বাঁশ সর্ববৃহৎ ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। এক কথায় বললে বলা যায় যে পৃথিবীর বৃহত্তম ঘাস হলো বাঁশ। আমাদের দেশ যেহেতু শ্যামলা এ কারণে গ্রামবাংলায় অনেক জায়গাতেই দেখা যায় এ ধরনের সবুজ এলাকা। অর্থাৎ যে এলাকাতে বন রয়েছে সেসব এলাকায় অবশ্যই বাঁশঝাড় বা বাঁশ দেখতে পাওয়া যায়।
বাংলা সাহিত্যে ও বাঁশকে নিয়ে অনেক ধরনের কবিতা সাহিত্য গল্প ইত্যাদি লিখিত হয়েছে। অর্থাৎ বাস যেহেতু প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের এই গ্রাম বাংলার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ তাই অনেক কবি সাহিত্যিকরাই তাদের গল্প কবিতা গানে বাঁশ নিয়ে লেখা হয়েছে। কবি সাহিত্যিকরাও দেখা গেছে যে এই কবিতা গানগুলো নিয়ে বারবার তুলে ধরেছে তাদের সাহিত্যকর্মে। এরকম বাংলা কবিতায় উঠে এসেছে বাঁশৈর কথা,
বাংলা একটি কবিতা রয়েছে তা হল-
আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশঝাড় যেন
মিলেমিশে আছে তারা আত্মীয় হেন।
এছাড়াও প্রাচীন বাংলায় বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঘর অর্থাৎ বাড়ি তৈরীর কাজে বাস ছিল সবচাইতে বেশি উপকরণীয় বিষয়টি। কারণ বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে প্রাচীনকাল থেকে যে সকল ঘরবাড়ি তৈরি হয়েছে তাতে বাঁশের ব্যবহার বেশি ছিল।
এই বাঁশের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই এত পরিচিত বলে মনে করা হয়। এ কারণে বাঁশ এর ছবি আপনারা দেখতে এসেছেন আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে মাসের ছবিগুলো দেখে নিতে পারবেন। গ্রাম বাংলার একটি প্রাচীন ঐতিহ্য এবং এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ এই কারণে বাঁশকে চিনতে পারবে না এমন লোক খুব কম রয়েছে। আমাদের কাঁচা ঘরবাড়িতে এখনো যে পরিমাণে বাঁশের ব্যবহার হয়ে থাকে তা অন্যান্য উপকরণ হয়তো এত ব্যবহার হয় না।
এই কারণে বাঁশ অত্যন্ত উপকারী একটি পরিবেশের উপাদান। এই প্রয়োজনে উপাদানকে আমরা চিনতে পারবো না এটি আমাদের বোধগম্য হয় না। আমাদের এই অঞ্চলের অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশের এই অঞ্চলের এমন কোন মানুষকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যিনি বাঁশকে চিনতে পারেনা। এত প্রয়োজনীয় উপাদান পরিবেশ থেকে সংগ্রহ করা হয় তার মধ্যে এর চাইতে আর কোন বড় উপকরণ হতে পারে বলে মনে করি না।
আমরা এখন আরেকটি বাঁশ দেখতে পাই যেটি বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়ে থাকে পাহাড়ি অঞ্চলে। বেত এবং বাঁশ প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের এই অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীনকালে যে উপাদানগুলি মানুষের সবচাইতে বেশি প্রয়োজনে আসতো তার মধ্যে ছিল বাঁশ। এবং প্রাচীনকালে ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন ধরনের পাত্র অর্থাৎ কৃষিজ পণ্য
ঘরে রাখার জন্য ঘরে তোলার জন্য এবং পরিমাপ করার জন্য যে পাত্রগুলি বানানো হতো সেগুলোই বেশিরভাগই ছিল বাঁশ দিয়ে তৈরি। তাই বলা যায় যে প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলের মানুষের বাঁশের সাথে অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। অন্য সকল কিছুকে ভুলে গেলেও বাংলার মানুষ কখনো বাঁশকে ভুলে যাবে না। পাহাড়ি অঞ্চলে যেহেতু বিভিন্ন প্রকারের বাঁশের চাষ হয়ে থাকে তাই এই অঞ্চলের মানুষজন আরো বেশি ভালো করে বাঁশকে চিনে থাকবে।
আমরা এখন দেখব যে বিভিন্নভাবে কাটা বা একেবারে সরাসরি বাঁশ এর সেই ছবিগুলো। কারণ আপনারা জানেন যে বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকারের বিভিন্ন জাতের বাঁশ রয়েছে। এই বিভিন্ন জাতের বা বিভিন্ন প্রকারের বাঁশ গুলির মধ্যে আরও ভালো ভালো যে বাসগুলি রয়েছে সেগুলোর ছবি আপনাদেরকে আমরা এখন আমাদের এই পোস্ট থেকে দেখাবো। তাহলে আপনারা যে কোন তথ্য বা ছবি দেখার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট এসে ভিজিট করে যেতে পারেন।
তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন ছবি বা তথ্য গুলি আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদের প্রয়োজনে আমাদের পাশে থাকতে পারেন এবং দেখে নিতে পারেন সে ধরনের ছবিগুলো। এ ধরনের যে কোন তথ্যগুলি পেতে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। তাহলে আপনার প্রয়োজনে সকল ধরনের বিষয়গুলি অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সবার আগেই পেতে পারবেন।
Leave a Reply