ইতিহাসের কোন অংশের সাথে এই স্থানটি জড়িত রয়েছে সে সম্পর্কে ধারণা নেবেন এবং আপনি আপনার রচনায় লিখবেন।
এরপরে সেখানকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব লেখার পর আপনি আপনার ভ্রমণের কথা উল্লেখ করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার অনুভূতি কেমন ছিল সেখানে গিয়ে আপনাকে কেমন মনে হয়েছে এই সকল বিষয়গুলি সম্পর্কে আপনি জেনে নিবেন। তারপর আপনার অনুভূতি ব্যক্ত করে উপসংহারে আপনি বিষয়টি আপনার জন্য কেমন লেগেছে এবং আমাদের জন্য কেমন লাগবে এই সংক্রান্ত বিষয়গুলি জানিয়ে দিলেই মোটামুটি ভাবে রচনাটি হয়ে গেল।এবং রচনাগুলিকে আপনি পয়েন্ট আকারে লিখতে হলে কোন কোন পয়েন্ট দিবেন অর্থাৎ প্রথমে সূচনা থেকে শুরু করে পরবর্তীতে সেই পয়েন্টগুলি আপনি
নিজেই তৈরি করে নিতে পারবেন। এছাড়াও আমাদের এই রচনাটি দেখেও আপনি সেই পয়েন্টগুলি মনে রাখতে পারেন অথবা নিজেও এ ধরনের পয়েন্টগুলি অবতারণা করে সেই পয়েন্টগুলি সম্পর্কে লিখে দিলেই আপনার রচনাটি সম্পূর্ণ হল বলে মনে করা হয়। এরপর আপনাকে বুঝে নিতে হবে জেনে নিতে হবে যে ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানানো হলেই আপনার রচনাটি সম্পন্ন হল বলে মনে করা হবে।
তারপরেও আপনারা আমাদের এখান থেকে এই ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমন সংক্রান্ত রচনা গুলো দেখে নিতে পারবেন এবং আমরা কিভাবে রচনাটি উপস্থাপন করেছি সে সম্পর্কে জেনে আপনি আপনার তা উপস্থাপন করবেন। তাহলে দেখুন ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের রচনার আপনার অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত সেই রচনাটি। এই ধরনের তথ্য রচনা অথবা লেখাপড়া যে কোন বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করতে পারেন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সব ধরনের বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করে থাকি। তাই আপনারাও যদি কোন বিষয় জানতে চান তাহলে কখনোই এটি থেকে বঞ্চিত হবেন না বলেই বিশ্বাস।
Leave a Reply