আমাদের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের রচনা তাদের লিখতে আসে। এ ধরনের রচনাগুলি তারা মুখস্ত করে তাদের খাতায় লিখে থাকে। একটা সময় ছিল যখন সবকিছুই শিক্ষার্থীরা মুখস্ত করে তারপর সেটি লিখতো। যে কোন প্রশ্নের উত্তর অথবা রচনা ভাব সম্প্রসারণ সারাংশ সারমর্ম যাইহোক না কেন তারা মুখস্ত করে তারপর লিখত। কিন্তু বর্তমান সময়ে সেই মুখস্তবিদ্যার বিষয়টি অনেকটাই কমে গেছে। এখন সকলেই কম বেশি বিষয়টি সম্পর্কে জানার পর লিখে থাকে।
আজকে তাই আপনারা আমাদের এখানে যে বিষয়টি দেখতে এসেছেন তা হল একটি কলমের আত্মকথা। আমরা জানি একটি কলম মানুষের জীবনের সাথে কতটুকু জড়িয়ে আছে। একজন ব্যক্তিকে লেখাপড়া শিখতে হলে বা লেখাপড়া করতে হলে অবশ্যই কলম প্রয়োজন। তাই কলমকে বই খাতার মত শিক্ষা জীবনের প্রতীক হিসেবেই দেখা হয়ে থাকে। যেমন মানুষের জীবন শুরু হয় কলম দ্বারা এবং কখনো কখনো সেই কলমের দ্বারা কারো জীবন শেষ হতে পারে।
আমরা জীবনে জন্মের পর যখন নাম রাখি তখন সেই নাম গুলো কোথাও লিখতে হলে অবশ্যই কলমের প্রয়োজন রয়েছে। কলম দিয়ে একজনার নাম লিখা হলো আবার কোন বিচারে যদি কোন ব্যক্তি ফাঁসির বাংলাদেশ প্রাপ্ত হয়ে থাকে তাহলে জজ সাহেব সেই কলমের দ্বারাই তার ফাঁসির আদেশ দিয়ে থাকেন। তাই দেখা যায় যে একটি কলম কখনো কখনো কতটা নিষ্ঠুর হতে হয় তাকে।
তবে এখানে কলমের কোন দোষ নাই কারণ হলো কলমের কাজ লেখা সে লিখার ক্ষেত্রে কখনো ভালো লিখা আবার কখনো খারাপ লেখা সব লেখায় তাদের তাকে লিখতে হয়। কলম একটি মানুষের জীবন করতে পারে তেমনি ভাবে কলম একটি মানুষের জীবন শেষ করে দিতে পারে। আমরা সারা জীবন একটি কলম ব্যবহার করে থাকি। তবে আগে যে সকল কলম গুলি ব্যবহার হচ্ছিল বর্তমান সময়ে সেই সকল কলম গুলি অনেক কম দেখা যায়। অর্থাৎ আমরা দেখে থাকি যে কালি ভরে কলমে লিখতে হত সেই কলম ছিল এক রকমের কিন্তু বর্তমানে আরো অনেক আধুনিক যুগের কলম গুলি তৈরি হয়েছে।
বর্তমানের কলম গুলি একবার ব্যবহার করেই শেষ হয়ে যায়। অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত সেই কলমের কালি থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কলম আমাদের বুকের মাঝে অর্থাৎ পকেটে অবস্থান করেন কিন্তু যখন এই কলমের কালি শেষ হয়ে যায় তখন সেই কলমকে আমরা আস্তা করে ছুড়ে ফেলে দেই। তাই একটি কলমের আত্মকাহিনী লিখতে গেলে আমাদেরকে এ সকল বিষয়গুলি জেনে রাখতে হবে খেয়াল রাখতে হবে। আবেগ দিয়ে লিখতে হবে ভালোবাসা দিয়ে লিখতে হবে একটি কলমের
আত্মকাহিনী। অর্থাৎ যখন একটি কলম আপনি কিনে নিয়ে আসলেন বাজার থেকে তখন সেই কলমের কত আদর যত্ন কিন্তু সেই কলমে যখন কালি শেষ হয়ে যায় তখন তাকে ফেলে দিতে হয় নাস্তা করে এতে বোঝা যায় যে একজন মানুষের জীবন প্রথম থেকে অর্থাৎ যখন সে রোজগার করতে পারবে তখন তার সংসারে যেমন আদর রয়েছে কিন্তু এই ব্যক্তি যখন উপার্জন করতে পারবে না তখন তারা সংসারে কোন আদর নেই। তাই কলমের সহিত মানুষের জীবনের একটি মিল রয়েছে সেই মেয়ে সম্পর্কে আমরা এখানে দেখে নিতে পারি এই মেয়েটি আমরা দেখাতে পারি একটি কলমের আত্মজীবনীর মধ্যে দিয়ে।
একটি কলমের জীবনের আত্মকথা থেকে একজন মানুষের জীবনের আত্মকথা প্রায় একই রকমের হয় সে বিষয়টি এখানে আমরা তুলে ধরতে পারি। তাই আপনি যখন একটি কলমের আত্মকথা লিখবেন এই বিষয়গুলি অবশ্যই যদি লিখন এর মধ্যে তুলে ধরেন তাহলে বিষয়টি আরো বেশি ভালো এবং পরিষ্কার হয় বলে মনে করা হয়। তাহলে আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারেন একটি কলমের আত্মকথা। এ ধরনের যে কোন তথ্য বা এ ধরনের যেকোন রচনা ভাব সম্প্রসারণ পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খোঁজ করবেন অবশ্যই পাবেন বলে মনে করা হয়।
Leave a Reply