আমাদের এই অঞ্চলের প্রকৃতিতে মোট ছয়টি ঋতু আছে। সাধারণত আমাদের দেশে দুই মাস পর পর ঋতু বদল হয়। অর্থাৎ বাংলা বারো মাস কে ছয়টি ঋতু হয়ে থাকে। এই ছয়টি ঋতুর আসলে প্রতি দুই মাসকে নিয়ে একটি করে ঋতু গঠিত হয়। বাংলাদেশের প্রথম ঋতু হল গ্রীষ্মকাল। এর পরবর্তী ঋতুগুলি হলো- বর্ষা, শরৎ ,হেমন্ত ,শীত ও বসন্ত। যেহেতু বাংলার শুরুর ঋতু হল গ্রীষ্মকাল। এই গ্রীষ্মকালের প্রকৃতি অত্যন্ত রুক্ষ।
চারিদিকে কাঠফাটা রোদ অর্থাৎ এই সময় সূর্য পৃথিবীতে খারাপ হবে কিরণ দেয় বলে পৃথিবী উত্তপ্ত থাকে। চারিদিকে খাল বিল নদী নালা শুকিয়ে যায়। গরমে হাঁসফাঁস করে সমস্ত প্রকৃতি। অর্থাৎ প্রকৃতির সমস্ত জীব গুলি। সবচাইতে মজার ব্যাপার হল গ্রীষ্মের দুপুর। গ্রীষ্মের দুপুরে সকল প্রাণীরা নিরাপদ স্থানে থাকে। রোদে থাকলে সে সকল প্রাণীগুলো প্রাণী মারা পড়ে। তাই গ্রীষ্মের দুপুরে সকল প্রাণীর হাঁসফাঁস করে গরমে। চারিদিকে কাঠফাটা রোদ কোথাও শান্তি নেই। তবে গ্রামের অঞ্চলে বড় বড় গাছের নিচে শান্তির বাতাস বয়।
বড় বড় গাছের নিচে যদি বসা যায় তাহলে প্রকৃতির বাতাস এবং গাছের ছায়া মানুষকে পরম শান্তি দেয়। গ্রীষ্মের দুপুরে দেখা যায় গ্রামে গঞ্জে বিভিন্ন জায়গায় যেখানে ছায়া অর্থাৎ বড় বড় গাছ অথবা অন্য কোন ছায়া রয়েছে সে সকল ছায়া তলে মানুষ পশুপাখি একসঙ্গে জনলা করছে। বিভিন্ন বয়সের মানুষেরা খেলাধুলায় ব্যস্ত অথবা যে যার মনে কাজ করে যাচ্ছে। তেমনি ভাবে দেখা যাচ্ছে অন্যান্য বয়সের মানুষগুলো। কুকুর বিড়ালের মত প্রাণীরা ছায়াতে বসে আছে ।
তাই যারা আজকে আমাদের এখান থেকে গ্রীষ্মের দুপুর রচনা লিখতে চান তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ে যাবেন। আপনারা দেখুন ইতিমধ্যেই গ্রীষ্মের দুপুর সম্পর্কে মোটামুটি ভাবে একটি দুইটি কথা এখান থেকে জেনে নিতে পারলেন। অর্থাৎ যে কোন বিষয়ে রচনা লিখতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে অবশ্যই ভালোভাবে ধারণা রাখতে হবে। ভালোভাবে যদি ধারণা রাখতে না পারেন তাহলে কোন মতেই গ্রীষ্মের দুপুর কেন অন্য যেকোনো বিষয়ে রচনা লিখতে পারবেন না।
রচনায় অনেক টুকুন নম্বর থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি ভালোভাবে রচনা লিখতে না পারেন তাহলে পরীক্ষার রচনায় যত নম্বর রয়েছে সব নম্বর গুলি আপনি আর পেলেন না। তাই আপনারা গ্রীষ্মের দুপুর সম্পর্কে যে রচনা লিখবেন সেই রচনাতে অবশ্যই আপনাকে ঈশ্বরদী সম্পর্কে আলোচনা করতে হবে। একসময় ছিল যখন সম্পূর্ণ রচনায় মুখস্থ করে তারপরে সেটি পরীক্ষার খাতায় লিখতে হত।
কিন্তু বর্তমান সময়ে মুখস্ত করার বিষয়টি আর থাকে না তাই আপনাকে অবশ্যই যে সম্পর্কে রচনা লিখবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবেই আপনাকে জেনে নিতে হবে। তাই আমরা যেহেতু আজকে দুপুর নিয়ে রচনা লিখব তাই আমরা সবাই কমবেশি গ্রীষ্মকাল সম্পর্কে জানি এবং গ্রীষ্মকালের দুপুর বেলা কেমন হতে পারে সে সম্পর্কে অবশ্যই জানি। গ্রীষ্মকালের দুপুরে বর্ণনাটা দিয়ে দিলেই আপনি অবশ্যই গ্রীষ্মের দুপুর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে দেখে নিতে পারবেন।
আপনি গ্রীষ্মকালের দুপুরের শুরু করবেন তারপরে গ্রীষ্মকালে দুপুরের সম্পূর্ণ বর্ণনা লেখার পর আপনি বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে বিষয়গুলি লিখতে পারেন বা উল্লেখ করতে পারেন। সূচনা এবং উপসংহার তো রয়েছেই এর মাঝে পয়েন্টগুলো আপনি অবশ্যই ভেবেচিন্তে দিতে পারেন। অন্যান্য দুপুরের চাইতে গ্রীষ্মের দুপুর কেন আলাদা, গ্রীষ্মের দুপুরে সাধারণত মানুষ কি করে থাকে, এছাড় াও আরো যে বিষয়গুলি রয়েছে সবগুলি আপনি পয়েন্ট আকারে সুন্দরভাবে বর্ণনা করবেন।
তারপর উপসংহার লিখে শেষ করবেন। এইভাবে আপনারা আমাদের এখান থেকে একটি গ্রীষ্মের দুপুর সম্পর্কে রচনা দেখে নিতে পারবেন। দেখার পর আপনি নিজের মতো করে আপনার বক্তব্য গুলি লিখে দিতে পারেন। তাহলে চলুন আমরা এখন গ্রীষ্মের দুপুর রচনাটি দেখে নিন। এ ধরনের যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে অবশ্যই বিষয়টি আপনাদের এবং আমাদের উভয়ের জন্যই ভালো হয় বলেই মনে করি।
Leave a Reply