থাকা আবিষ্কার করার পর সাইকেল আবিষ্কৃত হয় বেশ তার পরপরই। তখন থেকেই মানুষের গতি আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। চাকা আবিষ্কারের পর ইউরোপের শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। মানুষের জীবনমান বদলাতে থাকে। তারপর পরবর্তীতে সাইকেল আবিষ্কার করে ফেলে। অর্থাৎ ১৯ শতকের ঘোরার দিকে সাইকেল আবিষ্কার করে। ফলে মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন করতে থাকে এই সাইকেলের কারণে।
সাইকেল সাধারণত যানবাহন হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। এই যানবাহন টি যদিও বর্তমান সময়ে ধীরগতির যানবাহন বলে মনে করা হয় কিন্তু একসময় এটি মানুষের চলার গতিকে অনেক দ্রুত করেছে। কারণ যে সময় অন্যান্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন তৈরি হয়নি তখন সাইকেলের আবিষ্কার হয়েছে। মানুষ হেটে চলাচল করতো সেখান থেকে এই দুই চাকার উপর ভর করে মানুষ আরো তাড়াতাড়ি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পেরেছে।
তাই বলা হয় যে সাইকেল মানুষের জীবনের প্রথম যানবাহন যদিও নয় কিন্তু প্রথম ধিক্কার যানবাহন হিসেবে আজও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সাইকেল আবিষ্কারের পর এটিকে অনেক ভাবে যান্ত্রিক যানবাহনে প্রচলন করা হয়েছে। যেমন এই সাইকেল থেকেই মোটরসাইকেল বা মোটরবাইক হিসেবে যানবাহন প্রচলিত হয়েছে আমাদের এই জীবনে। তাই যানবাহন হিসেবে সাইকেল প্রথমের দিকে আবিষ্কৃত হলেও বর্তমান সময়েও তা সমানভাবে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়।
তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এসেছেন যে বাইসাইকেলের দাম কত এই বিষয়টি জানার জন্য। বাইসাইকেল এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সকল জনগণের কাছে সমানভাবে উপযোগী বলে মনে করা হয়। তাই আপনারা যারা আমাদের এখানে আজকে এসেছেন যে যানবাহন হিসেবে সাইকেলের দাম কত সে বিষয়টি দেখার জন্য।
আপনারা অবশ্যই এখন আমাদের এখান থেকে সাইকেলের দাম কত এবং বিভিন্ন ধরনের মডেলের সাইকেলের দাম যে আলাদা আলাদা হয় সেই বিষয়টি এখন আপনাদেরকে দেখাবো বা আপনারাও আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে ১৯৬০ সালে সাইকেল শব্দটি ধারণা আসে।
পরবর্তীতে ফ্রান্সের পিয়ের মিশো এবং যুক্তরাষ্ট্রের পিয়ের লালেমেন্ট- এই দু’জন প্রথম প্যাডেল চালিত সাইকেল আবিষ্কার করেন। তবে দু’জনের কে আসল উদ্ভাবক তা কিন্তু আজও সঠিকভাবে জানা যায়নি। যদিও ১৮৬৬ সালের ২০ নভেম্বর পিয়ের লালেমেন্ট সাইকেল উদ্ভাবনের জন্য তাঁর দেশে স্বীকৃতি লাভ করেন।
সেই হিসেবেই আধুনিক বাইসাইকেলের আবিষ্কারের সময় ধরা হচ্ছে। এখন এই বাইসাইকেল আধুনিক যুগে অন্যতম হয়ে উঠেছে। বর্তমান সময়ে বাইসাইকেল গুলি আরো আধুনিক হয়ে উঠেছে। এজন্য একটি বাইসাইকেলের দাম বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আপনি যদি সাধারণ বাইসাইকেল গুলি কিনে থাকেন তাহলে আপনাকে বেশি টাকা না দিলেও হবে।
তবে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা সেই সাইকেলগুলোর দাম অনেকটাই বেশি। এই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা এই সাইকেল গুলি ওজনে অনেক হালকা কিন্তু অতি দ্রুতগতি সম্পন্ন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানি এ সাইকেল গুলো বাংলাদেশ আমদানি করে থাকে।
বিভিন্ন প্রকারের এই আমদানিকৃত বাইসাইকেল গুলির দাম ও আলাদা আলাদা হয়। তাই আপনারা যদি এই সাইকেল গুলি কিনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কমপক্ষে ছয় হাজার থেকে শুরু করে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত সাইকেল গুলির নাম রয়েছে। তাই আপনি যে ধরনের বাইসাইকেল ক্রয় করবেন আপনাকে অবশ্যই সে ধরনের টাকা ব্যয় করতে হবে বলে মনে করা হয়।
এখন আপনারা বাইসাইকেল বা অন্যান্য যে কোন জিনিসের দাম জানার জন্য আপনাকে আর দোকানে বা সেই সাইকেলের শোরুমে যেতে হবে না। আপনি আপনার মোবাইল ফোন থেকে ইন্টারনেট সংযোগে যদি থাকে তাহলে আপনি আপনার ফোন থেকেই দেখে নিতে পারবেন যাবতীয় তথ্যগুলি।
তাহলে চলুন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সাইকেলের দাম সম্পর্কে দেখে নিতে পারবেন। কারণ বিভিন্ন কোম্পানির আলাদা আলাদা সাইকেল গুলি বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে থাকে সেই সকল দেশের আমদানি খরচ সহ অন্যান্য বিষয়ের বিবেচনা করে সাইকেলের দামও ভিন্ন হয়ে থাকে। সাইকেলের দাম এবং ছবি সম্পর্কে আপনারা এখন বিস্তারিতভাবে দেখতে পারবেন।
Leave a Reply