হাতি হল স্থলে বসবাসরত সবচাইতে বড় প্রাণী। এই বড় বড় প্রাণী আমরা বিভিন্ন বড় বড় বন জঙ্গলে দেখে থাকি। হাতে সাধারণত বন্যপ্রাণী হিসেবে ই ধরা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই বৃহৎ আকারের প্রাণীকেও মানুষ পোষ মানিয়েছে। তাই যখন বিনোদনের বিষয় হিসেবে সার্কাস চলতো সেই সার্কাস বিভিন্ন ধরনের হাতিকে প্রদর্শন করা হতো। শুধু হাতিকে প্রদর্শন করা হতো তাই নয় হাতির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের খেলা প্রদর্শন করা হতো। কিন্তু গ্রাম বাংলা থেকে বর্তমান সময় এ ধরনের সার্কাস বা এক্সিবিশন প্রায় উঠে গেছে।
এখন হাতি দেখতে হলে আমাদেরকে চিড়িয়াখানায় যেতে হয় নয়তো বিভিন্ন সময় হাতিগুলো নিয়ে তারা যখন এলাকায় বাহির হয় তখন হাতি দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও আমরা বিভিন্ন ধরনের খবর শুনতে পাই যে বন্য অঞ্চলে বন্য হাতির দল বিভিন্ন ধরনের ক্ষেত খামারের ফসল নষ্ট করে গেছে এবং অনেক সময় এই হাতির দ্বারা অনেকের জীবন বা প্রাণ হানি ঘটেছে। এর কারণ হলো পৃথিবীতে বানাঞ্চলের সংখ্যা কমে যাচ্ছে এবং সকল জায়গায় মানুষের আজব তথ্য বাড়ছে আর এই সকল কারণে তারা বন জঙ্গল থেকে বাইরে বের হয়ে আসছে খাবারের সন্ধানে।
আর খাবারের সন্ধানে এসে তারা লোকালয়ে প্রবেশ করে ব্যাপ ক ধরনের ক্ষতি সাধিত করছে। এখনো গ্রাম বাংলার ছোট থেকে বড় সকলেই হাতির কথা শুনলে এক ঝলকা থেকে দেখতে বের হয়।কারণ হলো হাতি যেহেতু বন্যপ্রাণী আর এই বন্যপ্রাণী গুলোকে সাধারণত লোকালয়ে দেখা যায় না। আমাদের বাংলাদেশের বিভিন্ন পাহাড়ি অঞ্চলের অর্থাৎ চট্টগ্রাম বান্দরবান রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সকল অঞ্চলে অনেক হাতে রয়েছে।
সে সকল হাতিগুলো যদি খাবারের সন্ধানে বাহিরে বের হয় অর্থাৎ প্রবেশ করে তখন বিভিন্ন ধরনের ফসলের ক্ষতি ছাড়াও লোকালয়ে ঢুকে তারা ব্যাপক ক্ষতি সাধন করতে পারে। এজন্য আমাদের উচিত হবে যে বনাঞ্চলের সেই সকল অভয়ারণ্যগুলোকে কোনমতে নষ্ট হতে না দেওয়া। কারণ এই বিশালাকায় প্রাণী গুলো অবশ্যই বানান চলে মনের মধ্যে থাকবে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় তারা ভূমিকা পালন করবে।
কিন্তু যেহেতু দেখা যায় যে এ সকল বোনগুলি মানুষের দ্বারা আস্তে আস্তে উজাড় হচ্ছে তাই তাদের খাবার এবং বাসস্থানের অভাবে তারা বাইরে বের হয়ে আসছে। এতে করে দেখা দিচ্ছে ব্যাপক ধরনের সহিংস ঘটনার। সহিংস ঘটনাবলী এড়িয়ে চলতে হলে অবশ্যই তাদের বাসস্থানের প্রতি আমাদের নজর দিতে হবে এবং কোন মতেই কোনভাবেই বনাঞ্চলকে ধ্বংস হতে দেওয়া যাবে না।
কিন্তু কিছু অসচেতন এবং অর্থলোভী ভূমি মানুষের কারণে এ সকল অঘটন গুলো ঘটে চলেছে। বন উজার হচ্ছে বোনকে পুড়িয়ে ফসলে জমিতে পরিণত করা হচ্ছে এতে তাদের জায়গা সংকলন হচ্ছে না এজন্য তারা বের হয়ে আসছে মন থেকে। তারপরেও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য অবশ্যই হাতিগুলোকে ধ্বংস হতে বা বিলুপ্ত হতে দেওয়া যাবে না।
যাতে করে আমরা দেখতে পাই যে শুধু মানুষের জীবনের প্রাণহানি করছে এমন নয় হাতির জীবনেও সংকট ময় হয়ে উঠছে। বাচ্চা থেকে বড় সকলে ই আশা থেকে সব সময় দেখতে পায় না এ কারণে হাতে দেখার জন্য সকলেই উদগ্রীব হয়ে থাকে। আমরাও এখন আপনাদেরকে বিভিন্ন ধরনের হাতির ছবি দেখাবো।
ছোট হাতি থেকে অনেক বৃহস্পতি এবং পুরো সাথে থেকে মহিলা হাতে সকল ধরনের হাতির ছবি এখন আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে প্রদর্শন করবো। আপনারা যেন আমাদের এখান থেকে এই হাতির ছবিগুলো দেখে অথবা আপনাদের বাচ্চাদেরকে দেখিয়ে অনেক উপকৃত হবেন বলে আশা করি।
তবে আপনারা যদি চান তাহলে এই সকল হাতির ছবিগুলো আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন আমাদের এখান থেকে। চলুন তাহলে হাতের ছবিগুলো আমরা এখান থেকে দেখতে থাকি। এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা সব সময় আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করবেন তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় সকল ধরনের বিষয়বস্তুর ছবি গান কবিতা সকল কিছুই দেখে নিতে পারবেন।
Leave a Reply