বাংলা তারিখ এর গুরুত্ব আমাদের জীবনে অপরিসীম। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কাজে এই তারিখ কাজে লাগে। সে কারণেই প্রতিদিনের বাংলা তারিখ জানা আমাদের জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি কি জানতে চান আজকে বাংলা কত তারিখ? তাহলে এই লেখা টি আপনার জন্য। এখানে আমরা প্রতিদিন বাংলা ক্যালেন্ডার মোতাবেক দিন ও তারিখ উপস্থাপন করে থাকি।
আজকে বাংলা কত তারিখ
বাংলা ক্যালেন্ডার ১৪২৭ বঙ্গাব্দ মোতাবেক আজকের বাংলা তারিখ
Recommended: Bangla Date Today
কিভাবে প্রতিদিনের বাংলা তারিখ বের করবেন? আপনি খুব সহজেই বাংলা তারিখ বের করতে পারবেন। বিভিন্ন উপায়ে বাংলা তারিখ হিসেব করা যায়।
[bangla_date]
[english_date]
[hijri_date]
[bangla_day]
[bangla_season]
১/ ইংরেজি তারিখ থেকে বাংলা তারিখ বের করাঃ
আপনি সহজেই একটি সুত্র মুখস্ত রেখে ইংরেজি তারিখ, বাংলা তারিখে রূপান্তরিত করতে পারবেন। এ সূত্রের ব্যবহার করে যেকোনো সালের বাংলা তারিখ অনায়াসেই বের করা যায়। আমাদের ওয়েবসাইটে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে।
২০২৩ সালের ঈদুল আযহা কত তারিখে?
২/ ক্যালেন্ডার এর সাহায্যে বাংলা তারিখ দেখাঃ
বাংলা তারিখ দেখার সবচেয়ে সহজ এবং বহুল ব্যবহৃত উপায় হলো ক্যালেন্ডারের সাহায্য নেওয়া। অতীতে বাংলা ক্যালেন্ডার বহুল ব্যবহৃত হতো। কিন্তু বর্তমানে ইংরেজি তারিখ ব্যবহারের আধিক্যের কারণে বাংলা ক্যালেন্ডার আর তেমন প্রচলিত নয়।
তবে আশার কথা হচ্ছে এখন ইংরেজি ক্যালেন্ডারে বাংলা তারিখও সংযুক্ত থাকে। ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ভালো করে খেয়াল করলে দেখবেন ছোট করে বাংলা তারিখ এবং মাসের নাম লেখা থাকে।
এখন প্রশ্ন হলো আপনার ঘরে যদি কোন ক্যালেন্ডারে না থাকে তাহলে কিভাবে বাংলা তারিখ দেখবেন? চলুন নিচে থেকে সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে দেখা যাক।
Today Islamic Date in Bangladesh
৩/ গুগল থেকে বাংলা তারিখ বের করাঃ
বর্তমানে এমন কোন তথ্য নাই যা গুগোল এ পাওয়া যায় না। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের তথ্য গুলো দেওয়া থাকে এবং গুগল সার্চের মাধ্যমে তা বের করা যায়।
বাংলা তারিখ এবং ক্যালেন্ডার নিয়ে কাজ করে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি গুগল সার্চ করার মাধ্যমে এসব ওয়েবসাইট থেকে আজকের শতভাগ সঠিক বাংলা তারিখ জেনে নিতে পারবেন।
২০২২ সালের রমজানের ক্যালেন্ডার
বাঙ্গালী ক্যালেন্ডার ডেট টুডে
এখন আমরা বাঙালি ক্যালেন্ডার ডেট টুডে সম্পর্কে আলোচনা করব। বাঙালি ক্যালেন্ডার আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। সেখান থেকে প্রতিদিনের ডেট দেখে নেওয়া কষ্টকর। সে কারণেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি প্রতিদিনের ডেট প্রতিদিন আপডেট করব। সে প্রচেষ্টা থেকেই এ আয়োজন।
এখান থেকে আপনি বাঙ্গালী ক্যালেন্ডার ডেট টুডে ডাউনলোড করতে পারবেন বা দেখে নিতে পারবেন। আমরা ফটোশপ ব্যবহার করে খুব সুন্দর ডিজাইনের ছবি তৈরি করে তার উপর আজকের বাঙালি ডেট টুডে লিখে রেখেছি।
আপনি চাইলেই সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন। আর যদি মনে করেন ফেসবুকে শেয়ার করবো তাহলে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে খুব সহজেই ফেসবুক বন্ধুদের সাথে আজকের বাঙ্গালী ডেট শেয়ার করতে পারেন।
কি কাজে বাংলা তারিখ লাগে
বিভিন্ন কাজে বাংলা তারিখ প্রয়োজন হয়। পূজা-পার্বণ কৃষিকাজ সহ আরো অনেক কাজেই বাংলা তারিখের প্রয়োজন পড়ে।
আবহমান বাংলার অর্থনীতিতে বাংলা তারিখের ভূমিকাঃ
বাংলা তারিখ বলতে এই প্রথম যেটা আসে সেটা হলো পহেলা বৈশাখ। এটা বাঙালির প্রাণের উৎসব। সম্রাট আকবর এটার প্রচলন করেন।
এই দিনে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানে হালখাতা করে থাকে। আগে দিনের হিসাব রাখা হতো বাংলা তারিখ মোতাবেক।
সে হিসেবে বছরের প্রথম দিনেই পুরাতন খাতা বাদ দিয়ে নতুন খাতার প্রচলন করা হয়। সে উপলক্ষে ক্রেতা তার পাওনা টাকা দোকানদারকে পরিশোধ করে। এবং দোকানদারও খুশি হয়ে মিষ্টান্ন জাতীয় দ্রব্যাদি উপহার হিসেবে ক্রেতা সাধারণকে দেয়।
আগের দিনে অনেককে দেখা যেত পহেলা বৈশাখে গরু খাসি জবাই করে তাদের নেতাদেরকে খাওয়াতো। যদিও বর্তমানে এর প্রচলন চোখে পড়ে না।
কৃষিকাজে বাংলা তারিখের ভূমিকাঃ
সেই প্রাচীনকাল থেকে কৃষক বাংলা ক্যালেন্ডার দেখে শস্য বোনা থেকে শুরু করে ঝরে ওঠানো পর্যন্ত সকল কাজ করত। যখন নতুন ধান ঘরে উঠত অঘ্রাণ মাসে নবান্ন উৎসব হতো। যা আজ জাদুঘরে খুঁজলেও পাওয়া যাবে না।
আগের দিনে বছরে দুইবার ধান আবাদ করা হতো। রোপা ধান রোপন করা হতো আষাঢ় মাসের শুরুতে। আর তা কৃষক ঘরে তুলতো কার্তিক মাসে।
কাল বৈশাখী শুরু হলে বৈশাখ মাসে কৃষকেরা আউশ ধান রোপন করত। যা বৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত ছিল। অর্থাৎ বৈশাখে যখন প্রথম বৃষ্টি হতো তখন কৃষক আউশ ধান বুনতো। এবং ভাদ্র মাসে এ ধান ঘরে উঠতো। সে কারণে অনেকেই ধানকে ভ্যাদ্রি ধান বলতো।
বিভিন্ন উৎসবে বাংলা তারিখ এর ভূমিকা
বিভিন্ন উৎসব বাংলা তারিখ দেখে করা হত এবং বর্তমানেও করা হয়। বাঙালির উৎসব বলতেই শীতকালের পিঠা পুলি উৎসব কে বোঝানো হয়। এসময় কৃষক খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করে। এবং তা জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়।
খেজুরের রস এবং গুড় ব্যবহার করে তৈরি করা হতো বিভিন্ন রকমের মিষ্টান্ন সামগ্রী। সবচেয়ে চিতাই বা রস পিঠা বেশি জনপ্রিয়। এ পিঠা খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে তার ভিতরে ডুবিয়ে রাখা হয়।
হিন্দু ধর্মালম্বীদের কাছে বাংলা তারিখ এর গুরুত্ব
বর্তমানে সামাজিক বা জাতীয় জীবনে বাংলা দিন তারিখ শুরু পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উদযাপনে থেমে থাকলেও সনাতনী বা হিন্দুদের সামাজিক ধর্মীয় ও ব্যক্তিগত জীবনে বাংলা দিন তারিখ অপরিহার্য। সেই বেদ এর যুগ হতে বর্তমান পর্যন্ত সমস্ত হিসেব এই বাংলা তারিখেই রাখা হয়।
হিন্দুদের নবজাতকের জন্ম সময়, রাশি, জন্মের কোষ্ঠী বিচার, অন্নপ্রাশন, বিয়ে ইত্যাদি বাংলা পঞ্জিকা মতে করা হয়।
আবার জ্যোতির্বিদরা ১২ মাসের শুভ দিনের নির্ঘন্ট, পূজা-পার্বণের সময় বাংলা তারিখ বা বাংলা পঞ্জিকাতে উল্লেখ করে থাকেন। তাই বাংলা সন বা বাংলা তারিখ হিন্দুদের জন্য অপরিহার্য। তাদের ব্যক্তিগত পারিবারিক বা সামাজিক সকল কর্মকান্ড বাংলা প্রথা মেনেই করতে হয়।
বিয়ে, গাত্রহরিদ্রা, পাত্র-পাত্রী নিরীক্ষণ, বৃক্ষাদিরোপন, বীজ বপন, জমি ক্রয়-বিক্রয় ইত্যাদি সমস্ত কাজই তারা বাংলা পঞ্জিকা মতে করে থাকে।
বাংলা ষড়ঋতু পরিচিতি
ছয়টি ঋতুর সমন্বয়ে বাংলা বছর আবর্তিত হয়। এ জন্য বাংলাদেশকে ষড়ঋতুর দেশ বলা হয়। ৬ টি ঋতুর নাম নিচে দেওয়া হল।
- গ্রীষ্ম
- বর্ষা
- শরৎ
- হেমন্ত
- শীত
- বসন্ত
আপনি কি জানেন কোন কোন মাস নিয়ে কোন ঋতু হয়? যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখনি জেনে নিন।
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশে আর ৬টি ঋতু পরিলক্ষিত হয় না। সে কারণে অনেকেই কৌতুক করে বাংলাদেশকে এক ঋতুর দেশ বলে থাকে। প্রথম আলোর সাপ্তাহিক সাময়িকী রস+আলো’তে প্রকাশিত তেমনি হাস্যকর ৬টি নাম নিচে তুলে ধরা হলো।
বাংলা ১২ মাসের নাম বাংলা ও ইংরেজিতে
আপনি কি আপনার সন্তানকে বাংলা 12 মাসের নাম লেখাতে চাচ্ছেন? বাংলা বারটি মাসের নাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বাংলা ক্যালেন্ডারের ততো প্রচলন নেই তবুও অনেকক্ষেত্রেই বাংলা মাসের প্রয়োজন হয়ে থাকে।
শিক্ষাসংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য যেমন কবি সাহিত্যিকদের জন্ম সাল বা মৃত্যু সাল ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা দিন ও তারিখে হিসেব রাখা হয়। আপনাদের সুবিধার্থে এখানে বাংলা বারটি মাসের নাম বাংলা এবং ইংরেজিতে তুলে ধরা হলো।
১/ বৈশাখ
২/ জ্যৈষ্ঠ
৩/ আষাঢ়
৪/ শ্রাবণ
৫/ ভাদ্র
৬/ আশ্বিন
৭/ কার্তিক
৮/ অগ্রহায়ণ
৯/ পৌষ
১০/ মাঘ
১১/ ফাল্গুন
১২/ চৈত্র
বাংলা তারিখ প্রবর্তনের ইতিহাস
খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের শেষদিকে শশাঙ্ক গুপ্ত অধীনতা মুক্ত হয়ে নিজেকে বাংলা তথা গৌড় রাজ্যের রাজা হিসেবে ঘোষণা করেন। এই ঘটনা ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দে। এবং এই ঘটনার স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য বাংলা সনের চালু হয়।
সৌরবিজ্ঞানভিত্তিক গাণিতিক হিসেবে ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দের ১২ এপ্রিল, সোমবার সূর্যোদয় কালই বঙ্গাব্দের আদি বিন্দু।
শ্রী সুনীল কুমার বন্দোপাধ্যায় “বঙ্গাব্দের উৎস কথা”, বহুভাষাবিদ রহমতউল্লাহ বাঙালি তার “বঙ্গাব্দের জন্মকথা” গ্রন্থেও ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গাব্দের সূচনা এবং রাজা শশাঙ্কই এর প্রবর্তক বলে মত প্রকাশ করেন।
রাজা শশাঙ্ক তাঁর সিংহাসন আরোহন কে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলা সন প্রবর্তন করলেও তার জন্মের অনেক আগেই সুদূর বেদের যুগ থেকে এই প্রথা প্রচলিত আছে বলে মনে করা হয়।
প্রথম প্রকাশিত বাংলা পঞ্জিকা কবে প্রকাশিত হয়
ভারতীয় উপমহাদেশে সর্বপ্রথম প্রায় 200 বছর পূর্বে বাংলা পঞ্জিকা প্রকাশিত হয়েছিল। এটা কলকাতার হতে ১৮১৮ সালে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হয়। ১৮৫৭ সালে প্রকাশিত বাংলা পঞ্জিকা সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ কপির মতো বিক্রি হয়েছিল।
পঞ্জিকা পাঁচটি বিশেষ প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয় । বইটিতে বার, তিথি, নক্ষত্র, যোগ ও করন- এই পাঁচ বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়। শুভক্ষণ, লগ্ন, রাশিফল জানতে বাঙালি পঞ্জিকার ওপর ভরসা রাখে।
পঞ্জিকা শুধুমাত্র হিন্দু মানুষ ব্যবহার করে এমন কোনো ধরাবাধা নিয়ম নাই। মুসলমানদের জন্য বাংলা পঞ্জিকা রয়েছে। শুধু মুসলমান পাঠকদের জন্য প্রকাশ হয় তাজ নূরানী মোহাম্মদী পকেট পঞ্জিকা।
আরো জানতে পারেন পালা-পার্বণের খবর। অনেকে একে বলে পাঁজি। বাংলা পঞ্জিকা সাধারণত বাংলা বছরের প্রথম দিনে প্রকাশিত হয়। অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ বাংলা পঞ্জিকা প্রকাশিত হয়। এবং একটি পঞ্জিকার পরিসমাপ্তি ঘটে বছরের শেষ দিনে পঞ্জিকার পাতা উল্টানোর মধ্য দিয়ে।
বেণীমাধব শীলের বিখ্যাত বাংলা পঞ্জিকা
ভারত মহাদেশের হিন্দুদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বেণীমাধব শীলের বাংলা পঞ্জিকা। বেণীমাধব শীলের বাংলা ফুল পঞ্জিকা ১৪২৭ ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। এটি সাধারণত খুবই নিম্নমানের কাগজে ছাপা হয়। বর্তমানে এটা হার্ড এবং সফট কপি পাওয়া যায়।
আপনার নিকটস্থ দোকান থেকে আপনি এই পঞ্জিকা কিনতে পারবেন। বা আপনি চাইলেও আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পিডিএফ ভার্সন ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এজন্য এখানে প্রদত্ত লিংকে ক্লিক করুন
বেণীমাধব শীলের ফুল পঞ্জিকা ১৪২৭
এছাড়াও কলকাতা থেকে অনেকগুলো পঞ্জিকা প্রকাশিত হয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু পঞ্জিকা হলো গুপ্তপ্রেশ ফুল পঞ্জিকা।
শ্রী মদন গুপ্তের ফুল পঞ্জিকা
ভারত সরকার কর্তৃক রেজিস্ট্রিকৃত শ্রী মদন গুপ্তের ফুল পঞ্জিকাও ভারতে সমধিক বিখ্যাত। এটি কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। এরা নিজেদেরকে কলকাতার সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা পঞ্জিকা বলে দাবি করে।
বাংলা পঞ্জিকা শুধুমাত্র ভারত থেকে প্রকাশিত হয় এমন নয়। বাংলাদেশ থেকেও কয়েকটি জনপ্রিয় পঞ্জিকা প্রকাশিত হয়। উদাহরণস্বরূপ আমরা বলতে পারি লোকনাথ ডাইরেক্টরি নতুন পঞ্জিকা ও নিউ এজ পাবলিকেশন্সের নবযুগ ফুল পঞ্জিকা।
বাংলা পঞ্জিকার ইতিহাস আপনাদের কেমন লাগলো তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আমাদের আয়োজন যদি আপনার উপকারে লাগে তাহলে মন্তব্যের ঘরে ধন্যবাদ লিখুন। এটা আমাদের অনুপ্রেরণা যোগাবে। আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আদাব, আমার একটি পুরাতন পঞ্জিকার পিডিএফ কপি দিতে পারবেন, আমার বিশেষ প্রয়োজন। tonadey6@gmai.com