বাজপাখি মূলত একটি শিকারি পাখি। এই পাখিটি সাধারণত মাঝারি আকৃতির এক প্রকার শিকারি পাখি। আরেকটি বিষয়ে বলা যেতে পারে বাজপাখি হল ক্ষিপ্রতার প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়। আকাশে উড়তে উড়তে সামুদ্রিক মাছ কিভাবে ধরতে পারে এবং তার গতি কেমন ক্ষিপ্রতার শহীদ আসতে পারে এই বিষয়টি বেশ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়।
এই কারণেই এর চাইতে বেশি ক্ষিপ্রগতি সম্পন্ন প্রাণী পৃথিবীতে খুব কম রয়েছে। এই কারণে বাজপাখিকে সাধারণত তীব্রতার গতি সম্পর্কেই বা তীব্রতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। বাজপাখি বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে কম বেশি দেখা যায়। খাদ্য শৃঙ্খলের দিকে দেখা যায় যে বাজপাখি হল সর্বোচ্চ শ্রেণীর খাদক।
অর্থাৎ প্রথম শ্রেণী থেকে শুরু করে শেষ শ্রেণীর খাদ্যকে বাজপাখি গ্রহণ করে এজন্য খাদ্যশৃঙ্খলে একে সর্বোচ্চ শ্রেণীর খাদক বলে মানা হয়। বাজপাখি কে নিয়ে সবাই আলোচনা করে একটি কারণে আর তা হলো বাজপাখির তীক্ষ্ণ দৃষ্টির কারণে। বাজপাখি তার যে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি এবং এই দৃষ্টি থেকে সে অনেক দূর থেকে শিকারীকে লক্ষ্য করে। এবং অনেক দূর থেকে শিকারিকে লক্ষ্য করে সে স্বীকার ধরতে পারে।
তার এই কর্মকান্ডের জন্যই পৃথিবীতে তার এত গুরুত্ব। এবং বেঁচে থাকার তাগিদেও বাজপাখিকে এই শিকার ধরতে হয়। আমরা আগেই বলেছি বাজপাখি মূলত মাঝারি আকৃতির একটি পাখি। কিন্তু আমার দেখা যায় যে পুরুষ বাজপাখির চাইতে মেয়ে বাজপাখি একটু বড় আকৃতির হয়ে থাকে। তাই আপনারা সহজেই দেখে নিতে পারবেন বা বুঝে নিতে পারবেন পুরুষ এবং মেয়ে বাজ পাখির মধ্যে পার্থক্য। তাই বাজপাখিকে যদি আপনি প্রশ্ন বানাতে পারেন তাহলে অবশ্যই বাজপাখির স্বীকার আপনার আওতায় এসে যাবে।
আবার বাজপাখি আরেকটি কারণেও মানুষের জীবনের সাথে বিখ্যাত আর তা হল। বাজপাখি সাধারণত ৭০ থেকে ৮০ বছর বাঁচতে পারে। কিন্তু ৩০ বছর বাঁচার পর বাজ পাখির মধ্যে একটি পরিবর্তন আসে আর তা হল তার নখ পাখা ভারী হয়ে যায় ভোতা হয়ে যায় নখ। এই সময়টি যদি ঠিকমতো বাজপাখি কাটিয়ে উঠতে পারে তাহলে আবার সে পরবর্তী জীবনটা অনায়াসে কাটিয়ে দিতে পারে।
অর্থাৎ এই সময় বাজপাখি তার নিজেকেই খুব কষ্ট করে ভারী পাখাগুলো উপড়ে ফেলতে হয় এবং পায়ের নখর গুলো টেনে ছিড়ে ফেলতে হয় ঠোট উপড়ে ফেলতে হয় তাহলে নতুন ঠোট গাজাবে পাখা গজাবে পালক গজাবে তাহলে সে নতুন জীবন ফিরে পাবে তখন আবার সে অনায়াসে বাকি জীবনটা পার করতে পারে। তাই পরিবর্তনের সাথে যদি খাপ খাওয়াতে না পারে তাহলে বাজপাটি মারা যায় তেমনি ভাবে মানুষকেও সব সময় বাজপাখির মত পরিবর্তনে খাপ খাইয়ে চলতে হয়। তাই বিভিন্ন ধরনের বাজ পাখির ছবি এখন আপনারা আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন।
আমরা আপনাদেরকে এ সকল বিরল প্রজাতির পাখির ছবি অর্থাৎ বাজ পাখির ছবি এখানে প্রকাশ করব। আপনারা ছবিগুলো একটা একটি করে দেখে নিতে পারবেন। এখানে থেকে কোন ছবি যদি আপনার প্রয়োজন হয় অর্থাৎ কোন ছবি যদি আপনার পছন্দ হয় তাহলে অবশ্যই সেখান থেকে ছবিগুলো দেখে নিতে পারবেন এবং প্রয়োজনে ডাউনলোড করে
নিতে পারবেন আমাদের এখান থেকে যেকোনো ছবি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। আমরা দেখি যে বাজপাখি সাধারণত নিজের আকৃতির চাইতে ছোট আকৃতির বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি মাছ কাঠবিড়ালি খরগোশ ইঁদুর এ ধরনের জন্তু গুলোকে তারা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। তারা তাদের চাইতে ছোট আকৃতির পাখি কেউ শিকার করে থাকে। যেমন
ঘুঘু পায়রা ইত্যাদি পাখিকে তারা স্বীকার করে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। সাধারণত বাজপাখির সবচেয়ে বড় আবাসস্থল হলো মধ্য আমেরিকা। এছাড়াও এশিয়াতেও এদের দেখা মেলে। বাংলাদেশে পাখিটি এখন কালেভদ্রে দেখা মেলে। আপনারা বাজপাখির ছবি দেখার জন্য আপনারা আমাদের এখানে এসেছেন এখন তাহলে এই বাজ পাখির ছবিগুলো দেখে নিতে পারেন। ছবিগুলো দেখেন এবং প্রয়োজনে আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
Leave a Reply